ভারতে রাজ্যপাল ও মন্ত্রিসভায় আশু পরিবর্তনের সম্ভাবনা
ভারতে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা (ইউপিএ) সরকার কয়েকটি রাজ্যের রাজ্যপাল পদে এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এই পরিবর্তন হতে পারে।
গুঞ্জন রয়েছে, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, গোয়া, বিহার ও কর্ণাটক রাজ্যের রাজ্যপাল পদে পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ পাতিল মন্ত্রিসভায় ফিরে আসার জোর চেষ্টা করছেন। আগামী ২২ জুলাই অনুষ্ঠেয় মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার উপনির্বাচনে জয়লাভের আশা করছেন পাতিল। পৃথ্বীরাজ চৌহান এই পদ ছেড়ে দিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন। মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার সদস্য হতে আরও তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন এই রাজ্যের সাবেক মন্ত্রী রোহিদাস পাতিল, এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক আনিস আহমেদ, সাবেক এমপি উত্তম সিং পাওয়ার ও রাজ্য কংগ্রেসের মুখপাত্র অনন্ত গ্যাডগিল।
সূত্র জানায়, উত্তরাখন্ড রাজ্যের রাজ্যপাল মার্গারেট আলভা তামিলনাড়ু রাজ্যের রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ পেতে পারেন। চলতি মাসেই তামিলনাড়ুর বর্তমান রাজ্যপাল সুরজিত সিং বারনালার মেয়াদ শেষ হবে। এদিকে কর্ণাটকের বিতর্কিত রাজ্যপালএইচ আর ভরদ্বাজকে সরিয়ে অন্ধ্র প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী কে রোসাইয়াকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় এই এ রাজ্যের রাজ্যপাল দেবানন্দ কনোয়ার পদত্যাগ করতে পারেন বলে জোর গুঞ্জন রয়েছে।
একটি সূত্র জানায়, শিবরাজ পাতিল কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারেন। বিদ্যুৎমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরমকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে কি না, নিশ্চিত নয়। চিদাম্বরম নিজে এ পদে আর থাকতে চান না। তবে দল মনে করে, এই মুহূর্তে চিদাম্বরমকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে তা ক্ষতিকর হতে পারে।
মন্ত্রিসভা থেকে যাঁদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে তাঁরা হলেন: বস্ত্রমন্ত্রী দয়ানিধি মরন, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিসংখ্যানমন্ত্রী এম এস গিল, উত্তর-পূর্বাঞ্চলবিষয়ক মন্ত্রী বি কে হান্ডিক, উপজাতিবিষয়ক মন্ত্রী কান্তিলাল ভুরিয়া, নগর উন্নয়ন মন্ত্রী কমল নাথ এবং পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসবিষয়ক মন্ত্রী জয়পাল রেড্ডি। অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগবিষয়ক মন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের বিষয়টি অনিশ্চিত। সূত্র জানায়, অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে টেলিকম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী কপিল সিবাল এবং অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে বেসরকারি বিমান চলাচল দপ্তরের দায়িত্ব পাওয়া প্রবাসীবিষয়ক মন্ত্রী ভয়ালার রাভির একটি করে দপ্তর কমিয়ে দেওয়া হতে পারে।
মন্ত্রিসভায় রদবদলে লাভবান হতে পারেন রাসায়নিক পদার্থ ও সারবিষয়ক মন্ত্রী শ্রীকান্ত জেনা, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ই আহমেদ ও প্রতিমন্ত্রী বেণীপ্রসাদ ভার্মা।
গুঞ্জন রয়েছে, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, রাজস্থান, গোয়া, বিহার ও কর্ণাটক রাজ্যের রাজ্যপাল পদে পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ পাতিল মন্ত্রিসভায় ফিরে আসার জোর চেষ্টা করছেন। আগামী ২২ জুলাই অনুষ্ঠেয় মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার উপনির্বাচনে জয়লাভের আশা করছেন পাতিল। পৃথ্বীরাজ চৌহান এই পদ ছেড়ে দিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছেন। মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার সদস্য হতে আরও তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন এই রাজ্যের সাবেক মন্ত্রী রোহিদাস পাতিল, এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক আনিস আহমেদ, সাবেক এমপি উত্তম সিং পাওয়ার ও রাজ্য কংগ্রেসের মুখপাত্র অনন্ত গ্যাডগিল।
সূত্র জানায়, উত্তরাখন্ড রাজ্যের রাজ্যপাল মার্গারেট আলভা তামিলনাড়ু রাজ্যের রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ পেতে পারেন। চলতি মাসেই তামিলনাড়ুর বর্তমান রাজ্যপাল সুরজিত সিং বারনালার মেয়াদ শেষ হবে। এদিকে কর্ণাটকের বিতর্কিত রাজ্যপালএইচ আর ভরদ্বাজকে সরিয়ে অন্ধ্র প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী কে রোসাইয়াকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় এই এ রাজ্যের রাজ্যপাল দেবানন্দ কনোয়ার পদত্যাগ করতে পারেন বলে জোর গুঞ্জন রয়েছে।
একটি সূত্র জানায়, শিবরাজ পাতিল কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারেন। বিদ্যুৎমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরমকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে কি না, নিশ্চিত নয়। চিদাম্বরম নিজে এ পদে আর থাকতে চান না। তবে দল মনে করে, এই মুহূর্তে চিদাম্বরমকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে তা ক্ষতিকর হতে পারে।
মন্ত্রিসভা থেকে যাঁদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে তাঁরা হলেন: বস্ত্রমন্ত্রী দয়ানিধি মরন, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিসংখ্যানমন্ত্রী এম এস গিল, উত্তর-পূর্বাঞ্চলবিষয়ক মন্ত্রী বি কে হান্ডিক, উপজাতিবিষয়ক মন্ত্রী কান্তিলাল ভুরিয়া, নগর উন্নয়ন মন্ত্রী কমল নাথ এবং পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসবিষয়ক মন্ত্রী জয়পাল রেড্ডি। অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগবিষয়ক মন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের বিষয়টি অনিশ্চিত। সূত্র জানায়, অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে টেলিকম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী কপিল সিবাল এবং অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে বেসরকারি বিমান চলাচল দপ্তরের দায়িত্ব পাওয়া প্রবাসীবিষয়ক মন্ত্রী ভয়ালার রাভির একটি করে দপ্তর কমিয়ে দেওয়া হতে পারে।
মন্ত্রিসভায় রদবদলে লাভবান হতে পারেন রাসায়নিক পদার্থ ও সারবিষয়ক মন্ত্রী শ্রীকান্ত জেনা, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ই আহমেদ ও প্রতিমন্ত্রী বেণীপ্রসাদ ভার্মা।
No comments