বিশ্ব গণমাধ্যমে ভূয়সী প্রশংসা
বিশ্ব গণমাধ্যমে চিলির খনি থেকে শ্রমিকদের উদ্ধারকাজের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।
ব্রিটেনের প্রভাবশালী দৈনিক টেলিগ্রাফ-এ শ্রমিকদের উদ্ধারের প্রতিবেদনের শিরোনাম করা হয়েছে ‘সান হোসে খনিতে অলৌকিকতা’। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট-এর শিরোনাম ছিল ‘প্রার্থনা, কান্না ও উদ্যাপন’। সঙ্গে উদ্ধার হওয়া শ্রমিক ও তাঁদের স্বজনের আবেগঘন মুহূর্তের ছবি বড় করে প্রকাশ করা হয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমস উদ্ধারের ঘটনাকে ‘সত্যিকার অর্থে হূদয়স্পর্শী ঘটনা’ বলে উল্লেখ করেছে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, একেকজন শ্রমিককে উদ্ধারের পর সুড়ঙ্গের কাছে অন্য রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়। দীর্ঘদিন পর স্বজনকে কাছে পাওয়ার কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত, শ্রমিকদের ‘নতুন জীবন’ ফিরে পাওয়া, হর্ষধ্বনি—সব মিলিয়ে সৃষ্টি হওয়া আবেগঘন মুহূর্তগুলোতে অনেক বর্ষীয়ান প্রতিবেদককেও কেঁদে ফেলতে দেখা যায়। টাইমস সাময়িকী লিখেছে, চিলির সরকার সত্যিকার অর্থে এক রিয়েলিটি শো উপস্থাপন করেছে। ডাচ্ পত্রিকা ভোস্ক্রান্ত লিখেছে, এ ঘটনার আগে চিলির সান হোসে খনির নাম কজনই বা শুনেছে। কিন্তু এখন সারা বিশ্বের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু সেই সান হোসে।
‘সান হোসে খনি এলাকায় মনুষ্যত্বের চেতনার শক্তিকে সামনে তুলে এনেছে।’ শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনাকে এভাবেই বর্ণনা করা হয়েছে ব্রিটেনের ডেইলি মিরর-এ। জার্মানির ডাই ভেল্ট পত্রিকা লিখেছে, হাজার হাজার মাইল দূরের ঘটনা টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের মানুষকে নাড়া দেয়, এটা তার অন্যতম উদাহরণ। এতে আরও বলা হয়, ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই উদ্ধার-তৎপরতা সরাসরি দেখেছে।
ফরাসি পত্রিকা লিবারেশন-এ উল্লেখ করা হয়, দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খনি দুর্ঘটনার সফল সমাপ্তি প্রেসিডেন্ট পিনেরার জনপ্রিয়তা বাড়াবে।
ব্রিটেনের প্রভাবশালী দৈনিক টেলিগ্রাফ-এ শ্রমিকদের উদ্ধারের প্রতিবেদনের শিরোনাম করা হয়েছে ‘সান হোসে খনিতে অলৌকিকতা’। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট-এর শিরোনাম ছিল ‘প্রার্থনা, কান্না ও উদ্যাপন’। সঙ্গে উদ্ধার হওয়া শ্রমিক ও তাঁদের স্বজনের আবেগঘন মুহূর্তের ছবি বড় করে প্রকাশ করা হয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমস উদ্ধারের ঘটনাকে ‘সত্যিকার অর্থে হূদয়স্পর্শী ঘটনা’ বলে উল্লেখ করেছে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, একেকজন শ্রমিককে উদ্ধারের পর সুড়ঙ্গের কাছে অন্য রকম দৃশ্যের অবতারণা হয়। দীর্ঘদিন পর স্বজনকে কাছে পাওয়ার কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত, শ্রমিকদের ‘নতুন জীবন’ ফিরে পাওয়া, হর্ষধ্বনি—সব মিলিয়ে সৃষ্টি হওয়া আবেগঘন মুহূর্তগুলোতে অনেক বর্ষীয়ান প্রতিবেদককেও কেঁদে ফেলতে দেখা যায়। টাইমস সাময়িকী লিখেছে, চিলির সরকার সত্যিকার অর্থে এক রিয়েলিটি শো উপস্থাপন করেছে। ডাচ্ পত্রিকা ভোস্ক্রান্ত লিখেছে, এ ঘটনার আগে চিলির সান হোসে খনির নাম কজনই বা শুনেছে। কিন্তু এখন সারা বিশ্বের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু সেই সান হোসে।
‘সান হোসে খনি এলাকায় মনুষ্যত্বের চেতনার শক্তিকে সামনে তুলে এনেছে।’ শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনাকে এভাবেই বর্ণনা করা হয়েছে ব্রিটেনের ডেইলি মিরর-এ। জার্মানির ডাই ভেল্ট পত্রিকা লিখেছে, হাজার হাজার মাইল দূরের ঘটনা টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের মানুষকে নাড়া দেয়, এটা তার অন্যতম উদাহরণ। এতে আরও বলা হয়, ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই উদ্ধার-তৎপরতা সরাসরি দেখেছে।
ফরাসি পত্রিকা লিবারেশন-এ উল্লেখ করা হয়, দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খনি দুর্ঘটনার সফল সমাপ্তি প্রেসিডেন্ট পিনেরার জনপ্রিয়তা বাড়াবে।
No comments