আগাথায় মৃতের সংখ্যা ১৫০ জনে দাঁড়িয়েছে
মধ্য আমেরিকায় শনিবার বয়ে যাওয়া গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় আগাথায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫০ জনে দাঁড়িয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন ৫৩ জন। ঝড়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রেডক্রসের কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন।
পানামা সিটিতে রেডক্রস প্যান আমেরিকান ডিস-অ্যাস্টার রেসপন্স ইউনিটের প্রধান প্যাকো মালদোনাদো জানান, শক্তিশালী ওই ঝড়ে রোববার পর্যন্ত গুয়াতেমালায় ১১৮ জন, হন্ডুরাসে ১৭ জন ও এলসালভেদরে ১৫ জনের প্রাণহানীর খবর পাওয়া গেছে। ঝড়ের সময় প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিধসে মানুষের ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন ভবন ধসে পড়লে অধিকাংশ লোক প্রাণ হারান বলে তিনি জানান। গতকাল থেকে ঝড়ের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত ওই তিনটি দেশে রেডক্রসের পক্ষ থেকে ত্রাণতৎপরতা শুরু করা হয়।
এদিকে ঝড়ে ঘরবাড়ি হারানো হাজার হাজার লোক বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় ভিড় জমাচ্ছে।
বিভিন্ন দেশ ও সাহায্য সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোয় সাহায্য পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন ইন্টারনেট সামাজিক নেটওয়ার্কে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর বিপন্ন মানুষের জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে বিভিন্ন সংস্থা।
ফ্রান্স ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোয় সাহায্য পাঠাবার ঘোষণা দিয়েছে। গুয়াতেমালা জরুরি ত্রাণতৎপরতা চালানোর জন্য মেক্সিকোর সীমান্তবর্তী একটি বিমানবন্দর খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
পানামা সিটিতে রেডক্রস প্যান আমেরিকান ডিস-অ্যাস্টার রেসপন্স ইউনিটের প্রধান প্যাকো মালদোনাদো জানান, শক্তিশালী ওই ঝড়ে রোববার পর্যন্ত গুয়াতেমালায় ১১৮ জন, হন্ডুরাসে ১৭ জন ও এলসালভেদরে ১৫ জনের প্রাণহানীর খবর পাওয়া গেছে। ঝড়ের সময় প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট ভূমিধসে মানুষের ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন ভবন ধসে পড়লে অধিকাংশ লোক প্রাণ হারান বলে তিনি জানান। গতকাল থেকে ঝড়ের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত ওই তিনটি দেশে রেডক্রসের পক্ষ থেকে ত্রাণতৎপরতা শুরু করা হয়।
এদিকে ঝড়ে ঘরবাড়ি হারানো হাজার হাজার লোক বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে সম্ভাব্য বন্যার আশঙ্কায় লোকজন আশ্রয়কেন্দ্রগুলোয় ভিড় জমাচ্ছে।
বিভিন্ন দেশ ও সাহায্য সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোয় সাহায্য পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন ইন্টারনেট সামাজিক নেটওয়ার্কে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর বিপন্ন মানুষের জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে বিভিন্ন সংস্থা।
ফ্রান্স ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোয় সাহায্য পাঠাবার ঘোষণা দিয়েছে। গুয়াতেমালা জরুরি ত্রাণতৎপরতা চালানোর জন্য মেক্সিকোর সীমান্তবর্তী একটি বিমানবন্দর খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
No comments