জেলহত্যা দিবস পালিত- জিয়ার নির্দেশেই এ হত্যাকাণ্ড : আশরাফ
নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গতকাল জেল হত্যা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে তিনি বনানী কবরস্থানে জাতীয় তিন নেতার কবরেও পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় এ চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এ চার নেতার মধ্যে সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী এবং ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
জাতীয় তিন নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রধান হিসেবেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবর্গ, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, ১৪ দলীয় জোট ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য চার জাতীয় নেতার তিনজনের কবর বনানী কবরস্থানে ও একজনের কবর রাজশাহীতে অবস্থিত।
জিয়ার নির্দেশেই জেলহত্যা : আশরাফ
এ দিকে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নির্দেশেই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল।
সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে জেলহত্যা দিবস উপলে জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আশরাফ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর জেল হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা। একই খুনির নির্দেশে ইতিহাসের বর্বরতম এ দুই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এ সময় মধ্যবর্তী নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরে আশরাফ বলেন, ‘এ ধরনের কোনো আভাস বা ইঙ্গিত সম্পর্কে আমরা কোনো কিছু জানি না। যখন সময় হবে তখন নির্বাচন হবে। এ বিষয়ে কোনো আভাস বা ইঙ্গিতের প্রয়োজন নেই। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রা করেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
খুনিদের দেশে ফেরত দেয়ার আহ্বান নাসিমের
জেলহত্যা মামলার রায়ে সাজাপ্রাপ্ত পালাতক আসামিদের বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে দিতে খুনিদের আশ্রয়দাতা রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর সন্তান ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, যেসব দেশ জেল হত্যা মামলার খুনিদের আশ্রয় দিয়েছে, আমি তাদের কাছে দাবি করবÑ তাদের বাংলাদেশে ফেরত দেয়া হোক।
গতকাল কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে রাষ্ট্রগুলো চার নেতা হত্যা ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে তারা সব সময়ে গণতন্ত্রের কথা বলে। তাই তাদের উচিত এসব সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের ফেরত দেয়া।
বর্তমান সরকারের আমলেই পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে এমন আশা প্রকাশ করে এম মনসুর আলীর সন্তান বলেন, এ সরকারের আমলেই যখন বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, জেল হত্যা মামলাও সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়েছে এবং একাত্তরের ঘাতকদের বিচার হচ্ছে এবং হবে। শেখ হাসিনার আমলে আমরা দণ্ডিত, খুনিদের দেশে ফেরত আনতে পারব এবং দণ্ড বাস্তবায়ন করতে পারব।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সংসদ সদস্য হাজী মো: সেলিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে নেতৃবৃন্দ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি নিদর্শন গ্যালারি এবং চার নেতা স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন শেষে মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন পৃথক কর্মসূচি পালন করে।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় গতকাল সোমবার রাজশাহীতে ঐতিহাসিক জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলে রাজশাহী মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে।
সোমবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়ার মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য দিয়ে জেলহত্যা দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর উদ্যোগে দলের কুমারপাড়া কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি শোকযাত্রা বের করা হয়। শোকযাত্রাটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে। পরে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত জাতীয় চার নেতার অন্যতম নিহত এ এইচ এম কামারুজ্জামানের কবরে গিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং কবর জিয়ারত করেন নেতাকর্মীরা।
সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, শহীদ মনসুর আলীর জন্মস্থান সিরাজগঞ্জে জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। সকালে সিরাজগঞ্জ শহরের মুজিব সড়কের জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয়, দলীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ শহীদ চার জাতীয় নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্য দিয়ে জেলহত্যা দিবসের সূচনা হয়। এরপর একই স্থান থেকে সকাল সাড়ে ১০টায় একটি শোকমিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদণি করে এস এস রোডের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় এ চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এ চার নেতার মধ্যে সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী এবং ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
জাতীয় তিন নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রধান হিসেবেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবর্গ, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, ১৪ দলীয় জোট ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য চার জাতীয় নেতার তিনজনের কবর বনানী কবরস্থানে ও একজনের কবর রাজশাহীতে অবস্থিত।
জিয়ার নির্দেশেই জেলহত্যা : আশরাফ
এ দিকে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নির্দেশেই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল।
সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে জেলহত্যা দিবস উপলে জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
আশরাফ বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বর জেল হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা। একই খুনির নির্দেশে ইতিহাসের বর্বরতম এ দুই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এ সময় মধ্যবর্তী নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরে আশরাফ বলেন, ‘এ ধরনের কোনো আভাস বা ইঙ্গিত সম্পর্কে আমরা কোনো কিছু জানি না। যখন সময় হবে তখন নির্বাচন হবে। এ বিষয়ে কোনো আভাস বা ইঙ্গিতের প্রয়োজন নেই। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রা করেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
খুনিদের দেশে ফেরত দেয়ার আহ্বান নাসিমের
জেলহত্যা মামলার রায়ে সাজাপ্রাপ্ত পালাতক আসামিদের বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে দিতে খুনিদের আশ্রয়দাতা রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর সন্তান ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, যেসব দেশ জেল হত্যা মামলার খুনিদের আশ্রয় দিয়েছে, আমি তাদের কাছে দাবি করবÑ তাদের বাংলাদেশে ফেরত দেয়া হোক।
গতকাল কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে রাষ্ট্রগুলো চার নেতা হত্যা ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে তারা সব সময়ে গণতন্ত্রের কথা বলে। তাই তাদের উচিত এসব সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের ফেরত দেয়া।
বর্তমান সরকারের আমলেই পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে এমন আশা প্রকাশ করে এম মনসুর আলীর সন্তান বলেন, এ সরকারের আমলেই যখন বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, জেল হত্যা মামলাও সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়েছে এবং একাত্তরের ঘাতকদের বিচার হচ্ছে এবং হবে। শেখ হাসিনার আমলে আমরা দণ্ডিত, খুনিদের দেশে ফেরত আনতে পারব এবং দণ্ড বাস্তবায়ন করতে পারব।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সংসদ সদস্য হাজী মো: সেলিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে নেতৃবৃন্দ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি নিদর্শন গ্যালারি এবং চার নেতা স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন শেষে মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন পৃথক কর্মসূচি পালন করে।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় গতকাল সোমবার রাজশাহীতে ঐতিহাসিক জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলে রাজশাহী মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে।
সোমবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়ার মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য দিয়ে জেলহত্যা দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর উদ্যোগে দলের কুমারপাড়া কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি শোকযাত্রা বের করা হয়। শোকযাত্রাটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে। পরে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত জাতীয় চার নেতার অন্যতম নিহত এ এইচ এম কামারুজ্জামানের কবরে গিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং কবর জিয়ারত করেন নেতাকর্মীরা।
সিরাজগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, শহীদ মনসুর আলীর জন্মস্থান সিরাজগঞ্জে জেলহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। সকালে সিরাজগঞ্জ শহরের মুজিব সড়কের জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয়, দলীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ শহীদ চার জাতীয় নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্য দিয়ে জেলহত্যা দিবসের সূচনা হয়। এরপর একই স্থান থেকে সকাল সাড়ে ১০টায় একটি শোকমিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদণি করে এস এস রোডের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
No comments