ফিলিপাইনে অভিনব ধর্মঘট
কোনোভাবেই বেয়াড়া পুরুষদের ফেরানো যাচ্ছিল না। গ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এরপরও হুঁশ নেই তাদের। এসব পুরুষের হানহানি বন্ধ করতে স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক ছিন্ন করার হুমকি দিল গ্রামের একদল গৃহবধূ। এতে কাজ হলো। বিবাদ-বিসংবাদ থেমে গেল পুরুষদের। গ্রামে ফিরে এল শান্তি।
পুরুষদের স্বাভাবিক পরিবেশে ফিরিয়ে আনতে এই ‘যৌন ধর্মঘট’ করে ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ মিন্দানাওয়ের নারীরা। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
গত জুলাই মাসে অভিনব এই ধর্মঘট শুরু করার পর থেকে গ্রামে উত্তেজনা কমতে থাকে। এর মধ্যে সেখানে জীবনযাত্রার মানেরও কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।
ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তা রিকো সালসেদো জানান, গ্রামটিতে ১০২টি পরিবারের বাস। সেখানকার মানুষ সব সময় জমিজমা থেকে শুরু করে নানা তুচ্ছ কারণে বিবাদে মেতে থাকত। সূচিকর্মের সঙ্গে জড়িত একদল নারী খেয়াল করল, পুরুষদের মারামারির কারণে গ্রামের রাস্তা দিয়ে তারা জিনিসপত্র নিয়ে বের হতে পারছে না। এতে পণ্য বিক্রি বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
ওই দলের নেত্রী হাসনা কানদাতু জানান, এ পরিস্থিতিতে তাঁরা শলাপরামর্শ করে জোট বাঁধেন। নিজ নিজ স্বামীকে তাঁরা জানিয়ে দেন, তাঁদের ঝগড়া-ফ্যাসাদের কারণে তাঁরা কাজ করতে পারছেন। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যৌন সম্পর্ক বন্ধ।
ইউএনএইচসিআরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, স্ত্রীর এ ধরনের হুমকির কথা স্বীকার করেছেন হাসনার স্বামী লেঙ্গস কুপঙ্গও। কুপঙ্গের মতো অন্য পুরুষেরাও স্ত্রীর হুমকির মুখে ঝগড়াঝাটিতে উ ৎসাহ হারিয়ে নিজ নিজ কাজে মন দিয়েছেন।
পুরুষদের স্বাভাবিক পরিবেশে ফিরিয়ে আনতে এই ‘যৌন ধর্মঘট’ করে ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ মিন্দানাওয়ের নারীরা। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
গত জুলাই মাসে অভিনব এই ধর্মঘট শুরু করার পর থেকে গ্রামে উত্তেজনা কমতে থাকে। এর মধ্যে সেখানে জীবনযাত্রার মানেরও কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।
ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তা রিকো সালসেদো জানান, গ্রামটিতে ১০২টি পরিবারের বাস। সেখানকার মানুষ সব সময় জমিজমা থেকে শুরু করে নানা তুচ্ছ কারণে বিবাদে মেতে থাকত। সূচিকর্মের সঙ্গে জড়িত একদল নারী খেয়াল করল, পুরুষদের মারামারির কারণে গ্রামের রাস্তা দিয়ে তারা জিনিসপত্র নিয়ে বের হতে পারছে না। এতে পণ্য বিক্রি বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
ওই দলের নেত্রী হাসনা কানদাতু জানান, এ পরিস্থিতিতে তাঁরা শলাপরামর্শ করে জোট বাঁধেন। নিজ নিজ স্বামীকে তাঁরা জানিয়ে দেন, তাঁদের ঝগড়া-ফ্যাসাদের কারণে তাঁরা কাজ করতে পারছেন। এসব বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত যৌন সম্পর্ক বন্ধ।
ইউএনএইচসিআরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, স্ত্রীর এ ধরনের হুমকির কথা স্বীকার করেছেন হাসনার স্বামী লেঙ্গস কুপঙ্গও। কুপঙ্গের মতো অন্য পুরুষেরাও স্ত্রীর হুমকির মুখে ঝগড়াঝাটিতে উ ৎসাহ হারিয়ে নিজ নিজ কাজে মন দিয়েছেন।
No comments