সেনা অভিযানের তদন্তের ফল মেনে নেবেন আপিসিত
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ভেজ্জাজিওয়া বলেছেন, সম্প্রতি রাজধানী ব্যাংককে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের ব্যাপারে স্বাধীন তদন্তের ফলাফল তিনি মেনে নেবেন। গতকাল মঙ্গলবার পার্লামেন্টে বক্তৃতা দেওয়ার সময় তিনি এ কথা বলেন।
বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য আপিসিতকে দোষারোপ করে আসছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। বিরোধীরা আপিসিতের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগও এনেছে।
সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়ে পার্লামেন্টে দ্বিতীয় দিনের বিতর্কে অংশ নিয়ে গতকাল আপিসিত বলেন, তদন্তে যা-ই বেরিয়ে আসুক না কেন, তিনি তা মেনে নিতে প্রস্তুত রয়েছেন। তিনি জানান, ওই তদন্তে সরকার কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করবে না।
এর আগে লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপর্ন প্রমপান সেনা অভিযানের ব্যাপারে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান। গত সোমবার এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, আন্দোলনের সময় প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছে, জনগণ তা জানতে চায়। আর বিষয়টি নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ও তাঁর উপপ্রধানমন্ত্রী থাংসুবান সুথেপের সিদ্ধান্তের ওপর।
জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থার প্রধান নাভি পিল্লাইও থাইল্যান্ডের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সহিংসতার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান। তিনি বলেন, তদন্তে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য যারাই দোষী সাব্যস্ত হবে, তাদেরই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।
গতকাল পার্লামেন্টে বিতর্ক চলার ফাঁকে ব্যাংককের রাস্তায় সংঘটিত সহিংসতার কিছু ভিডিও ফুটেজও দেখানো হয়। এ সময় উপপ্রধানমন্ত্রী সুথেপ বিরোধীদের কঠোর সমালোচনা করেন।
সুথেপ বলেন, দুদিন ধরে আপনারা জনগণকে বিশ্বাস করাতে চেষ্টা করেছেন যে প্রধানমন্ত্রী ও আমি লোকজনকে হত্যার জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছি। কিন্তু আপনাদের অভিযোগ যে সম্পূর্ণ মিথ্যা, তা এই ফুটেজেই প্রমাণিত হলো।
গত মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থকরা আন্দোলন শুরু করেন। প্রায় দু মাস ধরে চলা এই আন্দোলনের সময় সহিংসতা ও সেনা অভিযানে ৮৯ জন নিহত হয়।
বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের নির্দেশ দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য আপিসিতকে দোষারোপ করে আসছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। বিরোধীরা আপিসিতের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগও এনেছে।
সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়ে পার্লামেন্টে দ্বিতীয় দিনের বিতর্কে অংশ নিয়ে গতকাল আপিসিত বলেন, তদন্তে যা-ই বেরিয়ে আসুক না কেন, তিনি তা মেনে নিতে প্রস্তুত রয়েছেন। তিনি জানান, ওই তদন্তে সরকার কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করবে না।
এর আগে লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপর্ন প্রমপান সেনা অভিযানের ব্যাপারে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান। গত সোমবার এক বক্তৃতায় তিনি বলেন, আন্দোলনের সময় প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছে, জনগণ তা জানতে চায়। আর বিষয়টি নির্ভর করছে প্রধানমন্ত্রী আপিসিত ও তাঁর উপপ্রধানমন্ত্রী থাংসুবান সুথেপের সিদ্ধান্তের ওপর।
জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থার প্রধান নাভি পিল্লাইও থাইল্যান্ডের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সহিংসতার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান। তিনি বলেন, তদন্তে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য যারাই দোষী সাব্যস্ত হবে, তাদেরই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।
গতকাল পার্লামেন্টে বিতর্ক চলার ফাঁকে ব্যাংককের রাস্তায় সংঘটিত সহিংসতার কিছু ভিডিও ফুটেজও দেখানো হয়। এ সময় উপপ্রধানমন্ত্রী সুথেপ বিরোধীদের কঠোর সমালোচনা করেন।
সুথেপ বলেন, দুদিন ধরে আপনারা জনগণকে বিশ্বাস করাতে চেষ্টা করেছেন যে প্রধানমন্ত্রী ও আমি লোকজনকে হত্যার জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছি। কিন্তু আপনাদের অভিযোগ যে সম্পূর্ণ মিথ্যা, তা এই ফুটেজেই প্রমাণিত হলো।
গত মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থকরা আন্দোলন শুরু করেন। প্রায় দু মাস ধরে চলা এই আন্দোলনের সময় সহিংসতা ও সেনা অভিযানে ৮৯ জন নিহত হয়।
No comments