বান্দরবানে অপহৃত পর্যটকদের উদ্ধারে পরিবারের সংবাদ সম্মেলন
অপহরণের
৫ দিন পরও ঢাকার দুই পর্যটকসহ স্থানীয় দুই গাইডের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি।
সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়েও তাদের উদ্ধার করতে পারেনি।
তাদের উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনীর পাশাপাশি শুক্রবার সকাল থেকে ৬ সদস্যের
স্থানীয় একটি দল মিয়ানমার-ভারত সীমান্তে তল্লাশী শুরু করেছে। বান্দরবানের
রুমা উপজেলার কেউক্রাডং এর পাছিং পাড়ার পাড়া পধান পাছিং ম্রোর নেতৃত্বে
স্থানীয় পাহাড়ীরা গভীর অরণ্যের সম্ভাব্য স্থানগুলোতে তল্লাশী চালাচ্ছে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকালে অপহৃত ঢাকার পর্যটক আবদুল্লাহ্ আল জুবায়ের ও জাকির হোসেন মুন্নার আত্মীয়রা বান্দরবান প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অপহৃতদের উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মুন্না ও জুবায়েরের দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু আবদুর রব ও আরাফাত হোসেন রাসেল বক্তব্য রাখেন। তারা জানান, অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা এখন আতংক-উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। জুবায়ের ও মুন্না বেঁচে আছে কিনা বা তারা এখন কি অবস্থায় রয়েছে তাদের বিষয়ে কোন পক্ষ হতেই স্পষ্ট কোন ধারণা না পওয়ায় পরিবারের সদস্যরা এখন নিজেরাই উদ্ধারের চেষ্টায় নেমেছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
সন্ত্রাসীরা নিজেদের আরাকান লিবারেশন পাটির সদস্য পরিচয় দিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে মুক্তিপণ বাবদ ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে বলে তারা সাংবাদিকদের জানান।
সংবাদ সম্মেলনের পর তারা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের সাথে দেখা করে অপহৃতদের উদ্ধারে সহায়তা চান। দুপুরে তারা রুমা উপজেলার উদ্যোশে রওয়ানা দেন। সেখানে তারা নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তা ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, অপহৃতদের পরিবার ইচ্ছা করলে বিলাইছড়ি থানায় অপহরনের মামলা করতে পারবেন।
বান্দরবানে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সতর্কভাবে চলাফেরা করার পরামর্শ দিয়ে পুলিশ সুপার অপহৃত ৪ জনের উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান।
উল্লেখ্য, গত শনিবার একদল অন্ত্রধারী সন্ত্রাসী বিলাইছড়ির মায়ানমার ভারত সীমান্তের সেপ্রু পাড়া নামক এলাকা থেকে ঢাকার দুই পর্যটক আবদুল্লাহ্ আল জুবায়ের, জাকির হোসেন মুন্না বান্দরবানের রুমার স্থানীয় দুই গাইড মাংসাই ম্রো ও লালরিং সাং বমকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে তাদের মুক্তিপণ বাবদ সন্ত্রাসী আরাকান লিবারেশন পার্টি পরিচয় দিয়ে ৫০ লাখ টাকা দাবি করে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকালে অপহৃত ঢাকার পর্যটক আবদুল্লাহ্ আল জুবায়ের ও জাকির হোসেন মুন্নার আত্মীয়রা বান্দরবান প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অপহৃতদের উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মুন্না ও জুবায়েরের দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু আবদুর রব ও আরাফাত হোসেন রাসেল বক্তব্য রাখেন। তারা জানান, অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা এখন আতংক-উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। জুবায়ের ও মুন্না বেঁচে আছে কিনা বা তারা এখন কি অবস্থায় রয়েছে তাদের বিষয়ে কোন পক্ষ হতেই স্পষ্ট কোন ধারণা না পওয়ায় পরিবারের সদস্যরা এখন নিজেরাই উদ্ধারের চেষ্টায় নেমেছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
সন্ত্রাসীরা নিজেদের আরাকান লিবারেশন পাটির সদস্য পরিচয় দিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে মুক্তিপণ বাবদ ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে বলে তারা সাংবাদিকদের জানান।
সংবাদ সম্মেলনের পর তারা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের সাথে দেখা করে অপহৃতদের উদ্ধারে সহায়তা চান। দুপুরে তারা রুমা উপজেলার উদ্যোশে রওয়ানা দেন। সেখানে তারা নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তা ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলছেন বলে তারা জানিয়েছেন।
পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, অপহৃতদের পরিবার ইচ্ছা করলে বিলাইছড়ি থানায় অপহরনের মামলা করতে পারবেন।
বান্দরবানে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সতর্কভাবে চলাফেরা করার পরামর্শ দিয়ে পুলিশ সুপার অপহৃত ৪ জনের উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানান।
উল্লেখ্য, গত শনিবার একদল অন্ত্রধারী সন্ত্রাসী বিলাইছড়ির মায়ানমার ভারত সীমান্তের সেপ্রু পাড়া নামক এলাকা থেকে ঢাকার দুই পর্যটক আবদুল্লাহ্ আল জুবায়ের, জাকির হোসেন মুন্না বান্দরবানের রুমার স্থানীয় দুই গাইড মাংসাই ম্রো ও লালরিং সাং বমকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে তাদের মুক্তিপণ বাবদ সন্ত্রাসী আরাকান লিবারেশন পার্টি পরিচয় দিয়ে ৫০ লাখ টাকা দাবি করে।
No comments