ইরাকে নির্বাচনের ফল সুপ্রিম কোর্টে অনুমোদিত
ইরাকে গত মার্চে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের ফল অনুমোদন করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। গতকাল মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের এই অনুমোদনের ফলে দেশটিতে নতুন সরকার গঠনের পথ উন্মুক্ত হলো।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মিদাত আল মাহমুদ বলেন, ‘আদালত এই সাধারণ নির্বাচনের ফল অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নির্বাচনে জয়ী বড় জোটকেই প্রথমে সরকার গঠনের জন্য আমন্ত্রণ জানাতে হবে।’ সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদনের ১৫ দিনের মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু করতে হয়।
ইরাকের ৩২৫ আসনের পার্লামেন্টে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আইয়াদ আলাবির নেতৃত্বাধীন ইরাকিয়া ব্লক ৯১ আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ জোট হিসেবে আবির্ভূত হয়। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নূরি আল মালিকির নেতৃত্বাধীন স্টেট অব ল জোট পেয়েছে ৮৯টি আসন। এ ছাড়া ইরাকি ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স ৭০টি আসন পেয়েছে। দেশটির স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কুর্দিস্তানের দলগুলোর জোট পেয়েছে ৫৯টি আসন।
ইরাকে মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে নির্বাচনের ফল অনুমোদন করায় সুপ্রিম কোর্টের প্রশংসা করা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, এর ফলে নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে আরেক নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত হবে। এটি হবে ঐতিহাসিক এক ঘটনা।
নির্বাচনের ফল এপ্রিল মাসেই সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভোট গণনায় দেরি, নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের অভিযোগসহ নানা কারণে এতে দেরি হয়।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মিদাত আল মাহমুদ বলেন, ‘আদালত এই সাধারণ নির্বাচনের ফল অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নির্বাচনে জয়ী বড় জোটকেই প্রথমে সরকার গঠনের জন্য আমন্ত্রণ জানাতে হবে।’ সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদনের ১৫ দিনের মধ্যে পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু করতে হয়।
ইরাকের ৩২৫ আসনের পার্লামেন্টে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আইয়াদ আলাবির নেতৃত্বাধীন ইরাকিয়া ব্লক ৯১ আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ জোট হিসেবে আবির্ভূত হয়। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নূরি আল মালিকির নেতৃত্বাধীন স্টেট অব ল জোট পেয়েছে ৮৯টি আসন। এ ছাড়া ইরাকি ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স ৭০টি আসন পেয়েছে। দেশটির স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কুর্দিস্তানের দলগুলোর জোট পেয়েছে ৫৯টি আসন।
ইরাকে মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে নির্বাচনের ফল অনুমোদন করায় সুপ্রিম কোর্টের প্রশংসা করা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, এর ফলে নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে আরেক নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরিত হবে। এটি হবে ঐতিহাসিক এক ঘটনা।
নির্বাচনের ফল এপ্রিল মাসেই সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভোট গণনায় দেরি, নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের অভিযোগসহ নানা কারণে এতে দেরি হয়।
No comments