সপ্তাহের শেষ দিন মূল্যসূচক কমল
টানা তিন দিন বাড়ার পর সপ্তাহের শেষ দিনে এসে দেশের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক সামান্য কমেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার কোনো হস্তক্ষেপ ছাড়াই সূচক কমে যাওয়ায় বিশ্লেষকদের অনেকেই দেখছেন ইতিবাচক হিসেবে। তাঁদের মতে, এভাবে যদি বাজারের মূল্য সংশোধিত হয়, তাহলেই তা হবে স্বাভাবিক ও প্রত্যাশিত।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২১ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৬৫ পয়েন্ট কমে ২১ হাজার ৭৯৪ পয়েন্ট হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা।
বড় ধরনের দরপতন দিয়ে গত রোববার সপ্তাহের লেনদেন শুরু হয়েছিল। এর পরের তিন দিন বাজার হয়ে ওঠে পাগলা ঘোড়া, যা নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে নতুন করে ভাবিয়ে তোলে। তবে গতকালের পতন সামান্য হলেও তাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, সপ্তাহের প্রথম দিন শেয়ারবাজারে দরপতনের পেছনে বড় ভূমিকা রাখে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত উদ্বেগ এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার করা ঋণসংক্রান্ত বিধানের পক্ষে দেওয়া আদালতের রায়। এই দুই ঘটনার প্রভাবে সপ্তাহের প্রথম দিনে ডিএসইতে বড় ধরনের দরপতন ঘটে। কিন্তু গতকালের দরপতনের পেছনে সে রকম কোনো কারণ ছিল না।
ডিএসইতে গতকাল ২৪১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে ১৮৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দাম বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ১০৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির।
উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল বিশেষ কোনো খাত এককভাবে নেতৃত্বে ছিল না। সব খাতেই দাম বাড়া-কমায় ছিল মিশ্র প্রবণতা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২১ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে নেমে এসেছে। লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৬৫ পয়েন্ট কমে ২১ হাজার ৭৯৪ পয়েন্ট হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১৮২ কোটি টাকা।
বড় ধরনের দরপতন দিয়ে গত রোববার সপ্তাহের লেনদেন শুরু হয়েছিল। এর পরের তিন দিন বাজার হয়ে ওঠে পাগলা ঘোড়া, যা নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে নতুন করে ভাবিয়ে তোলে। তবে গতকালের পতন সামান্য হলেও তাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
বিশ্লেষকদের মতে, সপ্তাহের প্রথম দিন শেয়ারবাজারে দরপতনের পেছনে বড় ভূমিকা রাখে দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মিলিত উদ্বেগ এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার করা ঋণসংক্রান্ত বিধানের পক্ষে দেওয়া আদালতের রায়। এই দুই ঘটনার প্রভাবে সপ্তাহের প্রথম দিনে ডিএসইতে বড় ধরনের দরপতন ঘটে। কিন্তু গতকালের দরপতনের পেছনে সে রকম কোনো কারণ ছিল না।
ডিএসইতে গতকাল ২৪১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে ১৮৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দাম বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ১০৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির।
উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল বিশেষ কোনো খাত এককভাবে নেতৃত্বে ছিল না। সব খাতেই দাম বাড়া-কমায় ছিল মিশ্র প্রবণতা।
No comments