পানির ট্যাংকের শতবর্ষ
শুধু পশ্চিমবঙ্গের নয়, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্ খাবার পানির ট্যাংক কলকাতার টালা ট্যাংক। এবার সেই ট্যাংকের শতবর্ষপূর্তি পালিত হচ্ছে। টানা ১০০ বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে কলকাতার মানুষকে পরিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে এই টালা ট্যাংক। এই সুদীর্ঘ দিনে ট্যাংকে কয়েকবার সামান্য কিছু ছিদ্র ধরা পড়লেও তা যথারীতি মেরামত করা হয়েছে। কলকাতার উত্তর প্রান্তের শ্যামবাজারের কাছে পাইকপাড়ায় অবস্থিত ওই ট্যাংকটি সগর্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। গত বুধবার ওই ট্যাংক তার ১০০ বছর পূর্ণ করেছে।
বিশ্বের বৃহত্তম এই পানির ট্যাংকটি তৈরি হয়েছে গ্যালভানাইজড লোহার চাদর দিয়ে। ১১০ ফুট উচ্চতায় এই ৩২১ ফুট পরিধি বিশিষ্ট ট্যাংকটি দাঁড়িয়ে রয়েছে ৯০ লাখ গ্যালন পানি ধারণ করে। ট্যাংকটির গভীরতা ১৬ ফুট। দিনের ২৪ ঘণ্টাই একদিক দিয়ে পানি সরবরাহ করা হয়, অন্যদিক দিয়ে উত্তর শহরতলির পলতা থেকে পরিশুদ্ধ পানি এসে ভর্তি করে ট্যাংকটি। আর সেই পানি ভূগর্ভস্থ পাইপের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয় উত্তর শহরতলির সিঁথি থেকে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর পর্যন্ত গৃহস্থের ঘরে ঘরে।
ব্রিটিশরাই শুধু লোহালক্কড় দিয়ে তৈরি করেছিল ওই বিশালাকার ট্যাংকটি। ১৯০৯ সালে এর ভিত্তি স্থাপন করা হয়। অবিভক্ত বাংলার তত্কালীন লেফটেন্যান্ট গভর্নর অ্যাডওয়ার্ড বেকার এর ভিত্তি স্থাপন করেন। ওই প্রকল্পের কাজ করেছিল ইংল্যান্ডের লিডসের বিখ্যাত ক্লেটন সন অ্যান্ড কোম্পানি। ট্যাংকটি তৈরি করতে সেই যুগে খরচ হয়েছিল পাঁচ লাখ রুপি।
সময়ের ব্যবধানে টালা ট্যাংক মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কলকাতারও এক গর্বের দ্রষ্টব্য এই ট্যাংক। তবে ভেতরে ঢোকার অনুমতি নেই। কলকাতা পুরসভার মেয়র বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন, টালা ট্যাংকের শতবর্ষ উপলক্ষে একটি পুস্তিকা বের করা হবে। একটি ছোট্ট অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে।
বিশ্বের বৃহত্তম এই পানির ট্যাংকটি তৈরি হয়েছে গ্যালভানাইজড লোহার চাদর দিয়ে। ১১০ ফুট উচ্চতায় এই ৩২১ ফুট পরিধি বিশিষ্ট ট্যাংকটি দাঁড়িয়ে রয়েছে ৯০ লাখ গ্যালন পানি ধারণ করে। ট্যাংকটির গভীরতা ১৬ ফুট। দিনের ২৪ ঘণ্টাই একদিক দিয়ে পানি সরবরাহ করা হয়, অন্যদিক দিয়ে উত্তর শহরতলির পলতা থেকে পরিশুদ্ধ পানি এসে ভর্তি করে ট্যাংকটি। আর সেই পানি ভূগর্ভস্থ পাইপের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয় উত্তর শহরতলির সিঁথি থেকে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুর পর্যন্ত গৃহস্থের ঘরে ঘরে।
ব্রিটিশরাই শুধু লোহালক্কড় দিয়ে তৈরি করেছিল ওই বিশালাকার ট্যাংকটি। ১৯০৯ সালে এর ভিত্তি স্থাপন করা হয়। অবিভক্ত বাংলার তত্কালীন লেফটেন্যান্ট গভর্নর অ্যাডওয়ার্ড বেকার এর ভিত্তি স্থাপন করেন। ওই প্রকল্পের কাজ করেছিল ইংল্যান্ডের লিডসের বিখ্যাত ক্লেটন সন অ্যান্ড কোম্পানি। ট্যাংকটি তৈরি করতে সেই যুগে খরচ হয়েছিল পাঁচ লাখ রুপি।
সময়ের ব্যবধানে টালা ট্যাংক মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কলকাতারও এক গর্বের দ্রষ্টব্য এই ট্যাংক। তবে ভেতরে ঢোকার অনুমতি নেই। কলকাতা পুরসভার মেয়র বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন, টালা ট্যাংকের শতবর্ষ উপলক্ষে একটি পুস্তিকা বের করা হবে। একটি ছোট্ট অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে।
No comments