যুক্তরাষ্ট্রে নামাজের সময় চাওয়ায় চাকরিচ্যুত হলেন ১৯০ জন মুসলমান
কাজের সময় নামাজের জন্য সময় চাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানে ১৯০ জন কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। মঙ্গলবার কলোরাডোর ফোর্ট মরগানে অবস্থিত কারগিল মিট সলিউশন নামের মাংস প্রক্রিয়াজাত ও বিপনন প্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় একটি দৈনিকের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল শুক্রবার এ খবর জানিয়েছে।
আমেরিকায় মুসলমানদের সংগঠন কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন্স (কাইর) জানিয়েছে, এর আগে কারগিল মিট সলিউশন মুসলমান কর্মচারীরা নামাজ পড়তে পারতেন। এমনকি মুসল্লিদের জন্য নামাজের জায়গাও করে দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক এ নিয়ম পরিবর্তন করেছেন। যারা নামাজ পড়তে চায়, তাদেরকে বাসায় গিয়েই নামাজ পড়তে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত দুই শতাধিক মুসলমান গত মাসে কর্মবিরতি শুরু করে। এসব মুসলমানদের মধ্যে অধিকাংশই সোমালিয়ার অভিবাসী।
কাইরের নির্বাহী পরিচালক জায়লানি হুসেইন জানান, তারা শ্রমিকদের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির মালিক পক্ষের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ১০ দিন কর্মবিরতির পর মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটি ১৯০ জন মুসলমানকে চাকরিচ্যুত করেছে।
তিনি বলেন, ‘তারা (আন্দোলনকারীরা) মনে করেছে নামাজ ছাড়ার চাইতে চাকরি হারানো অনেক উত্তম।’
আমেরিকায় মুসলমানদের সংগঠন কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন্স (কাইর) জানিয়েছে, এর আগে কারগিল মিট সলিউশন মুসলমান কর্মচারীরা নামাজ পড়তে পারতেন। এমনকি মুসল্লিদের জন্য নামাজের জায়গাও করে দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক এ নিয়ম পরিবর্তন করেছেন। যারা নামাজ পড়তে চায়, তাদেরকে বাসায় গিয়েই নামাজ পড়তে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত দুই শতাধিক মুসলমান গত মাসে কর্মবিরতি শুরু করে। এসব মুসলমানদের মধ্যে অধিকাংশই সোমালিয়ার অভিবাসী।
কাইরের নির্বাহী পরিচালক জায়লানি হুসেইন জানান, তারা শ্রমিকদের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির মালিক পক্ষের সঙ্গে আলোচনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ১০ দিন কর্মবিরতির পর মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটি ১৯০ জন মুসলমানকে চাকরিচ্যুত করেছে।
তিনি বলেন, ‘তারা (আন্দোলনকারীরা) মনে করেছে নামাজ ছাড়ার চাইতে চাকরি হারানো অনেক উত্তম।’
No comments