ইনজুরিতে নাদাল
দারুণ এক লড়াইয়ে হুয়ান মার্টিন ডেল পোর্তোকে হারিয়ে উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নের দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন রাফায়েল নাদাল। কিন্তু পোর্তোর বিপক্ষে লড়াইয়ের একপর্যায়ে পায়ে আঘাত পাওয়ায় একধরনের অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গিয়েছেন তিনি।
ম্যাচের উদ্বোধনী সেটের একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে পায়ে আঘাত পান নাদাল। ১০ মিনিট ধরে শুশ্রূষাও করতে হয়েছে তাঁকে। আঘাত পেয়ে নাদাল নিজেই জানিয়েছেন, ‘ভবিতব্যের ওপর তাঁর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।’ কেমন যেন হতাশা মাখা মন্তব্য।
‘আমি জানি না, ইনজুরিটা কী ধরনের। এ মুহূর্তে এমআরআই করার কথা ভাবছি। ওটার রিপোর্ট হাতে পেলে বুঝব, আসলে কী হয়েছে।’ চিন্তিত নাদাল।
তিনি আরও বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে আমি অবশ্যই উদ্বিগ্ন। কাল (পড়ুন আজ মঙ্গলবার) পায়ে স্ক্যান করাতে হবে, তারপর দেখি ইনজুরির মাত্রাটা কেমন আর আমি বুধবারের মধ্যে সেরে উঠতে পারব কি না।’
২০০৯ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন চ্যাম্পিয়ন হুয়ান মার্টিন দেল পোর্তোকে হারাতে কিন্তু যথেষ্টই বেগ পেতে হয়েছে নাদালকে। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচে নাদাল দুটো টাইব্রেকার বাধা পেরিয়েছেন অবশ্য নিজের খেলোয়াড়ি ক্যারিশমা দিয়েই। শেষ পর্যন্ত নাদালের জয়টা এসেছে ৭-৬ (৮/৬) ৩-৬ ৭-৬ (৭/৪) ৬-৪-এ।
ম্যাচের উদ্বোধনী সেটের একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে পায়ে আঘাত পান নাদাল। ১০ মিনিট ধরে শুশ্রূষাও করতে হয়েছে তাঁকে। আঘাত পেয়ে নাদাল নিজেই জানিয়েছেন, ‘ভবিতব্যের ওপর তাঁর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।’ কেমন যেন হতাশা মাখা মন্তব্য।
‘আমি জানি না, ইনজুরিটা কী ধরনের। এ মুহূর্তে এমআরআই করার কথা ভাবছি। ওটার রিপোর্ট হাতে পেলে বুঝব, আসলে কী হয়েছে।’ চিন্তিত নাদাল।
তিনি আরও বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে আমি অবশ্যই উদ্বিগ্ন। কাল (পড়ুন আজ মঙ্গলবার) পায়ে স্ক্যান করাতে হবে, তারপর দেখি ইনজুরির মাত্রাটা কেমন আর আমি বুধবারের মধ্যে সেরে উঠতে পারব কি না।’
২০০৯ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন চ্যাম্পিয়ন হুয়ান মার্টিন দেল পোর্তোকে হারাতে কিন্তু যথেষ্টই বেগ পেতে হয়েছে নাদালকে। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচে নাদাল দুটো টাইব্রেকার বাধা পেরিয়েছেন অবশ্য নিজের খেলোয়াড়ি ক্যারিশমা দিয়েই। শেষ পর্যন্ত নাদালের জয়টা এসেছে ৭-৬ (৮/৬) ৩-৬ ৭-৬ (৭/৪) ৬-৪-এ।
No comments