লেবার পার্টির নতুন নেতা মিলিব্যান্ড
ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচনে পরাজয়ের পর দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দিয়েছেন সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও লেবার পার্টির নেতা গর্ডন ব্রাউন। দলীয় প্রধান হিসেবে কে তাঁর উত্তরসূরি হচ্ছেন, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন ব্রাউনের মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড।
ডেভিড মিলিব্যান্ডের পাশাপাশি তাঁর ছোট ভাই জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সাবেক মন্ত্রী এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ড, দলের উপপ্রধান হ্যারিয়েট হারম্যান, সাবেক মন্ত্রী অ্যালান জনসন, জ্যাক স্ট্র, এডওয়ার্ড বলস প্রমুখের নাম শোনা যাচ্ছে।
অ্যালান জনসন অবশ্য এরই মধ্যে ডেভিড মিলিব্যান্ডকে সমর্থন দিয়েছেন। তিনি ডেভিড মিলিব্যান্ডকে ‘ব্যতিক্রমী প্রতিদ্বন্দ্বী’ বলে অভিহিত করে বলেন, ‘দলের জন্য ব্যতিক্রমী ও মেধাবী নেতৃত্বের প্রয়োজন। আমার মনে হয়, ডেভিড মিলিব্যান্ড তেমনই একজন নেতা।’ জনসন বলেন, ‘কয়েক দিনের মধ্যে আমি ৬০ বছরে পা দিচ্ছি। এই বয়সে দলের নেতৃত্ব নেওয়া ইতিবাচক হবে না। অপেক্ষাকৃত নতুনদের নেতৃত্বে আসতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে-ই নেতৃত্বে আসুক, আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে তাঁকে সমর্থন দিয়ে যাব। নিজে নেতৃত্ব নেওয়ার চেয়ে সেটাই দলের জন্য ভালো হবে।’
দলে ব্রাউনের উত্তরসূরি নির্বাচন পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ে দায়িত্ব পালন করবেন উপনেতা হ্যারিয়েট হারম্যান। তিনি বলেন, ‘আমি উপনেতা হিসেবেই থাকতে চাই। দলীয় প্রধান হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এডওয়ার্ড বলসের কাছ থেকেই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে পারেন মিলিব্যান্ড। বলস ব্রাউনের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। লেবার পার্টির জাতীয় নির্বাহী কমিটি কয়েক দিনের মধ্যে দলীয় প্রধান নির্বাচন করার প্রক্রিয়া নিয়ে বৈঠকে বসবে।
ডেভিড মিলিব্যান্ডের পাশাপাশি তাঁর ছোট ভাই জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সাবেক মন্ত্রী এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ড, দলের উপপ্রধান হ্যারিয়েট হারম্যান, সাবেক মন্ত্রী অ্যালান জনসন, জ্যাক স্ট্র, এডওয়ার্ড বলস প্রমুখের নাম শোনা যাচ্ছে।
অ্যালান জনসন অবশ্য এরই মধ্যে ডেভিড মিলিব্যান্ডকে সমর্থন দিয়েছেন। তিনি ডেভিড মিলিব্যান্ডকে ‘ব্যতিক্রমী প্রতিদ্বন্দ্বী’ বলে অভিহিত করে বলেন, ‘দলের জন্য ব্যতিক্রমী ও মেধাবী নেতৃত্বের প্রয়োজন। আমার মনে হয়, ডেভিড মিলিব্যান্ড তেমনই একজন নেতা।’ জনসন বলেন, ‘কয়েক দিনের মধ্যে আমি ৬০ বছরে পা দিচ্ছি। এই বয়সে দলের নেতৃত্ব নেওয়া ইতিবাচক হবে না। অপেক্ষাকৃত নতুনদের নেতৃত্বে আসতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যে-ই নেতৃত্বে আসুক, আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে তাঁকে সমর্থন দিয়ে যাব। নিজে নেতৃত্ব নেওয়ার চেয়ে সেটাই দলের জন্য ভালো হবে।’
দলে ব্রাউনের উত্তরসূরি নির্বাচন পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ে দায়িত্ব পালন করবেন উপনেতা হ্যারিয়েট হারম্যান। তিনি বলেন, ‘আমি উপনেতা হিসেবেই থাকতে চাই। দলীয় প্রধান হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এডওয়ার্ড বলসের কাছ থেকেই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে পারেন মিলিব্যান্ড। বলস ব্রাউনের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। লেবার পার্টির জাতীয় নির্বাহী কমিটি কয়েক দিনের মধ্যে দলীয় প্রধান নির্বাচন করার প্রক্রিয়া নিয়ে বৈঠকে বসবে।
No comments