রংপুরের চার লেন সড়ক উদ্বোধনের তিন মাসেও সরল না বিদ্যুতের খুঁটি
রংপুরে চার লেন সড়ক প্রশস্তকরণের কাজ মাস কয়েক আগে শেষ হয়েছে। কিন্তু এখনো সড়কের মাঝে থাকা বিদ্যুতের খুঁটিগুলো সরানো হয়নিl -হাসান রাজা, প্রথম আলো |
উদ্বোধনের
তিন মাস পরও রংপুরের চার লেন সড়কের মধ্যে অর্ধশত বিদ্যুতের খুঁটি রয়ে
গেছে। এ কারণে যানবাহন চলাচলে সমস্যা যেমন হচ্ছে, তেমনি ঝুঁকি নিয়ে পথ
চলতে হচ্ছে নাগরিকদের।
রংপুর বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল কাদের গণি বলেন, খুঁটি অপসারণে সওজের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ বিভাগকে জানানো এবং অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে খুঁটি অপসারণে উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু চার লেন সড়কের মধ্যে যেসব খুঁটি এখনো রয়ে গেছে, তা সরানোর জন্য সওজের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, সওজের পক্ষ থেকে অর্থ বরাদ্দ পেলে এসব খুঁটি অপসারণ করা হবে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ রংপুর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, আপাতত নতুন করে অর্থ বরাদ্দ নেই। তাই কিছু খুঁটি অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। তারপরও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের লালবাগ হাট ও কারমাইকেল কলেজের প্রবেশপথে চার লেন সড়কের পশ্চিম দিকে দুটি খুঁটিতে ভর করে এখনো একটি ট্রান্সফরমার আছে। এ ছাড়া কলেজ রোডের রেলক্রসিং থেকে বিদ্যুৎ অফিস পর্যন্ত আধা কিলোমিটার সড়কের দুই ধারে রয়েছে ২০-২৫টি খুঁটি; যা চার লেন সড়কের মধ্যে পড়েছে। শাপলা মোড় থেকে কলেজ রোডের কুড়িগ্রাম বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত আধা কিলোমিটার সড়কের মধ্যে আছে আরও ১০-১২টি খুঁটি। এ ছাড়া আরও কয়েকটি স্থানে ২০টির মতো খুঁটি রয়েছে।
কলেজের প্রবেশপথে বিদ্যুতের খুঁটির কারণে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে নাগরিকদের। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক হোসেন আলী বলেন, ‘রাস্তা বাড়ানো হইল। কিন্তু এমন করি যদি রাস্তার মাঝোত খুঁটি থাকে, তাইলে আর লাভ কী হইল?’
এই খুঁটির নিচ দিয়ে চলতে গিয়ে কারমাইকেল কলেজের শিক্ষার্থী রোকসানা পারভীন বলেন, ঝুঁকি নিয়েই ট্রান্সফরমারের নিচ দিয়ে চলতে হয়। প্রতিদিন হেঁটে তিনি কলেজে যাওয়া-আসা করেন।
করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন বলেন, নাগরিকদের দুর্ভোগ কমাতে বিষয়টি একাধিকবার সওজ বিভাগকে জানানো হয়েছে।
১২৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১০ সালের জুন থেকে চার লেন সড়ক প্রশস্তকরণের কাজ শুরু হয়। গত ১৪ জুলাই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই চার লেন সড়কের উদ্বোধন করেন।
রংপুর বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-১-এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল কাদের গণি বলেন, খুঁটি অপসারণে সওজের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ বিভাগকে জানানো এবং অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে খুঁটি অপসারণে উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু চার লেন সড়কের মধ্যে যেসব খুঁটি এখনো রয়ে গেছে, তা সরানোর জন্য সওজের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, সওজের পক্ষ থেকে অর্থ বরাদ্দ পেলে এসব খুঁটি অপসারণ করা হবে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ রংপুর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, আপাতত নতুন করে অর্থ বরাদ্দ নেই। তাই কিছু খুঁটি অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। তারপরও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের লালবাগ হাট ও কারমাইকেল কলেজের প্রবেশপথে চার লেন সড়কের পশ্চিম দিকে দুটি খুঁটিতে ভর করে এখনো একটি ট্রান্সফরমার আছে। এ ছাড়া কলেজ রোডের রেলক্রসিং থেকে বিদ্যুৎ অফিস পর্যন্ত আধা কিলোমিটার সড়কের দুই ধারে রয়েছে ২০-২৫টি খুঁটি; যা চার লেন সড়কের মধ্যে পড়েছে। শাপলা মোড় থেকে কলেজ রোডের কুড়িগ্রাম বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত আধা কিলোমিটার সড়কের মধ্যে আছে আরও ১০-১২টি খুঁটি। এ ছাড়া আরও কয়েকটি স্থানে ২০টির মতো খুঁটি রয়েছে।
কলেজের প্রবেশপথে বিদ্যুতের খুঁটির কারণে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে নাগরিকদের। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক হোসেন আলী বলেন, ‘রাস্তা বাড়ানো হইল। কিন্তু এমন করি যদি রাস্তার মাঝোত খুঁটি থাকে, তাইলে আর লাভ কী হইল?’
এই খুঁটির নিচ দিয়ে চলতে গিয়ে কারমাইকেল কলেজের শিক্ষার্থী রোকসানা পারভীন বলেন, ঝুঁকি নিয়েই ট্রান্সফরমারের নিচ দিয়ে চলতে হয়। প্রতিদিন হেঁটে তিনি কলেজে যাওয়া-আসা করেন।
করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন বলেন, নাগরিকদের দুর্ভোগ কমাতে বিষয়টি একাধিকবার সওজ বিভাগকে জানানো হয়েছে।
১২৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১০ সালের জুন থেকে চার লেন সড়ক প্রশস্তকরণের কাজ শুরু হয়। গত ১৪ জুলাই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই চার লেন সড়কের উদ্বোধন করেন।
No comments