নওয়াজ শরিফের চার দফা ‘শান্তি প্রস্তাব’
কাশ্মীরের
‘বেসামরিকীকরণ’ এবং সিয়াচেন হিমবাহ থেকে নিঃশর্ত সেনা প্রত্যাহারসহ চার
দফা শান্তি প্রস্তাব দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। গত
বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণে নওয়াজ শরিফ এ প্রস্তাব দেন।
তবে বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্যের সূত্র ধরে এর কড়া
সমালোচনা করেছে ভারত। খবর দ্য হিন্দু ও ডনের।
নওয়াজ শরিফ জাতিসংঘে বলেন, ‘উন্নতির জন্য আমাদের জনগণের শান্তির প্রয়োজন। আলোচনার মাধ্যমেই শান্তি অর্জন হতে পারে।’ ভারতকে দেওয়া প্রথম প্রস্তাবে নওয়াজ শরিফ বলেন, ‘কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির জন্য ২০০৩ সালের সমঝোতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।’ যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণের জন্য নওয়াজ জাতিসংঘের সামরিক পর্যবেক্ষক সংস্থার কার্যক্রম সম্প্রসারণের আহ্বান জানান।
দ্বিতীয় প্রস্তাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও পাকিস্তানকে দৃঢ়তা সহকারে বলতে হবে যে তারা কোনো অবস্থাতেই একে অপরের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করবে না বা হুমকি দেবে না।
তৃতীয় এবং চতুর্থ প্রস্তাবে নওয়াজ বিরোধপূর্ণ কাশ্মীরের ‘বেসামরিকীকরণ’ এবং সিয়াচেন থেকে সমঝোতার ভিত্তিতে সেনা প্রত্যাহার করার বিষয়ে রাজি হতে আহ্বান জানান।
পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রীর ওই ভাষণের কড়া জবাব দিয়েছে ভারত। দেশটি বলেছে, নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলি চালানোর দায়ভার পাকিস্তান এড়াতে চাইছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী মিশনের এক বিবৃতিতে এ অভিযোগ করা হয়। এতে বলা হয়, পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা সন্ত্রাসবাদের প্রধান শিকার। সত্য হলো, সন্ত্রাসবাদের জন্ম ও লালন করার যে নিজস্ব নীতি তাদের রয়েছে, তারা সেটারই শিকার।
নওয়াজ শরিফ জাতিসংঘে বলেন, ‘উন্নতির জন্য আমাদের জনগণের শান্তির প্রয়োজন। আলোচনার মাধ্যমেই শান্তি অর্জন হতে পারে।’ ভারতকে দেওয়া প্রথম প্রস্তাবে নওয়াজ শরিফ বলেন, ‘কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির জন্য ২০০৩ সালের সমঝোতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।’ যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণের জন্য নওয়াজ জাতিসংঘের সামরিক পর্যবেক্ষক সংস্থার কার্যক্রম সম্প্রসারণের আহ্বান জানান।
দ্বিতীয় প্রস্তাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও পাকিস্তানকে দৃঢ়তা সহকারে বলতে হবে যে তারা কোনো অবস্থাতেই একে অপরের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগ করবে না বা হুমকি দেবে না।
তৃতীয় এবং চতুর্থ প্রস্তাবে নওয়াজ বিরোধপূর্ণ কাশ্মীরের ‘বেসামরিকীকরণ’ এবং সিয়াচেন থেকে সমঝোতার ভিত্তিতে সেনা প্রত্যাহার করার বিষয়ে রাজি হতে আহ্বান জানান।
পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রীর ওই ভাষণের কড়া জবাব দিয়েছে ভারত। দেশটি বলেছে, নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলি চালানোর দায়ভার পাকিস্তান এড়াতে চাইছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী মিশনের এক বিবৃতিতে এ অভিযোগ করা হয়। এতে বলা হয়, পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা সন্ত্রাসবাদের প্রধান শিকার। সত্য হলো, সন্ত্রাসবাদের জন্ম ও লালন করার যে নিজস্ব নীতি তাদের রয়েছে, তারা সেটারই শিকার।
No comments