১৪ দল নিয়েই ২০১৫ বিশ্বকাপ
যা ছিল, তা-ই থাকল। মাঝখানে শুধু একটু জলঘোলা হলো। সহযোগী দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব থাকছে ২০১৫ বিশ্বকাপে। একটি-দুটি নয়, থাকছে এবারের মতো চারটি সহযোগী দেশই। আগামী বিশ্বকাপেও তাই ১৪টি দলই থাকছে। হংকংয়ে আইসিসির বার্ষিক সভার তৃতীয় দিনে কাল নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত।
ওয়ানডে বিশ্বকাপে সহযোগী সদস্যদেশগুলোর অংশগ্রহণ বাড়ালেও কমানো হয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ১৬ দলের জায়গায় এখন ১২ দল খেলবে আগামী দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে শ্রীলঙ্কায়, ২০১৪ বাংলাদেশে।
গত বিশ্বকাপের পরপর আইসিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পরবর্তী দুটি বিশ্বকাপ হবে ১০ দল নিয়ে। ক্রিকেটবিশ্বে ব্যাপক সমালোচনার পর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিল আইসিসি। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ২০১৯ বিশ্বকাপে অবশ্য ১০ দলই খেলবে। র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানীয় ৮ দল খেলবে সরাসরি। বাকি দুটি দল নির্ধারিত হবে বাছাই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। ওই বিশ্বকাপেই তাই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের বাইরে থাকতে হতে পারে কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশকে!
তবে জোর গুঞ্জন, বিশ্বকাপে আবারও চারটি সহযোগী দেশকে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভোট পাওয়ার জন্য তাদের প্রতি ‘উপহার’! এবারের সভার সবচেয়ে আলোচিত সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখনো বাকি আছে এবং সেটির জন্য সহযোগীদের ভোট খুবই জরুরি। আইসিসির সভাপতি নির্বাচনের পর্যায়ক্রমিক পদ্ধতি বাদ দেওয়ার যে প্রস্তাব উঠেছে, সেটা পাস হতে ১০ টেস্ট খেলুড়ে দেশের আটটি এবং ৫০টি সহযোগী দেশের ৩৮টির ভোট প্রয়োজন। প্রস্তাবটা পাস হওয়া এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা বলেই মনে হচ্ছে!
ওয়ানডে বিশ্বকাপে সহযোগী সদস্যদেশগুলোর অংশগ্রহণ বাড়ালেও কমানো হয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ১৬ দলের জায়গায় এখন ১২ দল খেলবে আগামী দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে শ্রীলঙ্কায়, ২০১৪ বাংলাদেশে।
গত বিশ্বকাপের পরপর আইসিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পরবর্তী দুটি বিশ্বকাপ হবে ১০ দল নিয়ে। ক্রিকেটবিশ্বে ব্যাপক সমালোচনার পর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছিল আইসিসি। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় ২০১৯ বিশ্বকাপে অবশ্য ১০ দলই খেলবে। র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানীয় ৮ দল খেলবে সরাসরি। বাকি দুটি দল নির্ধারিত হবে বাছাই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। ওই বিশ্বকাপেই তাই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের বাইরে থাকতে হতে পারে কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশকে!
তবে জোর গুঞ্জন, বিশ্বকাপে আবারও চারটি সহযোগী দেশকে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভোট পাওয়ার জন্য তাদের প্রতি ‘উপহার’! এবারের সভার সবচেয়ে আলোচিত সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই এখনো বাকি আছে এবং সেটির জন্য সহযোগীদের ভোট খুবই জরুরি। আইসিসির সভাপতি নির্বাচনের পর্যায়ক্রমিক পদ্ধতি বাদ দেওয়ার যে প্রস্তাব উঠেছে, সেটা পাস হতে ১০ টেস্ট খেলুড়ে দেশের আটটি এবং ৫০টি সহযোগী দেশের ৩৮টির ভোট প্রয়োজন। প্রস্তাবটা পাস হওয়া এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা বলেই মনে হচ্ছে!
No comments