তিন ঘণ্টায় পাস হওয়া সংবিধান জনগণ মেনে নেয়নিঃ ড. কামাল
গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, রুগ্ন রাজনীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। অশুভ শক্তিকে ধ্বংসের প্রস্তুতি নিয়ে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হবে।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর রাজমণি ঈশা খাঁ হোটেলে গণফোরামের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কামাল হোসেন এ কথা বলেন।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কামাল হোসেন আরও বলেন, গরু-ছাগলের মাথা বিক্রি হয় কিন্তু মানুষের মাথা বিক্রি হয় না। সেটা কেনাও যায় না। এই মন্ত্র মাথায় নিয়ে প্রত্যেক ঘরে ঘরে যেতে হবে। এ ছাড়া সুস্থ ধারার রাজনীতির পক্ষে শপথ নেওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সংবিধান সংশোধনের সমালোচনা করে কামাল হোসেন বলেন, নির্বাচনী রাজনীতির কৌশল হিসেবে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান বহাল রাখা হয়েছে। কিন্তু সংবিধান দেশের জনগণের সম্পদ। আর এই সংশোধনী দেশের জনগণ মেনে নেয়নি। তিন ঘণ্টায় পাস হওয়া সংবিধান দিয়ে বাহাত্তরের সংবিধানকে আঘাত করা সম্ভব নয়।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন গণফোরামের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কফিল উদ্দিন, মফিদুল ইসলাম, কমান্ডার আবদুর রউফ, জহিরুল ইসলাম, বিকল্প ধারার সাধারণ সম্পাদক মেজর মান্নান, বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান প্রমুখ।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কামাল হোসেন আরও বলেন, গরু-ছাগলের মাথা বিক্রি হয় কিন্তু মানুষের মাথা বিক্রি হয় না। সেটা কেনাও যায় না। এই মন্ত্র মাথায় নিয়ে প্রত্যেক ঘরে ঘরে যেতে হবে। এ ছাড়া সুস্থ ধারার রাজনীতির পক্ষে শপথ নেওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সংবিধান সংশোধনের সমালোচনা করে কামাল হোসেন বলেন, নির্বাচনী রাজনীতির কৌশল হিসেবে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের বিধান বহাল রাখা হয়েছে। কিন্তু সংবিধান দেশের জনগণের সম্পদ। আর এই সংশোধনী দেশের জনগণ মেনে নেয়নি। তিন ঘণ্টায় পাস হওয়া সংবিধান দিয়ে বাহাত্তরের সংবিধানকে আঘাত করা সম্ভব নয়।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন গণফোরামের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কফিল উদ্দিন, মফিদুল ইসলাম, কমান্ডার আবদুর রউফ, জহিরুল ইসলাম, বিকল্প ধারার সাধারণ সম্পাদক মেজর মান্নান, বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান প্রমুখ।
No comments