নেপালে যৌথভাবে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করবে চীন ও নেপালের কোম্পানি
নেপালে
প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে তামাকোশি-থ্রি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প
বাস্তবায়নের জন্য একটি নেপালি কোম্পানির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে দুটি চীনা
কোম্পানি।
এ ব্যাপারে গত ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুতে চীনের ওয়াইইআইজি ইন্টারন্যাশনাল ও সাংহাই ইনভেস্টিগেশন, ডিজাইন এন্ড রিসার্স ইন্সটিটিউট কো. লি. এবং নেপালের টিবিআই হোল্ডিং প্রাইভেট লি.-এর মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ উন্নয়ন কাঠামো চুক্তি সই হয়েছে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী বরসা মান পুন এবং চীনের ইউনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর ঝাং গোহুয়া উপস্থিত ছিলেন।
যৌথ উদ্যোগের সাফল্য কামনা করে নেপালের জ্বালানি মন্ত্রী বলেন যে এই সহযোগিতা নেপালের জলবিদ্যুৎ ক্ষেত্রে ইউনানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারবে।
তিনি বলেন, এই প্রকল্প জলবিদ্যুৎ খাতে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার প্রতীক হিসেবে কাজ করবে।
টিবিআই হোল্ডিং জানায়, ২০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ প্রকল্পটির কাজ ২০২০ সালের গোড়ার দিকে শুরু হয়ে সাড়ে তিন বছরের মধ্যে শেষ হবে।
টিবিআই গ্রুপের চেয়ারম্যান ভবন ভাট্টা বলেন, এই প্রকল্প চীন-নেপাল সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।
কোশি নদীর শাখা তামাকোশি নদীর উপর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। দোলাকা ও রামিচ্ছাপ জেলার মধ্য দিয়ে নদীটি অগ্রসর হয়েছে।
এ ব্যাপারে গত ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডুতে চীনের ওয়াইইআইজি ইন্টারন্যাশনাল ও সাংহাই ইনভেস্টিগেশন, ডিজাইন এন্ড রিসার্স ইন্সটিটিউট কো. লি. এবং নেপালের টিবিআই হোল্ডিং প্রাইভেট লি.-এর মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ উন্নয়ন কাঠামো চুক্তি সই হয়েছে।
অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী বরসা মান পুন এবং চীনের ইউনান প্রদেশের ভাইস গভর্নর ঝাং গোহুয়া উপস্থিত ছিলেন।
যৌথ উদ্যোগের সাফল্য কামনা করে নেপালের জ্বালানি মন্ত্রী বলেন যে এই সহযোগিতা নেপালের জলবিদ্যুৎ ক্ষেত্রে ইউনানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারবে।
তিনি বলেন, এই প্রকল্প জলবিদ্যুৎ খাতে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার প্রতীক হিসেবে কাজ করবে।
টিবিআই হোল্ডিং জানায়, ২০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ প্রকল্পটির কাজ ২০২০ সালের গোড়ার দিকে শুরু হয়ে সাড়ে তিন বছরের মধ্যে শেষ হবে।
টিবিআই গ্রুপের চেয়ারম্যান ভবন ভাট্টা বলেন, এই প্রকল্প চীন-নেপাল সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।
কোশি নদীর শাখা তামাকোশি নদীর উপর এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। দোলাকা ও রামিচ্ছাপ জেলার মধ্য দিয়ে নদীটি অগ্রসর হয়েছে।
No comments