‘শ্রীলঙ্কা হামলার প্রশিক্ষণ হয় ভারতে!’
শ্রীলঙ্কায়
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার মূলহোতা জাহরান হাশমি। সেনাবাহিনীর একটি শীর্ষ
স্থানীয় সূত্র বলেছেন, সে দক্ষিণ ভারতে বেশ সময় কাটিয়েছে। গত রোববার
সন্ত্রাসী হামলায় একজন নারী সহ অংশ নেয় ৯ আত্মঘাতী। তাদের বেশ কয়েকজন ভারতে
প্রশিক্ষণ নিয়েছে, সম্ভবত সেটা তামিলনাড়ু হবে বলে জানিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।
এ খবর দিয়েছে ভারতের অনলাইন দ্য হিন্দু।
এতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার তদন্তকারীরা জাহরান হাশমিকে ন্যাশনাল তাওহিদ জামায়াতের নেতা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। সে সুপরিকল্পিত ওই সিরিজ বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। এ হামলার মূলহোতা সে বলে বিশ্বাস ওই সামরিক সূত্রের।
তদন্তকারীরা মনে করছেন, গত রোববারের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ন্যাশনাল তাওহিদ জামায়াত। এর দু’দিন পরে এ হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। এর পর পরই তারা আট বোমা হামলাকারীর ছবি প্রকাশ করে। এর ঠিক মধ্যবর্তী স্থানে দাঁড়ানো অবস্থায় দেখা যায় জাহরান হাশমিকে। ওই ছবিতে অন্য জিহাদিদের মুখ ছিল ঢাকা।
তবে শ্রীলঙ্কার তদন্তকারীরা একজন নারী সহ ৯ আত্মঘাতী হামলাকারীকে সনাক্ত করতে পেরেছে। ওই সূত্রটি বলেছেন, আমরা বিষয়টিকে আইএসের দিক থেকে যাচাই করে দেখছি। আমাদের সন্দেহ ওই যুবকদের কয়েকজনকে ভারতে, সম্ভবত তামিলনাড়ু রাজ্যে মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে, প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
তবে জাহরান হাশমি ভারতে সফর করেছে কিনা সে বিষয়ে ভারতীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেন নি। সে যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত যুবকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল যোগাযোগ স্থাপন করেছিল তার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জাহরান হাশমির ফেসবুক পেজ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সাত সদস্যের একটি গ্রুপের নেতাকে দেখতে পায় হাশমির অনুসারী। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ভারত। এরপরই জাহরান হাশমির উগ্রবাদী ভিডিওর প্রথম ইঙ্গিত বেরিয়ে আসে। ওইসব যুবক ছিল আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সুনির্দিষ্ট কিছু রাজনীতিক ও ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে ভারতে হত্যা পরিকল্পনা করেছিল এমন অভিযোগে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয় কয়েমবাটোরে।
৯ হামলাকারীকে শ্রীলঙ্কা কর্তৃপক্ষ সনাক্ত করলেও তাদের নাম প্রকাশ করে নি। তবে শুক্রবার তারা এটা নিশ্চিত করেছে যে, সাংগ্রি-লা হোটেলে দু’জন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর মধ্যে হাশমি ছিল। তার বসবাস ছিল কাত্তানকুড়িতে। স্থানীয়রা বলেছেন, ধর্মীয় বিশ্বাস ও চর্চা নিয়ে স্থানীয় মৌলভীদের সঙ্গে তীব্র মতবিরোধের পর দুই বছর আগে জাহরান ওই শহর ছেড়ে যায়। তারপর থেকে সে পলাতক ছিল।
এতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার তদন্তকারীরা জাহরান হাশমিকে ন্যাশনাল তাওহিদ জামায়াতের নেতা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। সে সুপরিকল্পিত ওই সিরিজ বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। এ হামলার মূলহোতা সে বলে বিশ্বাস ওই সামরিক সূত্রের।
তদন্তকারীরা মনে করছেন, গত রোববারের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে ন্যাশনাল তাওহিদ জামায়াত। এর দু’দিন পরে এ হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। এর পর পরই তারা আট বোমা হামলাকারীর ছবি প্রকাশ করে। এর ঠিক মধ্যবর্তী স্থানে দাঁড়ানো অবস্থায় দেখা যায় জাহরান হাশমিকে। ওই ছবিতে অন্য জিহাদিদের মুখ ছিল ঢাকা।
তবে শ্রীলঙ্কার তদন্তকারীরা একজন নারী সহ ৯ আত্মঘাতী হামলাকারীকে সনাক্ত করতে পেরেছে। ওই সূত্রটি বলেছেন, আমরা বিষয়টিকে আইএসের দিক থেকে যাচাই করে দেখছি। আমাদের সন্দেহ ওই যুবকদের কয়েকজনকে ভারতে, সম্ভবত তামিলনাড়ু রাজ্যে মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে, প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
তবে জাহরান হাশমি ভারতে সফর করেছে কিনা সে বিষয়ে ভারতীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেন নি। সে যে ভারতীয় বংশোদ্ভূত যুবকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল যোগাযোগ স্থাপন করেছিল তার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জাহরান হাশমির ফেসবুক পেজ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সাত সদস্যের একটি গ্রুপের নেতাকে দেখতে পায় হাশমির অনুসারী। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ভারত। এরপরই জাহরান হাশমির উগ্রবাদী ভিডিওর প্রথম ইঙ্গিত বেরিয়ে আসে। ওইসব যুবক ছিল আইএসের প্রতি সহানুভূতিশীল। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সুনির্দিষ্ট কিছু রাজনীতিক ও ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে ভারতে হত্যা পরিকল্পনা করেছিল এমন অভিযোগে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয় কয়েমবাটোরে।
৯ হামলাকারীকে শ্রীলঙ্কা কর্তৃপক্ষ সনাক্ত করলেও তাদের নাম প্রকাশ করে নি। তবে শুক্রবার তারা এটা নিশ্চিত করেছে যে, সাংগ্রি-লা হোটেলে দু’জন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর মধ্যে হাশমি ছিল। তার বসবাস ছিল কাত্তানকুড়িতে। স্থানীয়রা বলেছেন, ধর্মীয় বিশ্বাস ও চর্চা নিয়ে স্থানীয় মৌলভীদের সঙ্গে তীব্র মতবিরোধের পর দুই বছর আগে জাহরান ওই শহর ছেড়ে যায়। তারপর থেকে সে পলাতক ছিল।
No comments