পর্যটনবান্ধব দেশের র্যাংকিংয়ে শীর্ষে স্পেন
ইউরোপের
দেশ স্পেনে তিন হাজার মাইলেরও বেশি সৈকত আর ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের
তালিকাভুক্ত ৪৮টি স্থান আছে। ভ্রমণপিপাসুদের এসবই তো চাই! তাই ভ্রমণ ও
পর্যটনে সেরা দেশের তালিকায় শীর্ষে আছে স্পেন। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের
২০১৯ সালের ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কম্পিটিটিভ রিপোর্টে এই তথ্য
বেরিয়েছে।
বার্সেলোনায় অবস্থিত লা সাগরাদা ফ্যামিলিয়া অট্টালিকা, মাদ্রিদের বিখ্যাত প্রাডো শিল্প জাদুঘর ও উপকূলীয় শহর কস্তা দেল সোলের সৈকতসহ অনেক কিছুর সুবাদে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের অনায়াসে আকর্ষণ করে স্পেন।
বার্সেলোনায় অবস্থিত লা সাগরাদা ফ্যামিলিয়া অট্টালিকা, মাদ্রিদের বিখ্যাত প্রাডো শিল্প জাদুঘর ও উপকূলীয় শহর কস্তা দেল সোলের সৈকতসহ অনেক কিছুর সুবাদে বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের অনায়াসে আকর্ষণ করে স্পেন।
বার্সেলোনা |
র্যাংকিংয়ে
দুই নম্বরে আছে ইউরোপের আরেক দেশ ফ্রান্স। তিনে স্থান পেয়েছে জার্মানি।
শীর্ষ দশে এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে চার নম্বরে আছে জাপান। পাঁচ থেকে দশ
নম্বরে রয়েছে যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি,
কানাডা ও সুইজারল্যান্ড।
গত বছরের শীর্ষ দশে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। যেমন, যুক্তরাজ্য পাঁচ থেকে নেমে গেছে ছয়ে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দৃষ্টিতে ২০১৯ সালে বিশ্বে বসবাসের সবচয়ে উপযুক্ত শহর নির্বাচিত হওয়া ভিয়েনার দেশ অস্ট্রিয়া আছে ১১ নম্বরে।
গত বছরের শীর্ষ দশে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। যেমন, যুক্তরাজ্য পাঁচ থেকে নেমে গেছে ছয়ে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দৃষ্টিতে ২০১৯ সালে বিশ্বে বসবাসের সবচয়ে উপযুক্ত শহর নির্বাচিত হওয়া ভিয়েনার দেশ অস্ট্রিয়া আছে ১১ নম্বরে।
ফ্রান্সের প্যারিস |
এবারের
বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের আলোচনার টেবিলে পর্যটনের চারটি দিক গুরুত্ব
পেয়েছে। এগুলো হলো প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ, বিমান পরিবহন পরিকাঠামো,
জাতীয় ভ্রমণ ও পর্যটন নীতি এবং উপযুক্ত পরিবেশ (নিরাপত্তা থেকে শুরু করে
শ্রমবাজারের স্বাস্থ্যবিধি)। সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক এই সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়ে আলোচনার জন্য বিশ্বের অভিজাত ব্যক্তিদের একত্রিত করে থাকে।
বিমান পরিবহন অবকাঠামো, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি, বাসস্থান, টাকার মান ও স্থিতিশীল ভ্রমণের সুযোগসহ ৯০টি মানদণ্ড বিবেচনা করে ১৪০ দেশের র্যাংকিং করা হয়েছে। তালিকার একেবারের তলানিতে আছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেন। এরপর আছে যথাক্রমে চাঁদ, লাইবেরিয়া, বুরুন্ডি, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মরিটানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, হাইতি, বুরকিনা ফাসো ও সিয়েরা লিওন। সবচেয়ে অনিরাপদ দেশের তালিকায় ওপরে আছে এল সালভাদর, নাইজেরিয়া ও ইয়েমেন।
বিমান পরিবহন অবকাঠামো, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি, বাসস্থান, টাকার মান ও স্থিতিশীল ভ্রমণের সুযোগসহ ৯০টি মানদণ্ড বিবেচনা করে ১৪০ দেশের র্যাংকিং করা হয়েছে। তালিকার একেবারের তলানিতে আছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেন। এরপর আছে যথাক্রমে চাঁদ, লাইবেরিয়া, বুরুন্ডি, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মরিটানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, হাইতি, বুরকিনা ফাসো ও সিয়েরা লিওন। সবচেয়ে অনিরাপদ দেশের তালিকায় ওপরে আছে এল সালভাদর, নাইজেরিয়া ও ইয়েমেন।
জাপানের মাউন্ট ফুজি |
নিরাপত্তার
দিক দিয়ে ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড ও ওমান নিরাপদ দেশের খেতাব পেয়েছে।
প্রাকৃতিক সম্পদে এগিয়ে মেক্সিকো। মানবসম্পদ ও শ্রমবাজারে সবার ওপরে
আমেরিকা। বিমান পরিবহন অবকাঠামোতে কানাডার নিচে সবাই।
২০১৯ সালের শীর্ষ ১০ পর্যটনবান্ধব দেশ
১. স্পেন
২. ফ্রান্স
৩. জার্মানি
৪. জাপান
৫. যুক্তরাষ্ট্র
৬. যুক্তরাজ্য
৭. অস্ট্রেলিয়া
৮. ইতালি
৯. কানাডা
১০. সুইজারল্যান্ড
২০১৯ সালের শীর্ষ ১০ পর্যটনবান্ধব দেশ
১. স্পেন
২. ফ্রান্স
৩. জার্মানি
৪. জাপান
৫. যুক্তরাষ্ট্র
৬. যুক্তরাজ্য
৭. অস্ট্রেলিয়া
৮. ইতালি
৯. কানাডা
১০. সুইজারল্যান্ড
কানাডার টরন্টো |
>>>সূত্র: সিএনএন ট্রাভেল
No comments