বিয়ানীবাজারকে বাফুফের ১ লাখ টাকা জরিমানা
বাংলাদেশ লিগ থেকে সিলেট বিয়ানীবাজারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বহিষ্কারের দাবি ছিল মোহামেডানের। সেই দাবি মানেনি বাংলাদেশ লিগ কমিটি। কাল সভায় বসে লিগ কমিটির নেওয়া চারটি সিদ্ধান্তের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, মঙ্গলবার সিলেট স্টেডিয়ামে মোহামেডানের বিপক্ষে ম্যাচ আয়োজনে অদক্ষতা ও অব্যবস্থাপনার জন্য বিয়ানীবাজারকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা হলে সিলেট ভেন্যু বাতিল করা হবে।
পাশাপাশি রেফারির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ এবং স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাতাহাতি করার কারণে সতর্ক করা হয়েছে মোহামেডান খেলোয়াড়দের। তবে ১-১ গোলে ম্যাচ শেষ হওয়ার পর স্থানীয় দর্শক-সংগঠকদের হামলার শিকার মোহামেডান খেলোয়াড়দের প্রতি সভা থেকে সহমর্মিতাও জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে লিগ কমিটি খেলোয়াড়দের চিকিত্সার ব্যবস্থা করবে। তবে খরচ দেবে না।
এ ছাড়া ওই দিন ডাক্তার-অ্যাম্বুলেন্স নিশ্চিত না করেই ম্যাচ শুরু করার জন্য ম্যাচ কমিশনারকেও সতর্ক করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই দুটি বিষয় নিশ্চিত হয়ে তবেই ম্যাচ শুরু করতে হবে ম্যাচ কমিশনারদের।
লিগ কমিটির সিদ্ধান্ত জানার পর মোহামেডানের কর্মকর্তা লোকমান হোসেন ভুঁইয়া বলেছেন, ‘বাইলজ অনুসরণ করলে মোহামেডানের আপত্তি থাকত না। কিন্তু তা অনুসরণ করা হয়নি। বাইলজে আছে, দর্শক মাঠের ভেতর ঢুকলে আয়োজক দল সাসপেন্ড হয়ে যায়। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’ এখন কী করবে মোহামেডান? এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘লিগ কমিটি শতভাগ ব্যর্থ। তাদের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছি আমরা। সভায় বসে করণীয় ঠিক করা হবে।’ জানা গেছে, কাল রাতেই সভায় বসেছে মোহামেডান ফুটবল কমিটি।
বাইলজের ৪.৫ ধারায় বলা আছে, আয়োজক দল সফরকারী দলকে ঠিকভাবে আতিথ্য না দিলে, প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধা না দিলে, নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ওই দলকে লিগ থেকে বহিষ্কার করার ক্ষমতা রাখে বাফুফে। বিয়ানীবাজার এর কিছুই মোহামেডানকে দিতে পারেনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
বাংলাদেশ লিগ কমিটির চেয়ারম্যান সালাম মুর্শেদী বলছেন, ‘৪.৫ ধারা অনুযায়ী অব্যবস্থাপনার জন্য কোনো দলকে সাসপেন্ড করতেই হবে এমন কথা বলা নেই। ওটা সর্বোচ্চ শাস্তি। আমরা আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। বাইলজ অনুসরণ করেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে বিয়ানীবাজারকে।’
পাশাপাশি রেফারির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ এবং স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাতাহাতি করার কারণে সতর্ক করা হয়েছে মোহামেডান খেলোয়াড়দের। তবে ১-১ গোলে ম্যাচ শেষ হওয়ার পর স্থানীয় দর্শক-সংগঠকদের হামলার শিকার মোহামেডান খেলোয়াড়দের প্রতি সভা থেকে সহমর্মিতাও জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে লিগ কমিটি খেলোয়াড়দের চিকিত্সার ব্যবস্থা করবে। তবে খরচ দেবে না।
এ ছাড়া ওই দিন ডাক্তার-অ্যাম্বুলেন্স নিশ্চিত না করেই ম্যাচ শুরু করার জন্য ম্যাচ কমিশনারকেও সতর্ক করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এই দুটি বিষয় নিশ্চিত হয়ে তবেই ম্যাচ শুরু করতে হবে ম্যাচ কমিশনারদের।
লিগ কমিটির সিদ্ধান্ত জানার পর মোহামেডানের কর্মকর্তা লোকমান হোসেন ভুঁইয়া বলেছেন, ‘বাইলজ অনুসরণ করলে মোহামেডানের আপত্তি থাকত না। কিন্তু তা অনুসরণ করা হয়নি। বাইলজে আছে, দর্শক মাঠের ভেতর ঢুকলে আয়োজক দল সাসপেন্ড হয়ে যায়। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।’ এখন কী করবে মোহামেডান? এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘লিগ কমিটি শতভাগ ব্যর্থ। তাদের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করছি আমরা। সভায় বসে করণীয় ঠিক করা হবে।’ জানা গেছে, কাল রাতেই সভায় বসেছে মোহামেডান ফুটবল কমিটি।
বাইলজের ৪.৫ ধারায় বলা আছে, আয়োজক দল সফরকারী দলকে ঠিকভাবে আতিথ্য না দিলে, প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধা না দিলে, নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ওই দলকে লিগ থেকে বহিষ্কার করার ক্ষমতা রাখে বাফুফে। বিয়ানীবাজার এর কিছুই মোহামেডানকে দিতে পারেনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
বাংলাদেশ লিগ কমিটির চেয়ারম্যান সালাম মুর্শেদী বলছেন, ‘৪.৫ ধারা অনুযায়ী অব্যবস্থাপনার জন্য কোনো দলকে সাসপেন্ড করতেই হবে এমন কথা বলা নেই। ওটা সর্বোচ্চ শাস্তি। আমরা আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। বাইলজ অনুসরণ করেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে বিয়ানীবাজারকে।’
No comments