২০১১ হবে পর্যটন বছর
বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী জি এম কাদের বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থেই পর্যটনশিল্পকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাই ২০১১ সালকে পর্যটন বছর হিসেবে ঘোষণা করা হবে। এ জন্য ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হবে। এ ছাড়া দেশে-বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রচার চালানো হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আয়োজিত তিন দিনের আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা ‘ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০১০’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জি এম কাদের এসব কথা বলেন।
রাজধানীর শেরাটন হোটেলে পর্যটনবিষয়ক স্থানীয় পত্রিকা বাংলাদেশ মনিটর এই নিয়ে সপ্তমবারের মতো এই মেলার আয়োজন করেছে। ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এবং বেসরকারি বিমান সংস্থা জিএমজি এয়ারলাইনস প্রিমিয়াম পার্টনার হিসেবে এ মেলার আয়োজনে পৃষ্ঠাপোষকতা করেছে। অন্যদিকে জাতীয় বিমান সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এ মেলার অফিশিয়াল ক্যারিয়ার ও প্রিমিয়াম পার্টনার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য দেন ঢাকা ট্রাভেল মার্ট -২০১০-এর চেয়ারম্যান ও দি বাংলাদেশ মনিটর-এর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, ইস্টার্ন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন মাহমুদ শাহ্, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাকিউল ইসলাম, জিএমজি এয়ারলাইনসের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাদাদ রহমান এবং এমিরেটসের বাংলাদেশের এরিয়া ম্যানেজার হোসেন আল সাফি।
জি এম কাদের আরও বলেন, পর্যটন নীতিমালার খসড়া ইতিমধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশন আরও ১৫ দিন চললে, এ অধিবেশনেই পাস করানোর জন্য ওঠানো হবে। তিনি বলেন, পর্যটনশিল্পকে উন্নয়ন করতে হলে পরিবেশ পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি পরিবেশ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
মেলায় স্বাগতিক বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ৪৫টি সংস্থা অংশ নিচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় পর্যটন সংস্থা, বিমান সংস্থা, ট্রাভেল ও ট্যুর অপারেটর, হোটেল ও রিসোর্ট এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো মেলা চলাকালে দর্শনার্থীদের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে বিমান টিকিট, আকর্ষণীয় ট্যুর প্যাকেজসহ বিভিন্ন সেবা উপস্থাপন করছে।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত এ মেলা চলবে। প্রবেশমূল্য রাখা হয়েছে জনপ্রতি ২০ টাকা। প্রবেশ কুপনের ওপর ভিত্তি করে মেলার শেষ দিন র্যাফল ড্রর ব্যবস্থা রয়েছে। এতে পুরস্কার হিসেবে রয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গন্তব্যে বিমান টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ, তারকাবিশিষ্ট হোটেলে প্রাতঃরাশসহ রাতযাপন, লাঞ্চ ও ডিনার কুপন ইত্যাদি।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আয়োজিত তিন দিনের আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা ‘ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০১০’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জি এম কাদের এসব কথা বলেন।
রাজধানীর শেরাটন হোটেলে পর্যটনবিষয়ক স্থানীয় পত্রিকা বাংলাদেশ মনিটর এই নিয়ে সপ্তমবারের মতো এই মেলার আয়োজন করেছে। ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এবং বেসরকারি বিমান সংস্থা জিএমজি এয়ারলাইনস প্রিমিয়াম পার্টনার হিসেবে এ মেলার আয়োজনে পৃষ্ঠাপোষকতা করেছে। অন্যদিকে জাতীয় বিমান সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এ মেলার অফিশিয়াল ক্যারিয়ার ও প্রিমিয়াম পার্টনার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বক্তব্য দেন ঢাকা ট্রাভেল মার্ট -২০১০-এর চেয়ারম্যান ও দি বাংলাদেশ মনিটর-এর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, ইস্টার্ন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন মাহমুদ শাহ্, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাকিউল ইসলাম, জিএমজি এয়ারলাইনসের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাদাদ রহমান এবং এমিরেটসের বাংলাদেশের এরিয়া ম্যানেজার হোসেন আল সাফি।
জি এম কাদের আরও বলেন, পর্যটন নীতিমালার খসড়া ইতিমধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে। জাতীয় সংসদের চলতি অধিবেশন আরও ১৫ দিন চললে, এ অধিবেশনেই পাস করানোর জন্য ওঠানো হবে। তিনি বলেন, পর্যটনশিল্পকে উন্নয়ন করতে হলে পরিবেশ পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি পরিবেশ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
মেলায় স্বাগতিক বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের ৪৫টি সংস্থা অংশ নিচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় পর্যটন সংস্থা, বিমান সংস্থা, ট্রাভেল ও ট্যুর অপারেটর, হোটেল ও রিসোর্ট এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো মেলা চলাকালে দর্শনার্থীদের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে বিমান টিকিট, আকর্ষণীয় ট্যুর প্যাকেজসহ বিভিন্ন সেবা উপস্থাপন করছে।
প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত এ মেলা চলবে। প্রবেশমূল্য রাখা হয়েছে জনপ্রতি ২০ টাকা। প্রবেশ কুপনের ওপর ভিত্তি করে মেলার শেষ দিন র্যাফল ড্রর ব্যবস্থা রয়েছে। এতে পুরস্কার হিসেবে রয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গন্তব্যে বিমান টিকিট ও ট্যুর প্যাকেজ, তারকাবিশিষ্ট হোটেলে প্রাতঃরাশসহ রাতযাপন, লাঞ্চ ও ডিনার কুপন ইত্যাদি।
No comments