মাওলানা নিজামীর আপিল শুনানি মুলতবির আবেদন
জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর খালাস চেয়ে দায়ের করা আপিল আবেদনের শুনানি শুরু করতে দুই সপ্তাহ সময়ের আবেদন করা হয়েছে। গতকাল মাওলানা নিজামীর আইনজীবীরা আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন দায়ের করেন।
আপিলটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় এসেছে। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চে আজ বুধবারের কার্যকালিকায় ৫ নম্বর আইটেম হিসেবে মাওলানা নিজামীর আপিল ও শুনানি মুলতবির আবেদন রাখা হয়েছে। বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেনÑ বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
মাওলানা নিজামীর আইনজীবী মো: শিশির মনির জানান, আপিল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি করার জন্য আমরা একটি আবেদন করেছি। আমরা সুপ্রিম কোর্টের ভ্যাকেশনের পর আপিল শুনারি জন্য আদালতে আবেদন করব।
গত বছরের ২৩ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। ১২১ পৃষ্ঠার মূল আপিল আবেদনে ১৬৮টি যুক্ত দেখিয়ে মাওলানা নিজামীর খালাস চাওয়া হয়। আবেদনে ছয় হাজার ২৫২ পৃষ্ঠার দলিল দস্তাবেজ জমা দেয়া হয়।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা মোট ১৬টি অভিযোগের মধ্যে আটটিতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর মধ্যে চারটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর চারটি অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এ ছাড়া বাকি আটটি অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মাওলানা নিজামীকে অভিযোগগুলো থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
মীর কাসেম আলীর আপিলে রাষ্ট্রপক্ষের সারসংপে জমা দেয়ার নির্দেশ : জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর আপিল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপক্ষ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সারসংপে জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম রাষ্ট্রপক্ষের সারসংক্ষেপ জমা দেয়ার জন্য দুই সপ্তাহ সময় প্রর্থনা করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এ সময় মীর কাসেম আলীর পক্ষে আদালতে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন তুহিন এবং অ্যাডভোকেট মো: শিশির মনির।
গত বছরের ৩০ নভেম্বর মীর কাসেম আলীর খালাস চেয়ে আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। আপিল আবেদনে ১৮১টি যুক্তি দেখিয়ে মীর কাসেম আলীর খালাস চাওয়া হয়। গত বছরের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। তার বিরুদ্ধে মোট ১৪টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে দুইটিতে মৃত্যুদণ্ডসহ মোট ১০টি অভিযোগে তাকে সাজা দেয়া হয়। অপর চারটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়।
আপিলটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় এসেছে। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চে আজ বুধবারের কার্যকালিকায় ৫ নম্বর আইটেম হিসেবে মাওলানা নিজামীর আপিল ও শুনানি মুলতবির আবেদন রাখা হয়েছে। বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেনÑ বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
মাওলানা নিজামীর আইনজীবী মো: শিশির মনির জানান, আপিল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি করার জন্য আমরা একটি আবেদন করেছি। আমরা সুপ্রিম কোর্টের ভ্যাকেশনের পর আপিল শুনারি জন্য আদালতে আবেদন করব।
গত বছরের ২৩ নভেম্বর মাওলানা নিজামীর খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। ১২১ পৃষ্ঠার মূল আপিল আবেদনে ১৬৮টি যুক্ত দেখিয়ে মাওলানা নিজামীর খালাস চাওয়া হয়। আবেদনে ছয় হাজার ২৫২ পৃষ্ঠার দলিল দস্তাবেজ জমা দেয়া হয়।
গত বছরের ২৯ অক্টোবর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা মোট ১৬টি অভিযোগের মধ্যে আটটিতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর মধ্যে চারটি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর চারটি অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এ ছাড়া বাকি আটটি অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মাওলানা নিজামীকে অভিযোগগুলো থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
মীর কাসেম আলীর আপিলে রাষ্ট্রপক্ষের সারসংপে জমা দেয়ার নির্দেশ : জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর আপিল আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপক্ষ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সারসংপে জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। গতকাল প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম রাষ্ট্রপক্ষের সারসংক্ষেপ জমা দেয়ার জন্য দুই সপ্তাহ সময় প্রর্থনা করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
এ সময় মীর কাসেম আলীর পক্ষে আদালতে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন তুহিন এবং অ্যাডভোকেট মো: শিশির মনির।
গত বছরের ৩০ নভেম্বর মীর কাসেম আলীর খালাস চেয়ে আপিল আবেদন দায়ের করেন তার আইনজীবীরা। আপিল আবেদনে ১৮১টি যুক্তি দেখিয়ে মীর কাসেম আলীর খালাস চাওয়া হয়। গত বছরের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। তার বিরুদ্ধে মোট ১৪টি অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে দুইটিতে মৃত্যুদণ্ডসহ মোট ১০টি অভিযোগে তাকে সাজা দেয়া হয়। অপর চারটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়।
No comments