ভারত-মার্কিন সহযোগিতার সম্পর্ক খুবই জরুরি -যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার প্রাক্কালে মনমোহন
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, ভারত-মার্কিন সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আমাদের জন্য খুবই জরুরি। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট এবং এগুলোর সমাধানে কৌশলগত বিভিন্ন দিক নিয়ে ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে নয়াদিল্লি ত্যাগের সময় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দায়িত্ব নেওয়ার পর এই প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ২২ নভেম্বর থেকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন।
নয়াদিল্লি ত্যাগের আগে এক বিবৃতিতে মনমোহন সিং বলেন, অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মতো বৈশ্বিক হুমকি এবং বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনার আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া বাণিজ্য আলোচনার দোহা রাউন্ড এবং পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিষয়েও তাঁরা দুই নেতা মতবিনিময় করবেন।
মনমোহন বলেন, ‘আফগানিস্তান পরিস্থিতি ও অন্যান্য আঞ্চলিক ইস্যু নিয়েও আলোচনার আশা করছি আমি।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘পণ্য ও সেবাক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। আমাদের মধ্যে গভীর বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বড় ভারতীয়-মার্কিন জনগোষ্ঠী রয়েছে। এ ছাড়া গণতন্ত্র, বহুত্বধর্ম এবং মানবাধিকারের প্রতি আমাদের একই মূল্যবোধ এবং অঙ্গীকার রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে কমনওয়েলথ সরকার-প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে পোর্ট অব স্পেন যাবেন মনমোহন। আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা অভিযানে চিরশত্রু পাকিস্তানের ওপর ওয়াশিংটনের নির্ভরতায় অস্বস্তিতে রয়েছে ভারত।
নয়াদিল্লি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে তালেবান বিদ্রোহ দমনে পাকিস্তানকে দেওয়া সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার কাজে ব্যবহার করতে পারে ইসলামাবাদ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দায়িত্ব নেওয়ার পর এই প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ২২ নভেম্বর থেকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন।
নয়াদিল্লি ত্যাগের আগে এক বিবৃতিতে মনমোহন সিং বলেন, অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মতো বৈশ্বিক হুমকি এবং বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনার আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া বাণিজ্য আলোচনার দোহা রাউন্ড এবং পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিষয়েও তাঁরা দুই নেতা মতবিনিময় করবেন।
মনমোহন বলেন, ‘আফগানিস্তান পরিস্থিতি ও অন্যান্য আঞ্চলিক ইস্যু নিয়েও আলোচনার আশা করছি আমি।’
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘পণ্য ও সেবাক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। আমাদের মধ্যে গভীর বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বড় ভারতীয়-মার্কিন জনগোষ্ঠী রয়েছে। এ ছাড়া গণতন্ত্র, বহুত্বধর্ম এবং মানবাধিকারের প্রতি আমাদের একই মূল্যবোধ এবং অঙ্গীকার রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে কমনওয়েলথ সরকার-প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে পোর্ট অব স্পেন যাবেন মনমোহন। আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা অভিযানে চিরশত্রু পাকিস্তানের ওপর ওয়াশিংটনের নির্ভরতায় অস্বস্তিতে রয়েছে ভারত।
নয়াদিল্লি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে তালেবান বিদ্রোহ দমনে পাকিস্তানকে দেওয়া সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার কাজে ব্যবহার করতে পারে ইসলামাবাদ।
No comments