ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন প্রায় দ্বিগুণ!
রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে সে দেশের সরকারি শীর্ষ কর্মকর্তাদের বেতন অনেক বেশি। এ রকম ১৭০ জন কর্মকর্তার একটি তালিকা গত সোমবার রাতে প্রকাশ করা হয়েছে, যাঁদের বেতন প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে অন্তত দেড় লাখ পাউন্ড বেশি।
সরকারি অর্থ ব্যয়ের তথ্য প্রকাশের অংশ হিসেবে ব্রিটিশ সরকার এই প্রথমবারের মতো এ তালিকা প্রকাশ করল। এ তালিকায় হোয়াইট হলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও রয়েছেন। এসব কর্মকর্তার উপার্জন জাতীয় গড় বেতনের চেয়ে ১০ গুণেরও বেশি। তাঁদের বেতন বাবদ সরকারি অর্থের দুই কোটি ৯২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩৫ পাউন্ড ব্যয় হচ্ছে।
বিটেনে সবচেয়ে বেশি উপার্জনকারী সরকারি কর্মকর্তা হচ্ছেন জন ফিঙ্গেলটন। ফেয়ার ট্রেডিং দপ্তরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফিঙ্গেলটনের আয় বছরে দুই লাখ ৭৫ হাজার থেকে দুই লাখ ৭৯ হাজার ৯৯৯ পাউন্ডের মধ্যে, যা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। প্রধানমন্ত্রীর বেতন হলো এক লাখ ৪২ হাজার ৫০০ পাউন্ড।
জাতীয় স্বাস্থ্যসেবার (এনএইচএস) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেভিড নিকোলসনের আয় হলো দুই লাখ ৫৫ হাজার থেকে দুই লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৯ পাউন্ডের মধ্যে। এর মধ্যে লন্ডনে বাড়ি ভাড়া ও জীবিকা বাবদ তাঁর পেছনে খরচ হচ্ছে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার পাউন্ড। এক লাখ পাউন্ডের ওপর বেতন দেওয়া হয় এমন আরও কয়েকজন কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁরা খণ্ডকালীন চাকরি করেই বিশাল অঙ্কের এ অর্থ উপার্জন করছেন।
মন্ত্রিপরিষদ দপ্তর নিশ্চিত করেছে, যেসব সরকারি কর্মকর্তা আয়ের পরিমাণ জানাতে রাজি হয়েছেন, কেবল তাঁদেরই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ১১ জন কর্মকর্তা নিজেদের আয় সম্পর্কে জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। এ ছাড়া তথ্য সঠিক মনে না হওয়ায় তিনজনের আয় সম্পর্কে কিছুই প্রকাশ করা হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার বলেছে, যেসব সরকারি কর্মকর্তার উপার্জন ৫৮ হাজার পাউন্ডের বেশি, আগামী বছর নাগাদ তাঁদের নাম ও পদসহ আয়ের তথ্য প্রকাশ করা হবে। এ ছাড়া আগামী শুক্রবার সরকারি ব্যয়ের তথ্য প্রকাশ করা হবে। তবে জোট সরকারের অনেকে এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। তাঁরা চাকরিজীবীদের গোপনীয়তা রক্ষার পক্ষে অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
ব্রিটেনে সরকারি শীর্ষ কর্মকর্তাদের আয় নিয়ে সম্প্রতি সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। জনগণের সেই অসন্তোষ লাঘবের লক্ষ্যে নবনির্বাচিত জোট সরকার সরকারি কর্মকর্তাদের আয়ের তথ্য প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে।
ক্যাবিনেট দপ্তরের মন্ত্রী ফ্রান্সিস মাউদ বলেছেন, ‘সরকারি কাজের প্রাণ হচ্ছে স্বচ্ছতা। সরকারি সব বিভাগের তথ্য শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। সরকারি কর্মকর্তাদের আয়ের তথ্য প্রকাশ করা সরকারের জন্য হয়তো সুখকর হবে না। কিন্তু জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য আমরা এটাই করতে চাই।
সরকারি অর্থ ব্যয়ের তথ্য প্রকাশের অংশ হিসেবে ব্রিটিশ সরকার এই প্রথমবারের মতো এ তালিকা প্রকাশ করল। এ তালিকায় হোয়াইট হলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও রয়েছেন। এসব কর্মকর্তার উপার্জন জাতীয় গড় বেতনের চেয়ে ১০ গুণেরও বেশি। তাঁদের বেতন বাবদ সরকারি অর্থের দুই কোটি ৯২ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩৫ পাউন্ড ব্যয় হচ্ছে।
বিটেনে সবচেয়ে বেশি উপার্জনকারী সরকারি কর্মকর্তা হচ্ছেন জন ফিঙ্গেলটন। ফেয়ার ট্রেডিং দপ্তরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফিঙ্গেলটনের আয় বছরে দুই লাখ ৭৫ হাজার থেকে দুই লাখ ৭৯ হাজার ৯৯৯ পাউন্ডের মধ্যে, যা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। প্রধানমন্ত্রীর বেতন হলো এক লাখ ৪২ হাজার ৫০০ পাউন্ড।
জাতীয় স্বাস্থ্যসেবার (এনএইচএস) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডেভিড নিকোলসনের আয় হলো দুই লাখ ৫৫ হাজার থেকে দুই লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৯ পাউন্ডের মধ্যে। এর মধ্যে লন্ডনে বাড়ি ভাড়া ও জীবিকা বাবদ তাঁর পেছনে খরচ হচ্ছে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার পাউন্ড। এক লাখ পাউন্ডের ওপর বেতন দেওয়া হয় এমন আরও কয়েকজন কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁরা খণ্ডকালীন চাকরি করেই বিশাল অঙ্কের এ অর্থ উপার্জন করছেন।
মন্ত্রিপরিষদ দপ্তর নিশ্চিত করেছে, যেসব সরকারি কর্মকর্তা আয়ের পরিমাণ জানাতে রাজি হয়েছেন, কেবল তাঁদেরই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ১১ জন কর্মকর্তা নিজেদের আয় সম্পর্কে জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। এ ছাড়া তথ্য সঠিক মনে না হওয়ায় তিনজনের আয় সম্পর্কে কিছুই প্রকাশ করা হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার বলেছে, যেসব সরকারি কর্মকর্তার উপার্জন ৫৮ হাজার পাউন্ডের বেশি, আগামী বছর নাগাদ তাঁদের নাম ও পদসহ আয়ের তথ্য প্রকাশ করা হবে। এ ছাড়া আগামী শুক্রবার সরকারি ব্যয়ের তথ্য প্রকাশ করা হবে। তবে জোট সরকারের অনেকে এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। তাঁরা চাকরিজীবীদের গোপনীয়তা রক্ষার পক্ষে অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
ব্রিটেনে সরকারি শীর্ষ কর্মকর্তাদের আয় নিয়ে সম্প্রতি সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। জনগণের সেই অসন্তোষ লাঘবের লক্ষ্যে নবনির্বাচিত জোট সরকার সরকারি কর্মকর্তাদের আয়ের তথ্য প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে।
ক্যাবিনেট দপ্তরের মন্ত্রী ফ্রান্সিস মাউদ বলেছেন, ‘সরকারি কাজের প্রাণ হচ্ছে স্বচ্ছতা। সরকারি সব বিভাগের তথ্য শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। সরকারি কর্মকর্তাদের আয়ের তথ্য প্রকাশ করা সরকারের জন্য হয়তো সুখকর হবে না। কিন্তু জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য আমরা এটাই করতে চাই।
No comments