উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব
ভারতের উত্তর-পূর্বাঅঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে চারটি ব্যবসায়ী সংগঠনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারকও সই হয়েছে। সমঝোতা স্মারকে চট্টগ্রাম চেম্বার, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার, ত্রিপুরা চেম্বার ও ফেডারেশন অব ইন্ডাস্ট্রি ফর নর্থ ইস্টার্ন রিজিওনের সভাপতিররা সই করেন।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মিলনায়তনে গত শনিবার তাঁরা এই সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এর আগে সফররত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলকে নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে চট্টগ্রাম চেম্বার।
সভায় চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা বলেন, ভারত চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করলে ব্যবসায়ী সমাজের আপত্তি নেই। বরং এতে দু’দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী রাজনৈতিক ইস্যুগুলোর বিরুদ্ধে যার যার অবস্থান থেকে সোচ্চার হওয়া যাবে।
সফররত ভারতের প্রতিনিধিদল আঞ্চলিক সহযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে আসাম থেকে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে ডিজেলসহ প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের প্রস্তাব দেন।
সভায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের শিল্প, বাণিজ্য ও বিদ্যুত্ মন্ত্রী প্রদ্যুত বোরদোলোই, ত্রিপুরার শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী জিতেন্দ্র চৌধুরী, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার এ কে গোস্বামী, ত্রিপুরা চেম্বারের সভাপতি এম এল দেবনাথ বক্তব্য দেন। অন্যদিকে চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি এম এ লতিফ, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।
এম এ লতিফ দুই দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী পণ্যের ওপর থেকে সকল প্রকার শুল্ক ও অ-শুল্ক বাধা দূর করার তাগিদ দেন। তিনি ভারতীয় ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে একক অথবা যৌথভাবে বিনিয়োগ করারও আহবান জানান।
ত্রিপুরার মন্ত্রী জিতেন্দ্র চৌধুরী দুই দেশের জনসাধারণের অবাধ চলাচলের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া আরও সহজ করার বিষয়ে জোর দেন।
এ লক্ষ্যে চারটি ব্যবসায়ী সংগঠনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারকও সই হয়েছে। সমঝোতা স্মারকে চট্টগ্রাম চেম্বার, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার, ত্রিপুরা চেম্বার ও ফেডারেশন অব ইন্ডাস্ট্রি ফর নর্থ ইস্টার্ন রিজিওনের সভাপতিররা সই করেন।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মিলনায়তনে গত শনিবার তাঁরা এই সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এর আগে সফররত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলকে নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে চট্টগ্রাম চেম্বার।
সভায় চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা বলেন, ভারত চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করলে ব্যবসায়ী সমাজের আপত্তি নেই। বরং এতে দু’দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী রাজনৈতিক ইস্যুগুলোর বিরুদ্ধে যার যার অবস্থান থেকে সোচ্চার হওয়া যাবে।
সফররত ভারতের প্রতিনিধিদল আঞ্চলিক সহযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে আসাম থেকে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে ডিজেলসহ প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের প্রস্তাব দেন।
সভায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের শিল্প, বাণিজ্য ও বিদ্যুত্ মন্ত্রী প্রদ্যুত বোরদোলোই, ত্রিপুরার শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী জিতেন্দ্র চৌধুরী, ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার এ কে গোস্বামী, ত্রিপুরা চেম্বারের সভাপতি এম এল দেবনাথ বক্তব্য দেন। অন্যদিকে চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি এম এ লতিফ, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।
এম এ লতিফ দুই দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী পণ্যের ওপর থেকে সকল প্রকার শুল্ক ও অ-শুল্ক বাধা দূর করার তাগিদ দেন। তিনি ভারতীয় ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে একক অথবা যৌথভাবে বিনিয়োগ করারও আহবান জানান।
ত্রিপুরার মন্ত্রী জিতেন্দ্র চৌধুরী দুই দেশের জনসাধারণের অবাধ চলাচলের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া আরও সহজ করার বিষয়ে জোর দেন।
No comments