দোনেৎস্ক-লুহানস্কের নির্বাচনকে রাশিয়ার স্বীকৃতি
ইউক্রেনের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল দু’টিতে অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়েছে রাশিয়া। তবে একে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। দোনেৎস্ক ও লুহানস্কের নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়ে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এর মাধ্যমে অঞ্চল দু’টিতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফিরে আসবে। আমরা এ অঞ্চলের বাসিন্দাদের মতামতকে শ্রদ্ধা করি।’
তবে এ নির্বাচনকে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইইউ’র পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান ফেডরিকা মোগেরিনি রোববার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি মনে করছি আজকের এই নির্বাচন ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে নতুন করে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।’ তিনি আরো বলেন, গত সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও রাশিয়ার মধ্যস্থতায় কিয়েভ সরকারের সাথে বিদ্রোহীদের যে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বারিত হয়েছিল এই নির্বাচন তার পরিপন্থী। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টিইনমিয়ের ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নির্বাচনের পর ‘ইউক্রেনের ঐক্যের’ প্রতি সম্মান জানাতে সোমবার রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানান। স্টিনমিয়ের এক টুইটার বার্তায় বলেন, ‘ইউক্রেনের যে ঐক্য নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলে রাশিয়া ও প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন যে বিবৃতি দিয়েছেন আমরা তা বিচার-বিবেচনা করে দেখব।’
রোববার স্বঘোষিত দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক ও লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক এই ভোটের আয়োজন করে। এর মাধ্যমে অঞ্চল দু’টিতে প্রভাব বিস্তারকারী সামরিক গোষ্ঠীগুলো একটি আইনগত বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। এর আগে গত ২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ইউক্রেনে সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমাপন্থীরা বিজয়ী হয়েছিল।
তবে এ নির্বাচনকে অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইইউ’র পররাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান ফেডরিকা মোগেরিনি রোববার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি মনে করছি আজকের এই নির্বাচন ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে নতুন করে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।’ তিনি আরো বলেন, গত সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও রাশিয়ার মধ্যস্থতায় কিয়েভ সরকারের সাথে বিদ্রোহীদের যে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বারিত হয়েছিল এই নির্বাচন তার পরিপন্থী। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টিইনমিয়ের ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নির্বাচনের পর ‘ইউক্রেনের ঐক্যের’ প্রতি সম্মান জানাতে সোমবার রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানান। স্টিনমিয়ের এক টুইটার বার্তায় বলেন, ‘ইউক্রেনের যে ঐক্য নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলে রাশিয়া ও প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন যে বিবৃতি দিয়েছেন আমরা তা বিচার-বিবেচনা করে দেখব।’
রোববার স্বঘোষিত দোনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিক ও লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক এই ভোটের আয়োজন করে। এর মাধ্যমে অঞ্চল দু’টিতে প্রভাব বিস্তারকারী সামরিক গোষ্ঠীগুলো একটি আইনগত বৈধতা পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। এর আগে গত ২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ইউক্রেনে সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমাপন্থীরা বিজয়ী হয়েছিল।
No comments