মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রে সৈন্য বাড়াচ্ছে ফ্রান্স
মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রে দাঙ্গা থামিয়ে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সৈন্য সংখ্যা বাড়াচ্ছে ফ্রান্স। ফরাসি সৈন্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আফ্রিকান ইউনিয়ন বা এইউ তাদের সৈন্য সংখ্যা বাড়িয়ে ছয় হাজার করবে বলে জানিয়েছে। বিবিসি।
বর্তমানে এক হাজার ৬০০ ফরাসি সৈন্য দেশটির রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরে অবস্থান করছে। দেশটির উত্তরের শহর বোসাংগোয়া, যেখানে খ্রিষ্টান ও মুসলিমদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ চলছে সেখানেও পৌঁছেছে ফরাসি সৈন্যরা। গত তিন দিনের সহিংসতায় শুধু রাজধানী বাংগুইতেই প্রায় ৩৯৪ জন মারা গেছে বলে জানিয়েছে রেডক্রস।
ফরাসি সৈন্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আফ্রিকান ইউনিয়ন বা এইউ তাদের সৈন্য সংখ্যা বাড়িয়ে ছয় হাজার করবে বলে জানিয়েছে। সেখানে বর্তমানে এইউ-এর আড়াই হাজার সৈন্য মোতায়েন রয়েছে।
এক সাাৎকারে দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস টিয়োংগাই বলেন, ‘চলমান সংঘর্ষ বন্ধ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে আরো সৈন্য প্রয়োজন হতে পারে।’
বোসাংগোয়া শহরের রক্তয়ী অবস্থাকে তিনি একটি ‘ব্যাপক দুশ্চিন্তার বিষয়’ বলে উল্লেখ করে জানিয়েছেন পরিকল্পনা অনুযায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষকে অস্ত্র ছাড়তে হবে।
উত্তরের শহর বোওয়ার সফর শেষে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রধান জাস্টিন ফোরসিথ জানান, মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। আতঙ্কিত মানুষেরা বনে-জঙ্গলে এবং ঝোপের ভেতর লুকিয়ে রয়েছে।
বর্তমানে এক হাজার ৬০০ ফরাসি সৈন্য দেশটির রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরে অবস্থান করছে। দেশটির উত্তরের শহর বোসাংগোয়া, যেখানে খ্রিষ্টান ও মুসলিমদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ চলছে সেখানেও পৌঁছেছে ফরাসি সৈন্যরা। গত তিন দিনের সহিংসতায় শুধু রাজধানী বাংগুইতেই প্রায় ৩৯৪ জন মারা গেছে বলে জানিয়েছে রেডক্রস।
ফরাসি সৈন্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আফ্রিকান ইউনিয়ন বা এইউ তাদের সৈন্য সংখ্যা বাড়িয়ে ছয় হাজার করবে বলে জানিয়েছে। সেখানে বর্তমানে এইউ-এর আড়াই হাজার সৈন্য মোতায়েন রয়েছে।
এক সাাৎকারে দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলাস টিয়োংগাই বলেন, ‘চলমান সংঘর্ষ বন্ধ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে আরো সৈন্য প্রয়োজন হতে পারে।’
বোসাংগোয়া শহরের রক্তয়ী অবস্থাকে তিনি একটি ‘ব্যাপক দুশ্চিন্তার বিষয়’ বলে উল্লেখ করে জানিয়েছেন পরিকল্পনা অনুযায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। তবে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষকে অস্ত্র ছাড়তে হবে।
উত্তরের শহর বোওয়ার সফর শেষে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রধান জাস্টিন ফোরসিথ জানান, মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। আতঙ্কিত মানুষেরা বনে-জঙ্গলে এবং ঝোপের ভেতর লুকিয়ে রয়েছে।
No comments