পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রীকে ‘হত্যার পরিকল্পনা’ ব্যর্থ
পাকিস্তানের পুলিশ দাবি করেছে, সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রশাসন, সামরিক বাহিনী ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হত্যা করার একটি পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দিয়েছে তারা। গত বুধবার পাকিস্তানের মধ্যাঞ্চলীয় বাহাওয়ালপুর জেলা থেকে গ্রেপ্তার সাত জঙ্গি সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে পারে পুলিশ।
ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা আবিদ কাদরি বলেন, বুধবার একটি নিয়মিত তল্লাশির সময় ওই জঙ্গিদের বহনকারী গাড়ি আটকানো হলে তারা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলিতে কেউ হতাহত হয়নি। তবে জঙ্গিদের মধ্যে দুজন পালিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘এই সন্ত্রাসীদের আটক করে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ওপর হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করেছি আমরা।’
পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের সবাই লস্কর-ই-জংভি গোষ্ঠীর সদস্য। তালেবান ও আল-কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে ওই গোষ্ঠীর। কাদরি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, বুধবার গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের অনেককেই গত বছর মুলতানে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) স্থানীয় দপ্তরে হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন। ওই হামলায় ১২ জন নিহত হন।
তবে প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে হত্যার পরিকল্পনায় তাঁরা কত দূর অগ্রসর হয়েছিলেন, সে ব্যাপারে কিছু বলেননি কাদরি। তিনি আরও জানান, গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ, একটি সেতু ও সামরিক স্থাপনায়ও হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল ওই সন্ত্রাসীদের।
অবশ্য পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ ধরনের হামলার পরিকল্পনার কোনো খবর তাদের জানা নেই। গত তিন বছরে পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলা ও বোমা হামলায় তিন হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। এসব হামলার বেশির ভাগই চালিয়েছে তালেবান ও আল-কায়েদার সদস্যরা।
ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা আবিদ কাদরি বলেন, বুধবার একটি নিয়মিত তল্লাশির সময় ওই জঙ্গিদের বহনকারী গাড়ি আটকানো হলে তারা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলিতে কেউ হতাহত হয়নি। তবে জঙ্গিদের মধ্যে দুজন পালিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘এই সন্ত্রাসীদের আটক করে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ওপর হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ করেছি আমরা।’
পুলিশ জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের সবাই লস্কর-ই-জংভি গোষ্ঠীর সদস্য। তালেবান ও আল-কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে ওই গোষ্ঠীর। কাদরি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, বুধবার গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের অনেককেই গত বছর মুলতানে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) স্থানীয় দপ্তরে হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন। ওই হামলায় ১২ জন নিহত হন।
তবে প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে হত্যার পরিকল্পনায় তাঁরা কত দূর অগ্রসর হয়েছিলেন, সে ব্যাপারে কিছু বলেননি কাদরি। তিনি আরও জানান, গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ, একটি সেতু ও সামরিক স্থাপনায়ও হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল ওই সন্ত্রাসীদের।
অবশ্য পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ ধরনের হামলার পরিকল্পনার কোনো খবর তাদের জানা নেই। গত তিন বছরে পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলা ও বোমা হামলায় তিন হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। এসব হামলার বেশির ভাগই চালিয়েছে তালেবান ও আল-কায়েদার সদস্যরা।
No comments