যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান উষ্ণ সম্পর্ক কেন চীনের জন্য বিজয় by আরিফ রফিক
লাস্ট আপডেট- ২৫ জুলাই ২০১৯: ওভাল
অফিসে গত ২২ জুলাই সোমবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাথে বৈঠককালে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজস্ব ধারা অনুসরণ করে
আনুষ্ঠানিকতা পরিহার করে পাকিস্তানি নেতাকে ‘মহান’ ও ‘কঠিন’ হিসেবে অভিহিত
করেন, এমনকি সাবেক এই ক্রিকেটারকে পুনঃনির্বাচিত হতে সহায়তা করার
প্রতিশ্রুতিও দেন। স্পষ্টভাবেই দেখা যাচ্ছে, জটিলতাপূর্ণ, উত্তাল
পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আবার আগের স্থানে ফিরে এসেছে।
নতুন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অনেকটা এমন: ইসলামাবাদ যদি আফগানিস্তান থেকে ওয়াশিংটনের সম্মানজনক প্রস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়, তবে ট্রাম্প প্রশাসন বিনিময়ে সামরিক সহায়তা আবার শুরু করবে, বাণিজ্য সম্পর্ক সম্প্রসারণে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
কয়েক দশক ধরে চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে, তার আলোকে বলা যায়, তীব্র যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রেক্ষাপটে ইসলামাবাদের সাথে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক বেইজিংয়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
সার্বিকভাবে ইসলামাবাদের সাথে ওয়াশিংটনের অপেক্ষাকৃত ভালো সম্পর্ক থেকে উপকৃত হতে পারে বেইজিং। চীনা কর্মকর্তারা নিয়মিতভাবে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের পরামর্শ দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করার জন্য। এমনকি ওসামা বিন লাদেনের ওপর হামলা পাকিস্তানের জন্য বিপর্যয়কর হওয়ার সময়ও চীনারা ওই পরামর্শ দিয়েছিল। গভীর পারস্পরিক আস্থাই চীন-পাকিস্তান সম্পর্কের ভিত্তি। ফলে ইসলামাবাদ ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার জোরালো যোগাযোগ বেইজিংকে উদ্বিগ্ন করবে না, যদিও তাদের মধ্যকার টানাপোড়েনের সম্পর্ক অতীতে চীনা হাতকেই শক্তিশালী করেছে।
মার্কিন সামরিক সহযোগিতা বারবার স্থগিত করার ফলে ইসলামাবাদকে আরো বেশি করে বেইজিংয়ের অস্ত্রের দিকে ঠেলে দিয়েছে। এর ফলে চীনা অস্ত্র রফতানি ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। ২০০৮-১৭ পর্যন্ত পাকিস্তান ছিল চীনা অস্ত্রের এক নম্বর ক্রেতা। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৬ বিলিয়ন ডলার, যা চীনের মোট অস্ত্র বিক্রির ৪২ শতাংশ।
আরো সাধারণভাবে বলা যায়, চীনাদের নমনীয়তা দেশটিকে পাশ্চাত্যের চেয়ে অনেক কম অবাঞ্ছিত অংশীদারের অবস্থানে এনে দিয়েছে। পরিবেশগত মানদণ্ড ছাড়াই অবকাঠামো খাতে অর্থায়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো বিবেচনা ছাড়াই অস্ত্র প্রদান এর নমনীয় শক্তির গুরুত্বই তুলে ধরে।
বিশেষ করে পাকিস্তানে চীনা অর্থনৈতিক সহযোগিতা, কূটনৈতিক সমর্থন ও সামরিক সহায়তা হলো ‘অনির্ভরযোগ্য’ যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প। এর ফলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতকে মোকাবিলা করা ও যুক্তরাষ্ট্রকে কৌশলগতভাবে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে পাকিস্তান।
ভূকৌশলগত আশ্বাস বা শেষ আশ্রয়ের পরাশক্তি মিত্র হিসেবে বেইজিংয়ের ভূমিকার কারণেই এক ডজনের বেশি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশসহ ৩৭টি দেশের দূতেরা জিনজিয়াং অঞ্চলে উইঘুরদের টার্গেট করে নেয়া চীনা দমনমূলক নীতিকে অনুমোদন করে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে চিঠি দিয়েছে।
অবশ্য পাকিস্তান প্রশ্নে কোনো ধরনের বাধা না দেয়ার নীতি গ্রহণ করে আসছে চীন। দুই দেশ এখন একে অপরের প্রধান মিত্র, পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা এখন চীনের কাছে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। চীন পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের মাধ্যমে (সিপিইসি) বেইজিংয়ের বিনিয়োগ দ্রুততার সাথে বাড়ছে।
অবশ্য পাকিস্তানি নীতিনির্ধারকদের দায়িত্বহীন অর্থনৈতিক পরিকল্পনার ফলে সিপিইসি পাকিস্তানের জন্য দায় পরিশোধের সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। অবশ্য বেইজিংয়ের সহায়তায় পাকিস্তানি রুপি ঊর্ধ্বমুখী হতে পেরেছে।
তবে চীনের কাছ থেকে বড় ধরনের আর্থিক প্রণোদনা না থাকায় পাকিস্তানকে মার্কিন প্রাধান্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হতেই হয়েছে। এর ফলে পাকিস্তানকে কিছু বেদনাদায়ক অর্থনৈতিক সংস্কার সাধন করতে হয়েছে।
বস্তুত, পাকিস্তানের ব্যাপারে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে ‘বোঝা ভাগাভাগি করে নেয়ার’ অনানুষ্ঠানিক নীতি গ্রহণ করে থাকে। সন্ত্রাসদমন, সরকার পরিচালনায় সংস্কার, মানবাধিকার, গণতন্ত্রায়নকেন্দ্রিক ‘মূলা ঝোলানো ও লাঠি ব্যবহারের মতো’ নীতি গ্রহণ করে যুক্তরাষ্ট্র।
এসবের মধ্যে সন্ত্রাসদমন ও প্রশাসনিক সংস্কার চীনের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীতে চীন এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকে। আবার আল-কায়েদা ও তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টির মতো গ্রুপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান অভিযান থেকে লাভবান হয় চীন।
সিপিইসি নির্মাণের জন্য চীনা কোম্পানি, শ্রমিক ও সামগ্রী বন্যার মতো নেমে এসেছে পাকিস্তানে। পাকিস্তানে বিনিয়োগ থেকে এসব কোম্পানি বিপুলভাবে লাভবান হয়েছে। পাকিস্তানে চীন ঋণ ফাঁদ মডেল বাস্তবায়ন করতে চায় না, তবে এর মানে এই নয় যে সিপিইসি একটি পরার্থমূলক ব্যবস্থা।
বস্তুত, চীন ও পাকিস্তান খুবই ঘনিষ্ঠ হতে পারে। চীন হলো পাকিস্তানের বৃহত্তম ঋণদাতা এবং এর অবস্থান বাড়ছে। এর ফলে আগে যুক্তরাষ্ট্র যেসব ঝুঁকি সৃষ্টি করেছিল, এখন সেগুলোর কিছু কিছু সামনে চলে আসছে। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সহযোগিতা বৃদ্ধির ফলে চীন ও পাকিস্তান তাদের সম্পর্ক নিয়ে আরো স্বস্তিতে থাকতে পারবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বর্ধিত সাহায্য ও বিনিয়োগ কেবল পাকিস্তানকে স্থিতিশীলই করবে না, সেইসাথে বেইজিংয়ের ওপর ইসলামাবাদের নির্ভরশীলতাও হ্রাস করবে। এর ফলে পাকিস্তানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের চীনা সহায়তা ও বিনিয়োগ আরো নিরাপদ হবে।
ইমরান খান ও ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার হাসিমুখেই সব সেরেছেন। এই নতুন উষ্ণতা টেকসই হলে তা চীন-পাকিস্তান মিত্রতাকে ক্ষতি না করে বরং তা আরো জোরদারই করবে।
নতুন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অনেকটা এমন: ইসলামাবাদ যদি আফগানিস্তান থেকে ওয়াশিংটনের সম্মানজনক প্রস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়, তবে ট্রাম্প প্রশাসন বিনিময়ে সামরিক সহায়তা আবার শুরু করবে, বাণিজ্য সম্পর্ক সম্প্রসারণে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
কয়েক দশক ধরে চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে, তার আলোকে বলা যায়, তীব্র যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রেক্ষাপটে ইসলামাবাদের সাথে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক বেইজিংয়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
সার্বিকভাবে ইসলামাবাদের সাথে ওয়াশিংটনের অপেক্ষাকৃত ভালো সম্পর্ক থেকে উপকৃত হতে পারে বেইজিং। চীনা কর্মকর্তারা নিয়মিতভাবে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের পরামর্শ দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করার জন্য। এমনকি ওসামা বিন লাদেনের ওপর হামলা পাকিস্তানের জন্য বিপর্যয়কর হওয়ার সময়ও চীনারা ওই পরামর্শ দিয়েছিল। গভীর পারস্পরিক আস্থাই চীন-পাকিস্তান সম্পর্কের ভিত্তি। ফলে ইসলামাবাদ ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার জোরালো যোগাযোগ বেইজিংকে উদ্বিগ্ন করবে না, যদিও তাদের মধ্যকার টানাপোড়েনের সম্পর্ক অতীতে চীনা হাতকেই শক্তিশালী করেছে।
মার্কিন সামরিক সহযোগিতা বারবার স্থগিত করার ফলে ইসলামাবাদকে আরো বেশি করে বেইজিংয়ের অস্ত্রের দিকে ঠেলে দিয়েছে। এর ফলে চীনা অস্ত্র রফতানি ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। ২০০৮-১৭ পর্যন্ত পাকিস্তান ছিল চীনা অস্ত্রের এক নম্বর ক্রেতা। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৬ বিলিয়ন ডলার, যা চীনের মোট অস্ত্র বিক্রির ৪২ শতাংশ।
আরো সাধারণভাবে বলা যায়, চীনাদের নমনীয়তা দেশটিকে পাশ্চাত্যের চেয়ে অনেক কম অবাঞ্ছিত অংশীদারের অবস্থানে এনে দিয়েছে। পরিবেশগত মানদণ্ড ছাড়াই অবকাঠামো খাতে অর্থায়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো বিবেচনা ছাড়াই অস্ত্র প্রদান এর নমনীয় শক্তির গুরুত্বই তুলে ধরে।
বিশেষ করে পাকিস্তানে চীনা অর্থনৈতিক সহযোগিতা, কূটনৈতিক সমর্থন ও সামরিক সহায়তা হলো ‘অনির্ভরযোগ্য’ যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প। এর ফলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতকে মোকাবিলা করা ও যুক্তরাষ্ট্রকে কৌশলগতভাবে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে পাকিস্তান।
ভূকৌশলগত আশ্বাস বা শেষ আশ্রয়ের পরাশক্তি মিত্র হিসেবে বেইজিংয়ের ভূমিকার কারণেই এক ডজনের বেশি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশসহ ৩৭টি দেশের দূতেরা জিনজিয়াং অঞ্চলে উইঘুরদের টার্গেট করে নেয়া চীনা দমনমূলক নীতিকে অনুমোদন করে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে চিঠি দিয়েছে।
অবশ্য পাকিস্তান প্রশ্নে কোনো ধরনের বাধা না দেয়ার নীতি গ্রহণ করে আসছে চীন। দুই দেশ এখন একে অপরের প্রধান মিত্র, পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা এখন চীনের কাছে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। চীন পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের মাধ্যমে (সিপিইসি) বেইজিংয়ের বিনিয়োগ দ্রুততার সাথে বাড়ছে।
অবশ্য পাকিস্তানি নীতিনির্ধারকদের দায়িত্বহীন অর্থনৈতিক পরিকল্পনার ফলে সিপিইসি পাকিস্তানের জন্য দায় পরিশোধের সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। অবশ্য বেইজিংয়ের সহায়তায় পাকিস্তানি রুপি ঊর্ধ্বমুখী হতে পেরেছে।
তবে চীনের কাছ থেকে বড় ধরনের আর্থিক প্রণোদনা না থাকায় পাকিস্তানকে মার্কিন প্রাধান্যবিশিষ্ট আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হতেই হয়েছে। এর ফলে পাকিস্তানকে কিছু বেদনাদায়ক অর্থনৈতিক সংস্কার সাধন করতে হয়েছে।
বস্তুত, পাকিস্তানের ব্যাপারে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে ‘বোঝা ভাগাভাগি করে নেয়ার’ অনানুষ্ঠানিক নীতি গ্রহণ করে থাকে। সন্ত্রাসদমন, সরকার পরিচালনায় সংস্কার, মানবাধিকার, গণতন্ত্রায়নকেন্দ্রিক ‘মূলা ঝোলানো ও লাঠি ব্যবহারের মতো’ নীতি গ্রহণ করে যুক্তরাষ্ট্র।
এসবের মধ্যে সন্ত্রাসদমন ও প্রশাসনিক সংস্কার চীনের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীতে চীন এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকে। আবার আল-কায়েদা ও তুর্কিস্তান ইসলামিক পার্টির মতো গ্রুপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান অভিযান থেকে লাভবান হয় চীন।
সিপিইসি নির্মাণের জন্য চীনা কোম্পানি, শ্রমিক ও সামগ্রী বন্যার মতো নেমে এসেছে পাকিস্তানে। পাকিস্তানে বিনিয়োগ থেকে এসব কোম্পানি বিপুলভাবে লাভবান হয়েছে। পাকিস্তানে চীন ঋণ ফাঁদ মডেল বাস্তবায়ন করতে চায় না, তবে এর মানে এই নয় যে সিপিইসি একটি পরার্থমূলক ব্যবস্থা।
বস্তুত, চীন ও পাকিস্তান খুবই ঘনিষ্ঠ হতে পারে। চীন হলো পাকিস্তানের বৃহত্তম ঋণদাতা এবং এর অবস্থান বাড়ছে। এর ফলে আগে যুক্তরাষ্ট্র যেসব ঝুঁকি সৃষ্টি করেছিল, এখন সেগুলোর কিছু কিছু সামনে চলে আসছে। এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সহযোগিতা বৃদ্ধির ফলে চীন ও পাকিস্তান তাদের সম্পর্ক নিয়ে আরো স্বস্তিতে থাকতে পারবে।
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বর্ধিত সাহায্য ও বিনিয়োগ কেবল পাকিস্তানকে স্থিতিশীলই করবে না, সেইসাথে বেইজিংয়ের ওপর ইসলামাবাদের নির্ভরশীলতাও হ্রাস করবে। এর ফলে পাকিস্তানে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের চীনা সহায়তা ও বিনিয়োগ আরো নিরাপদ হবে।
ইমরান খান ও ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার হাসিমুখেই সব সেরেছেন। এই নতুন উষ্ণতা টেকসই হলে তা চীন-পাকিস্তান মিত্রতাকে ক্ষতি না করে বরং তা আরো জোরদারই করবে।
২০২৮ সালের নভেম্বরে বেইজিং সফরকালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (ডানে) ও তার চীন প্রতিপক্ষ লি কেকিয়াং, ছবি: সিনহুয়া |
No comments