‘খ্যাপা সংখ্যালঘু’ ঠেকাবেন মাদুরো
ক্ষমতা
থেকে উৎখাতের চেষ্টা করলে তা শক্ত হাতে ঠেকানোর কথা ঘোষণা করেছেন
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো। তিনি বলেছেন, যে ‘খ্যাপাটে
সংখ্যালঘুরা’ তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাঁদের পরাজিত করা হবে।
ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের নেতা হুয়ান গুয়াইদোকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আগামী শনিবার ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সমাবেশের’ ডাক দিয়েছেন নিকোলা মাদুরো। মার্কিন সাহায্য নিয়ে বিরোধীরা একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা করছে বলে দাবি করেন তিনি। সাবেক প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। আজ বুধবার বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মাদুরো বলেন, ‘যদি খ্যাপাটে সংখ্যালঘুরা তাদের ঘৃণা, তিক্ততা নিয়ে চলতে থাকে, তা তাদের সমস্যা। আমরা তাদের প্রতি মনোযোগ দিচ্ছি না।’ সামরিক বাহিনীর সামনে দেওয়া ওই ভাষণে মাদুরো বলেন, ‘আমরা তাদের কর্মক্ষেত্র, জাতীয় ঐক্য থেকে সরিয়ে দেব। খ্যাপাটে সংখ্যালঘুদের তাদের তিক্ততা দিয়ে থাকতে দিন, আমরা তাদের পরাজিত করব। শাভেজের জন্য আমরা তা করব। দেশের মহান ইতিহাস রক্ষায় আমরা তা করব।’
গত সোমবার গ্রেপ্তারের ঝুঁকি মাথায় নিয়ে ভেনেজুয়েলায় ফিরেছেন দেশটির বিরোধীদলীয় নেতা ও স্বঘোষিত অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হুয়ান গুয়াইদো। কারাকাসে ফেরার পর শত শত দলীয় সমর্থক তাঁকে স্বাগত জানান। গুয়াইদোর দেশে ফেরার পর এই প্রথম মন্তব্য করলেন মাদুরো।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ক্ষমতা হস্তান্তর করার জন্য মাদুরো সরকারকে চাপ দিতে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে ভেনেজুয়েলার ওপর। ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি এলিয়ট আবরামস বলেন, ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক নির্বাচনে মাদুরোর ভূমিকা দেখতে পাওয়া কঠিন হবে। যদি তিনি গণতান্ত্রিক ভেনেজুয়েলা প্রতিষ্ঠা করতে চাইতেন, তা করার সুযোগ ছিল। তবে তিনি তা করেননি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন হুয়ান গুয়াইদো। এরপর দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাঁর বিদেশ সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। তবে তিনি সে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে সফরে যান।
ভেনেজুয়েলায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। খাবার ও ওষুধের মতো মৌলিক পণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সেখানকার জনগণ। অনেকে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। ২০১৫ সাল থেকে কমপক্ষে ২৭ লাখ মানুষ ভেনেজুয়েলা ছেড়ে পালিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, লাতিন আমেরিকার দেশসহ ৫০টির বেশি দেশ অন্তর্বর্তী সরকার হিসেবে হুয়ান গুয়াইদোকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে মাদুরো সরকার পদত্যাগ সব সম্ভাবনা বাতিল করেছে। চীন ও রাশিয়ার সহায়তায় মাদুরো জানান, তিনিই ভেনেজুয়েলার একমাত্র বৈধ প্রেসিডেন্ট।
ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের নেতা হুয়ান গুয়াইদোকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আগামী শনিবার ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সমাবেশের’ ডাক দিয়েছেন নিকোলা মাদুরো। মার্কিন সাহায্য নিয়ে বিরোধীরা একটি অভ্যুত্থানের চেষ্টা করছে বলে দাবি করেন তিনি। সাবেক প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। আজ বুধবার বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মাদুরো বলেন, ‘যদি খ্যাপাটে সংখ্যালঘুরা তাদের ঘৃণা, তিক্ততা নিয়ে চলতে থাকে, তা তাদের সমস্যা। আমরা তাদের প্রতি মনোযোগ দিচ্ছি না।’ সামরিক বাহিনীর সামনে দেওয়া ওই ভাষণে মাদুরো বলেন, ‘আমরা তাদের কর্মক্ষেত্র, জাতীয় ঐক্য থেকে সরিয়ে দেব। খ্যাপাটে সংখ্যালঘুদের তাদের তিক্ততা দিয়ে থাকতে দিন, আমরা তাদের পরাজিত করব। শাভেজের জন্য আমরা তা করব। দেশের মহান ইতিহাস রক্ষায় আমরা তা করব।’
গত সোমবার গ্রেপ্তারের ঝুঁকি মাথায় নিয়ে ভেনেজুয়েলায় ফিরেছেন দেশটির বিরোধীদলীয় নেতা ও স্বঘোষিত অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হুয়ান গুয়াইদো। কারাকাসে ফেরার পর শত শত দলীয় সমর্থক তাঁকে স্বাগত জানান। গুয়াইদোর দেশে ফেরার পর এই প্রথম মন্তব্য করলেন মাদুরো।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ক্ষমতা হস্তান্তর করার জন্য মাদুরো সরকারকে চাপ দিতে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে ভেনেজুয়েলার ওপর। ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি এলিয়ট আবরামস বলেন, ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক নির্বাচনে মাদুরোর ভূমিকা দেখতে পাওয়া কঠিন হবে। যদি তিনি গণতান্ত্রিক ভেনেজুয়েলা প্রতিষ্ঠা করতে চাইতেন, তা করার সুযোগ ছিল। তবে তিনি তা করেননি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন হুয়ান গুয়াইদো। এরপর দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাঁর বিদেশ সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। তবে তিনি সে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে লাতিন আমেরিকার কয়েকটি দেশে সফরে যান।
ভেনেজুয়েলায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। খাবার ও ওষুধের মতো মৌলিক পণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন সেখানকার জনগণ। অনেকে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। ২০১৫ সাল থেকে কমপক্ষে ২৭ লাখ মানুষ ভেনেজুয়েলা ছেড়ে পালিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, লাতিন আমেরিকার দেশসহ ৫০টির বেশি দেশ অন্তর্বর্তী সরকার হিসেবে হুয়ান গুয়াইদোকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে মাদুরো সরকার পদত্যাগ সব সম্ভাবনা বাতিল করেছে। চীন ও রাশিয়ার সহায়তায় মাদুরো জানান, তিনিই ভেনেজুয়েলার একমাত্র বৈধ প্রেসিডেন্ট।
No comments