স্টাইল ফ্যাশনে চিরসবুজ আফজাল হোসেন by হাসান ইমাম
অভিনেতা আফজাল। চিত্রশিল্পী আফজাল।
নির্মাতা আফজাল। পরিচয় তাঁর অনেক। তবে, সবচেয়ে বড় পরিচয় ফ্যাশন সচেতন এই
মানুষটির বয়স বাড়ে না। এখনো সবুজ।
কোনো নির্দিষ্ট পোশাকের
প্রতি আলাদা ঝোঁক নেই। যখন যেটা পরতে মন চায়, তখন সেটাই পরেন। আর তাই সব
ধরনের পোশাকই আছে তাঁর সংগ্রহে। এই হলো অভিনেতা আফজাল হোসেন।
খুব বেশি আনুষ্ঠানিক পোশাক পরেন না তিনি। তাই বলে কেনা যাবে না, সেটা মানেন না। নানা ধরনের টাই, কোট আছে তাঁর আলমারিতে। আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমার তো মনে হয়, মানুষের পছন্দ বা স্টাইলটা তার পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। পোশাক, সুগন্ধি বা স্টাইলের অন্য অনুষঙ্গ যা-ই হোক না কেন, তা পরিবেশের সঙ্গে মানানসই হওয়া দরকার। কখনো টানা কয়েক দিন ধরে টি-শার্ট পরি। আবার কয়েক দিন পাঞ্জাবি-পাজামা পরলাম অথবা সাধারণত যেটাই পরি না কেন সেই স্যুট-টাই জড়াচ্ছি গায়ে। তাই নির্দিষ্ট করে পছন্দের পোশাকের কথা বলা মুশকিল।’
পোলো বা গোল গলা—দুই ধরনের টি-শার্টই আছে। তবে বেশি পরা হয় গোল গলা টি-শার্ট। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এখানে বৈচিত্র্য বা স্টাইল থাকে বেশি। পোশাকে একটু ভিন্নতা হলেই হলো; ব্যস, ঝটপট কিনে ফেলবেন সেটা। চশমাটাকে তো নিজের স্টাইলের সঙ্গে একদম বেঁধেই নিয়েছেন। ফ্রেম পছন্দ হলেই কিনে নেন। আর অনেক চশমার মধ্য থেকে নিজের ইচ্ছামতো চশমা পরেন। তাঁর মতে, চশমারা নাকি রাগ করে না। তবে তাঁর ঘড়ি বা জুতারা রাগ করে! আর তাই তো ঘড়ি-জুতা ব্যবহার নিয়মিত না হলেই সেসব আর ব্যবহারের উপযোগী থাকে না।
চামড়ার নানা পণ্য কেনা হয় ব্যবহারের জন্য। প্যান্টের মধ্যে জিনস পরেন বেশি। মাঝেমধ্যে অন্য ধরনের প্যান্টও পরেন। কিন্তু জিনস প্যান্টের কাট ও সেলাইয়ে থাকতে হবে ভিন্নতা। পকেট দেখেও প্যান্ট কেনেন। শার্ট পরেন দুই ধরনেরই। ফুলহাতার চেয়ে খাটো হাতা বেশি পরেন।
দেশের বাজার থেকেই কাপড় কিনতে ভালোবাসেন। কারণ, এখানে প্রায় সব ধরনের কাপড়ই পাওয়া যায়। ব্র্যান্ডের পোশাক কিনলেও একটা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডে আটকে থাকতে চান না। এতে জিনিসগুলো অনেকটা একই ধরনের হয়।
সকালে ও রাতে ছবি আঁকতে বসেন। এ ছাড়া সময় পেলেই ঘুরতে বেরিয়ে যান পরিবার নিয়ে। আফজাল হোসেন মনে করেন, ‘ভ্রমণটাই জীবনের একমাত্র বিলাসিতা। যে কয়টা দিন ঘুরতে পারি, অনেক বেশি ভালো লাগে। কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম থাকে না সেখানে।’
খুব বেশি আনুষ্ঠানিক পোশাক পরেন না তিনি। তাই বলে কেনা যাবে না, সেটা মানেন না। নানা ধরনের টাই, কোট আছে তাঁর আলমারিতে। আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমার তো মনে হয়, মানুষের পছন্দ বা স্টাইলটা তার পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। পোশাক, সুগন্ধি বা স্টাইলের অন্য অনুষঙ্গ যা-ই হোক না কেন, তা পরিবেশের সঙ্গে মানানসই হওয়া দরকার। কখনো টানা কয়েক দিন ধরে টি-শার্ট পরি। আবার কয়েক দিন পাঞ্জাবি-পাজামা পরলাম অথবা সাধারণত যেটাই পরি না কেন সেই স্যুট-টাই জড়াচ্ছি গায়ে। তাই নির্দিষ্ট করে পছন্দের পোশাকের কথা বলা মুশকিল।’
পোলো বা গোল গলা—দুই ধরনের টি-শার্টই আছে। তবে বেশি পরা হয় গোল গলা টি-শার্ট। কারণ হিসেবে তিনি জানালেন, এখানে বৈচিত্র্য বা স্টাইল থাকে বেশি। পোশাকে একটু ভিন্নতা হলেই হলো; ব্যস, ঝটপট কিনে ফেলবেন সেটা। চশমাটাকে তো নিজের স্টাইলের সঙ্গে একদম বেঁধেই নিয়েছেন। ফ্রেম পছন্দ হলেই কিনে নেন। আর অনেক চশমার মধ্য থেকে নিজের ইচ্ছামতো চশমা পরেন। তাঁর মতে, চশমারা নাকি রাগ করে না। তবে তাঁর ঘড়ি বা জুতারা রাগ করে! আর তাই তো ঘড়ি-জুতা ব্যবহার নিয়মিত না হলেই সেসব আর ব্যবহারের উপযোগী থাকে না।
চামড়ার নানা পণ্য কেনা হয় ব্যবহারের জন্য। প্যান্টের মধ্যে জিনস পরেন বেশি। মাঝেমধ্যে অন্য ধরনের প্যান্টও পরেন। কিন্তু জিনস প্যান্টের কাট ও সেলাইয়ে থাকতে হবে ভিন্নতা। পকেট দেখেও প্যান্ট কেনেন। শার্ট পরেন দুই ধরনেরই। ফুলহাতার চেয়ে খাটো হাতা বেশি পরেন।
দেশের বাজার থেকেই কাপড় কিনতে ভালোবাসেন। কারণ, এখানে প্রায় সব ধরনের কাপড়ই পাওয়া যায়। ব্র্যান্ডের পোশাক কিনলেও একটা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডে আটকে থাকতে চান না। এতে জিনিসগুলো অনেকটা একই ধরনের হয়।
সকালে ও রাতে ছবি আঁকতে বসেন। এ ছাড়া সময় পেলেই ঘুরতে বেরিয়ে যান পরিবার নিয়ে। আফজাল হোসেন মনে করেন, ‘ভ্রমণটাই জীবনের একমাত্র বিলাসিতা। যে কয়টা দিন ঘুরতে পারি, অনেক বেশি ভালো লাগে। কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম থাকে না সেখানে।’
No comments