‘আয়ারল্যান্ড নিজেদের প্রমাণ করবে’
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ক্রিকেটামোদীদের মনে ভিন্ন এক স্থানেই বসিয়ে দিয়েছে আয়ারল্যান্ড দলকে। আগামী বিশ্বকাপ ১০ দলের হবে বলে আইসিসির প্রাথমিক চিন্তা-ভাবনা সবচেয়ে বেশি ক্ষুব্ধ করেছিল তাদের। আইসিসির এই ভাবনার প্রতিবাদও জানিয়ে আসছিল তারা। অবশেষে প্রতিবাদে এসেছে সাফল্য। ২০১৫ সালে ১০ দলের বিশ্বকাপ ভাবনা থেকে আপাতত সরে এসেছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা।
আইসিসির এই সিদ্ধান্তে স্বস্তিই ঝড়ে পড়েছে আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচ সাবেক ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার ফিল সিমন্সের কণ্ঠে। তিনি বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ড যে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্য—সেটা পারফরম্যান্স দিয়েই প্রমাণ করতে হবে।’
বর্তমানে আইসিসির ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে জিম্বাবুয়েরও ওপরে আয়ারল্যান্ডের অবস্থান। গত দুটি বিশ্বকাপে নজরকাড়া পারফরম্যান্স নিজেদের দায়িত্বের পরিধি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন সিমন্স। তিনি বলেন, ‘আসল কাজ শুরুর সময় চলে এসেছে। আমাদের এখন আইসিসি ও ১০টি টেস্ট খেলুড়ে দেশকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে যে আমরা সর্বোচ্চ স্তরে ক্রিকেট খেলার যোগ্য।’
সিমন্স মনে করেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে সুপার আটে খেলেছি আমরা। এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিশাল সংগ্রহ তাড়া করে জিতেছি। নতুন লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বকাপের মতো আসরে সেমিফাইনাল-ফাইনাল পর্যায়ে খেলা। লক্ষ্যটা অনেক বড়, সন্দেহ নেই। কিন্তু আমাদের ওই পথেই হাঁটতে হবে। একটি দুটি আপসেট দিয়ে সত্যিকারের মর্যাদা পাওয়া সম্ভব নয়।’
আইরিশ ক্রিকেটের প্রধান নির্বাহী ওয়ারেন ডিওট্রম ১০ দলের বিশ্বকাপ আয়োজনের চিন্তা-ভাবনা থেকে আইসিসির সরে আসাকে তাদের ‘বোধোদয়’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আইসিসি যদি সত্যি সত্যি দশ দল নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজন করত, তাহলে আয়ারল্যান্ডের মতো উদীয়মান ক্রিকেট শক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হত। আইরিশ ক্রিকেটের ক্রমোন্নতি বাধাগ্রস্ত হতো। তিনি আরও বলেন, ‘আইসিসির সিদ্ধান্ত ক্রিকেটের প্রতি আমাদের আরও দায়িত্বশীল করে তুলবে। আমরা এই খেলাটিতে আরও বিনিয়োগ করব। এর দর্শকপ্রিয়তা আরও বাড়বে।’
ডিওট্রাম বলেন, ২০১১ সালের বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সের জনপ্রিয়তা আইরিশদের মধ্যে শতকরা ৬৬ ভাগ বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা এখন ক্রিকেটের প্রতি আগের চেয়ে অনেক বেশি আগ্রহী।
আইসিসির এই সিদ্ধান্তে স্বস্তিই ঝড়ে পড়েছে আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচ সাবেক ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার ফিল সিমন্সের কণ্ঠে। তিনি বলেছেন, ‘আয়ারল্যান্ড যে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্য—সেটা পারফরম্যান্স দিয়েই প্রমাণ করতে হবে।’
বর্তমানে আইসিসির ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে জিম্বাবুয়েরও ওপরে আয়ারল্যান্ডের অবস্থান। গত দুটি বিশ্বকাপে নজরকাড়া পারফরম্যান্স নিজেদের দায়িত্বের পরিধি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন সিমন্স। তিনি বলেন, ‘আসল কাজ শুরুর সময় চলে এসেছে। আমাদের এখন আইসিসি ও ১০টি টেস্ট খেলুড়ে দেশকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে যে আমরা সর্বোচ্চ স্তরে ক্রিকেট খেলার যোগ্য।’
সিমন্স মনে করেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপে সুপার আটে খেলেছি আমরা। এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিশাল সংগ্রহ তাড়া করে জিতেছি। নতুন লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বকাপের মতো আসরে সেমিফাইনাল-ফাইনাল পর্যায়ে খেলা। লক্ষ্যটা অনেক বড়, সন্দেহ নেই। কিন্তু আমাদের ওই পথেই হাঁটতে হবে। একটি দুটি আপসেট দিয়ে সত্যিকারের মর্যাদা পাওয়া সম্ভব নয়।’
আইরিশ ক্রিকেটের প্রধান নির্বাহী ওয়ারেন ডিওট্রম ১০ দলের বিশ্বকাপ আয়োজনের চিন্তা-ভাবনা থেকে আইসিসির সরে আসাকে তাদের ‘বোধোদয়’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আইসিসি যদি সত্যি সত্যি দশ দল নিয়ে বিশ্বকাপ আয়োজন করত, তাহলে আয়ারল্যান্ডের মতো উদীয়মান ক্রিকেট শক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হত। আইরিশ ক্রিকেটের ক্রমোন্নতি বাধাগ্রস্ত হতো। তিনি আরও বলেন, ‘আইসিসির সিদ্ধান্ত ক্রিকেটের প্রতি আমাদের আরও দায়িত্বশীল করে তুলবে। আমরা এই খেলাটিতে আরও বিনিয়োগ করব। এর দর্শকপ্রিয়তা আরও বাড়বে।’
ডিওট্রাম বলেন, ২০১১ সালের বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সের জনপ্রিয়তা আইরিশদের মধ্যে শতকরা ৬৬ ভাগ বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা এখন ক্রিকেটের প্রতি আগের চেয়ে অনেক বেশি আগ্রহী।
No comments