স্কটল্যান্ডের ভাগ্য নির্ধারণ আজ
স্কটল্যান্ডবাসীর দোটানা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে স্কটল্যান্ড থাকবে, নাকি স্বাধীন হবে—আজ বৃহস্পতিবার ‘হ্যাঁ’-‘না’ ভোটের মাধ্যমে তা নির্ধারণ করবেন স্কটিশরা।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, গণভোট নিয়ে যুক্তরাজ্য ও স্কটল্যান্ডে একধরনের উত্তেজনা ও উদ্বেগ বিরাজ করছে।
স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতাকামী মানুষ আজ ‘হ্যাঁ’ ভোট দেবেন। বিপক্ষে থাকা ব্যক্তিরা দেবেন ‘না’ ভোট।
ফলাফল কী আসবে—এখনই তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে বিভিন্ন জনমত জরিপে ব্যবধান কম ও হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, পাঁচটি জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, ৪৮ শতাংশ ভোটার স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার পক্ষে। ৫২ শতাংশ বিপক্ষে। অর্থাৎ, জরিপ অনুযায়ী, ‘না’ ভোট কিছুটা এগিয়ে আছে।
গ্রিনিচমান সময় ছয়টা থেকে শুরু হয়ে গণভোট শেষ হবে নয়টায়। ১৫ ঘণ্টা ধরে চলা এই গণভোটের ফল আগামীকাল শুক্রবার সকালে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্কটল্যান্ডের ৪২ লাখ ৮৫ হাজার ৩২৩ জন নিবন্ধিত ভোটার এই গণভোটে অংশ নেবেন। ২ হাজার ৬০৮টি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হবে। গণভোটে রেকর্ড পরিমাণ ৮০ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রচারের শেষ দিন গতকাল বুধবার স্বাধীনতাকামী নেতা ও স্কটল্যান্ডের ফার্স্ট মিনিস্টার অ্যালেক্স স্যামন্ড স্কটল্যান্ডের জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘এটা আমাদের সারা জীবনের জন্য একটা সুযোগ। এমন সুযোগ আর আসবে না।’
এদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন স্কটিশ ভোটারদের ‘না’ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকে স্কটল্যান্ডের বিচ্ছেদ হবে কষ্টদায়ক। সৃষ্টি হবে চরম অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা।
যুক্তরাজ্যের উপপ্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগ ও প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ডও স্কটল্যান্ডকে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একীভূত রাখার জন্য গতকাল ‘না’ ভোটের জন্য প্রচারণা চালান।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
স্কটল্যান্ডের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ঘটনার তথ্য পাওয়া যায়। পঞ্চদশ শতক থেকে ওই ভূখণ্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার তথ্য এখানে দেওয়া হলো:
১৫৬০: সংস্কার আন্দোলন হয়।
১৬০৩: স্কটল্যান্ডের রাজা ষষ্ঠ জেমস ইংল্যান্ডেরও রাজা হিসেবে স্বীকৃতি পান। ইংল্যান্ডে তিনি পরিচিতি পান প্রথম জেমস হিসেবে।
১৭০৭: অ্যাক্টস অব ইউনিয়ন বিধানের মাধ্যমে ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড এক করে গ্রেট ব্রিটেন গঠন করা হয়, যা যুক্তরাজ্য নামে আত্মপ্রকাশ করে। এতে এক মুকুট ও এক পার্লামেন্টের আওতায় আসে দেশ দুটি।
১৯৯৯: নতুন করে স্কটিশ পার্লামেন্ট গঠনের পর সদস্যরা প্রথমবারের মতো মিলিত হন এবং স্বাধীনতার প্রশ্নে গণভোটের প্রস্তাব ওঠে।
২০১৪: স্বাধীনতা নিয়ে গণভোটের আয়োজন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, গণভোট নিয়ে যুক্তরাজ্য ও স্কটল্যান্ডে একধরনের উত্তেজনা ও উদ্বেগ বিরাজ করছে।
স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতাকামী মানুষ আজ ‘হ্যাঁ’ ভোট দেবেন। বিপক্ষে থাকা ব্যক্তিরা দেবেন ‘না’ ভোট।
ফলাফল কী আসবে—এখনই তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে বিভিন্ন জনমত জরিপে ব্যবধান কম ও হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, পাঁচটি জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, ৪৮ শতাংশ ভোটার স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার পক্ষে। ৫২ শতাংশ বিপক্ষে। অর্থাৎ, জরিপ অনুযায়ী, ‘না’ ভোট কিছুটা এগিয়ে আছে।
গ্রিনিচমান সময় ছয়টা থেকে শুরু হয়ে গণভোট শেষ হবে নয়টায়। ১৫ ঘণ্টা ধরে চলা এই গণভোটের ফল আগামীকাল শুক্রবার সকালে পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্কটল্যান্ডের ৪২ লাখ ৮৫ হাজার ৩২৩ জন নিবন্ধিত ভোটার এই গণভোটে অংশ নেবেন। ২ হাজার ৬০৮টি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হবে। গণভোটে রেকর্ড পরিমাণ ৮০ শতাংশ ভোট পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রচারের শেষ দিন গতকাল বুধবার স্বাধীনতাকামী নেতা ও স্কটল্যান্ডের ফার্স্ট মিনিস্টার অ্যালেক্স স্যামন্ড স্কটল্যান্ডের জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘এটা আমাদের সারা জীবনের জন্য একটা সুযোগ। এমন সুযোগ আর আসবে না।’
এদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন স্কটিশ ভোটারদের ‘না’ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যুক্তরাজ্য থেকে স্কটল্যান্ডের বিচ্ছেদ হবে কষ্টদায়ক। সৃষ্টি হবে চরম অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা।
যুক্তরাজ্যের উপপ্রধানমন্ত্রী নিক ক্লেগ ও প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ডও স্কটল্যান্ডকে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একীভূত রাখার জন্য গতকাল ‘না’ ভোটের জন্য প্রচারণা চালান।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
স্কটল্যান্ডের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ঘটনার তথ্য পাওয়া যায়। পঞ্চদশ শতক থেকে ওই ভূখণ্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার তথ্য এখানে দেওয়া হলো:
১৫৬০: সংস্কার আন্দোলন হয়।
১৬০৩: স্কটল্যান্ডের রাজা ষষ্ঠ জেমস ইংল্যান্ডেরও রাজা হিসেবে স্বীকৃতি পান। ইংল্যান্ডে তিনি পরিচিতি পান প্রথম জেমস হিসেবে।
১৭০৭: অ্যাক্টস অব ইউনিয়ন বিধানের মাধ্যমে ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড এক করে গ্রেট ব্রিটেন গঠন করা হয়, যা যুক্তরাজ্য নামে আত্মপ্রকাশ করে। এতে এক মুকুট ও এক পার্লামেন্টের আওতায় আসে দেশ দুটি।
১৯৯৯: নতুন করে স্কটিশ পার্লামেন্ট গঠনের পর সদস্যরা প্রথমবারের মতো মিলিত হন এবং স্বাধীনতার প্রশ্নে গণভোটের প্রস্তাব ওঠে।
২০১৪: স্বাধীনতা নিয়ে গণভোটের আয়োজন।
No comments