মুসলিম নারীদের বাইরে কাজ করতে যাওয়া ‘হারাম’
মুসলিম মেয়েদের ঘরের বাইরে গিয়ে চাকরি করাকে ‘হারাম’ বলে ফতোয়া দিয়েছে ভারতের উত্তর প্রদেশের দেওবন্দ দারুল উলুম মাদ্রাসা। এই নজিরবিহীন ফতোয়া সমগ্র ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকার অনলাইনে প্রকাশিত এক সংবাদে বলা হয়, দেওবন্দ কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দিয়েছে, মুসলিম নারীদের ঘরের বাইরে গিয়ে যেকোনো সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে যোগদান শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে অবৈধ। চাকরির সময় ‘পর-পুরুষের’ সঙ্গে নারীর মেলামেশা হয়, যা ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।
মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের পর পরই ইসলামের ধর্মীয় ব্যাখ্যায় দেওবন্দকে গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।
দেওবন্দ মাদ্রাসায় গত শুক্রবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফতোয়া ঘোষণা করে ইসলামি শরিয়াহ আইনে বিশেষজ্ঞ তিনজনের একটি দল। এই ফতোয়ার পেছনের মূল কারণ হিসেবে দেওবন্দ জানিয়েছে, ঘরের বাইরে চাকরি করতে গেলে নারীরা পুরুষদের সঙ্গে কোনো রকম হিজাব ছাড়া মেলামেশা করেন, যা কোনোমতেই ইসলামসম্মত নয়।
দেওবন্দ মাদ্রাসার এই ফতোয়া এমন সময় জারি করা হলো যখন ভারতজুড়ে মুসলমানদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানোর জন্য আলাদা কোটা পদ্ধতি চালু এবং এর প্রয়োগ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকে মনে করে, দেওবন্দ মাদ্রাসার দেওয়া এই ফতোয়া ভারতে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে পড়া মুসলমান নারীদের সামাজিকভাবে আরও পেছনে ঠেলে দেবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকার অনলাইনে প্রকাশিত এক সংবাদে বলা হয়, দেওবন্দ কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দিয়েছে, মুসলিম নারীদের ঘরের বাইরে গিয়ে যেকোনো সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে যোগদান শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে অবৈধ। চাকরির সময় ‘পর-পুরুষের’ সঙ্গে নারীর মেলামেশা হয়, যা ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।
মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের পর পরই ইসলামের ধর্মীয় ব্যাখ্যায় দেওবন্দকে গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।
দেওবন্দ মাদ্রাসায় গত শুক্রবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই ফতোয়া ঘোষণা করে ইসলামি শরিয়াহ আইনে বিশেষজ্ঞ তিনজনের একটি দল। এই ফতোয়ার পেছনের মূল কারণ হিসেবে দেওবন্দ জানিয়েছে, ঘরের বাইরে চাকরি করতে গেলে নারীরা পুরুষদের সঙ্গে কোনো রকম হিজাব ছাড়া মেলামেশা করেন, যা কোনোমতেই ইসলামসম্মত নয়।
দেওবন্দ মাদ্রাসার এই ফতোয়া এমন সময় জারি করা হলো যখন ভারতজুড়ে মুসলমানদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানোর জন্য আলাদা কোটা পদ্ধতি চালু এবং এর প্রয়োগ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনেকে মনে করে, দেওবন্দ মাদ্রাসার দেওয়া এই ফতোয়া ভারতে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে পড়া মুসলমান নারীদের সামাজিকভাবে আরও পেছনে ঠেলে দেবে।
No comments