শ্রীলঙ্কায় কারখানার মালিক জড়িত হামলায়: বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফেরার তাড়া
শ্রীলঙ্কায়
একটি কারখানায় নিয়োজিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে দেশে ফেরার তাড়াহুড়ো
সৃষ্টি হয়েছে। ওই কারখানাটির মালিক ইস্টার সানডে’তে সন্ত্রাসী হামলা
চালানোর অভিযোগে অভিযুক্ত ইনশাদ ইব্রাহিম। রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় দুই
কিলোমিটার দূরে দেমাতোগোদায় মহাবোধী ওয়েলাম্পিতিয়ায় অবস্থিত ওই কোম্পানি।
সেখানে নিয়োজিত বাংলাদেশি শ্রমিকরা সবাই এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কাস্থ বাংলাদেশ
দূতাবাসে চলে গেছে বলে একজন কর্মী জানিয়েছেন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে। ওই
কর্মচারী বলেছেন, এই কোম্পানিতে প্রায় ৬০ জন স্টাফ। এর মধ্যে সিনিয়ররা বাদে
বাকি সব শ্রমিক নেয়া হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। অন্যরা ইব্রাহিম পরিবারের দূর
সম্পর্কের আত্মীয়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
এতে প্রকাশিত রিপোর্টটি এ রকম- রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে দামাতাগোদায় একটি তিনতলা বিশিষ্ট বাংলো। কপারের গন্ধযুক্ত কারখানা এটি। উপরে উজ্জ্বল নীল ছাদ। কারখানাটির ভিতরে পিনপতন নিস্তব্ধতা।
তদন্তকারীদের সন্দেহ ইস্টার সানডে হামলার সঙ্গে যোগসূত্র আছে এই কারখানার। এর মালিক শ্রীলঙ্কার মশলা রপ্তানিকারক, টাইকুন বা ধনকুবের বলে পরিচিত এম ওয়াই ইব্রাহিমের তিন ছেলের একজন ইনশাদ ইব্রাহিম। রোববার সন্ত্রাসী হামলাকারীদের অন্যতম সে। এম ওয়াই ইব্রাহিম ভারত সহ বিভিন্ন দেশে মশলা রপ্তানি করে থাকে। আর পরিবারটি ব্যবসায়ী পরিবারে পরিণত হয়েছে। এর প্রধান তিনিই।
ইস্টার সানডে’তে যে ৯ জন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী হামলা চালিয়েছিল বলে পুলিশ শনাক্ত করেছে তার মধ্যে রয়েছে এম ওয়াই ইব্রাহিমের দুই ছেলে ইনশাদ ও ইলহাম ইব্রাহিম। সেনাবাহিনীর একজন সিনিয়র গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ওই দুই ভাই প্রতিজন ১৫ থেকে ২০ কেজি পর্যন্ত সি-৪ বিস্ফোরক বহন করেছিল। এম ওয়াই ইব্রাহিম বর্তমানে নিরাপত্তা হেফাজতে। হামলার বিষয়ে তিনি অথবা তার তৃতীয় ছেলে কিছু জানতেন কিনা তা এখন তদন্ত করছে পুলিশ।
প্রায় ৭ মাস আগে ইনশাদ ইব্রাহিম দেমাতোগোদায় তার ওই কারখানাটি স্থাপন করেছে। বিস্ফোরণে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদানগুলোর সঙ্গে তার স্থাপিত ওই কারখানার কোনো যোগসূত্র আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে তদন্তকারীরা। তা ছাড়া তার কারখানার কোনো কর্মী এতে জড়িত কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে সেখানকার কিছু কর্মচারীকে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় নি।
বৃহস্পতিবার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস মহাবোধী ওয়েলাম্পিতিয়ায় ওই কারখানায় পৌঁছে। এটি কর্মজীবী মানুষের ঘনবসতিপূর্ণ একটি এলাকা। সেখানে কর্মরত প্রায় ৪০ জন বাংলাদেশি শ্রমিককে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য কাগজপত্র প্রস্তুত করতে দেখা যায়। একজন কর্মচারী ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন, ওইসব শ্রমিক (বাংলাদেশি) তারা সবাই দূতাবাসে পৌঁছে গেছে। আমরা প্রায় ৬০ জন স্টাফ। কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য সিনিয়র স্টাফরা বাদে বাকি সবাইকে আনা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে।
তদন্তকারীরা বলছেন, চারতলা বিশিষ্ট ওই ভবনে বিপুল পরিমাণের বিনিয়োগ করার পর থেকে সেখানে তদন্ত হয়েছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার রেকর্ড পাওয়া গেছে। একজন তদন্তকারী বলেছেন, আমাদের কাছে এই মর্মে তথ্য আছে যে, বিস্ফোরণের কয়েক সপ্তাহ আগে ইনশাদ তার এই কোম্পানির মালিকানা হস্তান্তর করে কিছু ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের কাছে। কোথা থেকে অর্থ এসেছে, যে অর্থে অল্প সময়ের মধ্যে স্থাপন করা হয়েছে এই কারখানা, আমরা তা তদন্ত করছি।
এই কারখানা লাগোয়া একটি অফিস। এটি একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের অফিস। এই অফিসের কর্মকর্তা বলেছেন, এখনও তার বিশ্বাস হয় না সন্ত্রাসী হামলার নেপথ্যে ইনশাদ জড়িত থাকতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ইনশাদের এই বিশাল অবকাঠামো দাঁড় করানোর সময় আমার ভবনের বেশ ক্ষতি হয়েছিল। আমি যখন ইনশাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমার ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করতে লোক পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
ইনশাদের কারখানার কাছেই একটি বড় স্থাপনা। এর মধ্যে রয়েছে একটি গোডাউন। এর মালিকও ইব্রাহিম পরিবার। এটি বন্ধ। এর ভিতরে কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনা বা শ্রমিক ভিতরে থাকার কোনো লক্ষণ নেই।
কলম্বোর অভিজাত ফ্লাওয়ার টেরেস রোডে ইব্রাহিম পরিবারের একজন আত্মীয় বলেছেন, পরিবারের বয়স্ক ও নারীদের অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছে।
দেমাতোগোদা ফ্লাইওভারের কাছেই তিন তলাবিশিষ্ট বাংলোর পিছনে একটি সাদা বিএমডব্লিউ। ধুলোবালি পড়ে তা সাদা হয়ে আছে। একটি সংকীর্ণ সড়কে তা পার্ক করা। গাড়ি ও ওই স্থানটি ঘেরাও করে রেখেছে পুলিশ। এই গাড়ি ও ওই বাংলো সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে ইব্রাহিম পরিবার জড়িত থাকার প্রথম ক্লু।
রাজধানী কলম্বোর সিনামন গ্রান্ড হোটেলে হামলার পর তদন্তকারীরা সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে এই গাড়িটিই শনাক্ত করতে পারেন। এই গাড়িটি ব্যবহার করে হোটেলে টার্গেট করা হয়েছিল। আর বাংলোটিতে ছিলেন ৩০ বছর বয়সী ফাতিমা। তিনি ইলহাম ইব্রাহিমের স্ত্রী। পুলিশ যখন তার বাংলোতে উপস্থিত হয় তখন তিনি আত্মঘাতী হয়েছিলেন।
একজন তদন্তকারী বলেছেন, ওই বাংলোতে বসবাস করতো হামলাকারী ভাইয়েরা। হামলার কয়েক মিনিট আগে হোটেলে তাদের গাড়ি শনাক্ত করার পর আমরা উপস্থিত হই ওই বাংলোতে। এ সময় ফাতিমা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। এতে আমাদের তিনজন সদস্য নিহত হয়েছেন। আমরা ভিতরে দেখতে পাই তৃতীয় তলা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ওই তদন্তকারী আরো বলেছেন, ইব্রাহিম পরিবারের ওই দুই ছেলের বয়স ৩০ এর কোটায়। তারা অকল্পনীয়ভাবে উগ্রপন্থি হয়েছে। তারা দু’জনেই পড়াশোনা করেছে দেশের অভিজাত প্রতিষ্ঠানে, বৃটেন ও অস্ট্রেলিয়ায়। আমরা আরো জানতে পেরেছি, তারা ব্যবসার জন্য মাঝে মাঝেই আফ্রিকা সফরে যেত।
সূত্রগুলো বলেছে, ইব্রাহিম পরিবারের ইশানা এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেড প্রাথমিকভাবে ভিয়েতনাম থেকে মরিচ আমদানি করে তা বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করতো। এম ওয়াই ইব্রাহিমের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা আছে। তার রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা এতটাই যে, দুই বছর আগে সরকার তাকে প্রেসিডেন্সিয়াল এক্সপোর্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
এতে প্রকাশিত রিপোর্টটি এ রকম- রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে দামাতাগোদায় একটি তিনতলা বিশিষ্ট বাংলো। কপারের গন্ধযুক্ত কারখানা এটি। উপরে উজ্জ্বল নীল ছাদ। কারখানাটির ভিতরে পিনপতন নিস্তব্ধতা।
তদন্তকারীদের সন্দেহ ইস্টার সানডে হামলার সঙ্গে যোগসূত্র আছে এই কারখানার। এর মালিক শ্রীলঙ্কার মশলা রপ্তানিকারক, টাইকুন বা ধনকুবের বলে পরিচিত এম ওয়াই ইব্রাহিমের তিন ছেলের একজন ইনশাদ ইব্রাহিম। রোববার সন্ত্রাসী হামলাকারীদের অন্যতম সে। এম ওয়াই ইব্রাহিম ভারত সহ বিভিন্ন দেশে মশলা রপ্তানি করে থাকে। আর পরিবারটি ব্যবসায়ী পরিবারে পরিণত হয়েছে। এর প্রধান তিনিই।
ইস্টার সানডে’তে যে ৯ জন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী হামলা চালিয়েছিল বলে পুলিশ শনাক্ত করেছে তার মধ্যে রয়েছে এম ওয়াই ইব্রাহিমের দুই ছেলে ইনশাদ ও ইলহাম ইব্রাহিম। সেনাবাহিনীর একজন সিনিয়র গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ওই দুই ভাই প্রতিজন ১৫ থেকে ২০ কেজি পর্যন্ত সি-৪ বিস্ফোরক বহন করেছিল। এম ওয়াই ইব্রাহিম বর্তমানে নিরাপত্তা হেফাজতে। হামলার বিষয়ে তিনি অথবা তার তৃতীয় ছেলে কিছু জানতেন কিনা তা এখন তদন্ত করছে পুলিশ।
প্রায় ৭ মাস আগে ইনশাদ ইব্রাহিম দেমাতোগোদায় তার ওই কারখানাটি স্থাপন করেছে। বিস্ফোরণে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদানগুলোর সঙ্গে তার স্থাপিত ওই কারখানার কোনো যোগসূত্র আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে তদন্তকারীরা। তা ছাড়া তার কারখানার কোনো কর্মী এতে জড়িত কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে সেখানকার কিছু কর্মচারীকে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য। তবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় নি।
বৃহস্পতিবার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস মহাবোধী ওয়েলাম্পিতিয়ায় ওই কারখানায় পৌঁছে। এটি কর্মজীবী মানুষের ঘনবসতিপূর্ণ একটি এলাকা। সেখানে কর্মরত প্রায় ৪০ জন বাংলাদেশি শ্রমিককে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য কাগজপত্র প্রস্তুত করতে দেখা যায়। একজন কর্মচারী ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন, ওইসব শ্রমিক (বাংলাদেশি) তারা সবাই দূতাবাসে পৌঁছে গেছে। আমরা প্রায় ৬০ জন স্টাফ। কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য সিনিয়র স্টাফরা বাদে বাকি সবাইকে আনা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে।
তদন্তকারীরা বলছেন, চারতলা বিশিষ্ট ওই ভবনে বিপুল পরিমাণের বিনিয়োগ করার পর থেকে সেখানে তদন্ত হয়েছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার রেকর্ড পাওয়া গেছে। একজন তদন্তকারী বলেছেন, আমাদের কাছে এই মর্মে তথ্য আছে যে, বিস্ফোরণের কয়েক সপ্তাহ আগে ইনশাদ তার এই কোম্পানির মালিকানা হস্তান্তর করে কিছু ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের কাছে। কোথা থেকে অর্থ এসেছে, যে অর্থে অল্প সময়ের মধ্যে স্থাপন করা হয়েছে এই কারখানা, আমরা তা তদন্ত করছি।
এই কারখানা লাগোয়া একটি অফিস। এটি একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের অফিস। এই অফিসের কর্মকর্তা বলেছেন, এখনও তার বিশ্বাস হয় না সন্ত্রাসী হামলার নেপথ্যে ইনশাদ জড়িত থাকতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ইনশাদের এই বিশাল অবকাঠামো দাঁড় করানোর সময় আমার ভবনের বেশ ক্ষতি হয়েছিল। আমি যখন ইনশাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমার ক্ষতিগ্রস্ত ভবন মেরামত করতে লোক পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
ইনশাদের কারখানার কাছেই একটি বড় স্থাপনা। এর মধ্যে রয়েছে একটি গোডাউন। এর মালিকও ইব্রাহিম পরিবার। এটি বন্ধ। এর ভিতরে কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনা বা শ্রমিক ভিতরে থাকার কোনো লক্ষণ নেই।
কলম্বোর অভিজাত ফ্লাওয়ার টেরেস রোডে ইব্রাহিম পরিবারের একজন আত্মীয় বলেছেন, পরিবারের বয়স্ক ও নারীদের অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছে।
দেমাতোগোদা ফ্লাইওভারের কাছেই তিন তলাবিশিষ্ট বাংলোর পিছনে একটি সাদা বিএমডব্লিউ। ধুলোবালি পড়ে তা সাদা হয়ে আছে। একটি সংকীর্ণ সড়কে তা পার্ক করা। গাড়ি ও ওই স্থানটি ঘেরাও করে রেখেছে পুলিশ। এই গাড়ি ও ওই বাংলো সন্ত্রাসী হামলার বিষয়ে ইব্রাহিম পরিবার জড়িত থাকার প্রথম ক্লু।
রাজধানী কলম্বোর সিনামন গ্রান্ড হোটেলে হামলার পর তদন্তকারীরা সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে এই গাড়িটিই শনাক্ত করতে পারেন। এই গাড়িটি ব্যবহার করে হোটেলে টার্গেট করা হয়েছিল। আর বাংলোটিতে ছিলেন ৩০ বছর বয়সী ফাতিমা। তিনি ইলহাম ইব্রাহিমের স্ত্রী। পুলিশ যখন তার বাংলোতে উপস্থিত হয় তখন তিনি আত্মঘাতী হয়েছিলেন।
একজন তদন্তকারী বলেছেন, ওই বাংলোতে বসবাস করতো হামলাকারী ভাইয়েরা। হামলার কয়েক মিনিট আগে হোটেলে তাদের গাড়ি শনাক্ত করার পর আমরা উপস্থিত হই ওই বাংলোতে। এ সময় ফাতিমা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। এতে আমাদের তিনজন সদস্য নিহত হয়েছেন। আমরা ভিতরে দেখতে পাই তৃতীয় তলা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ওই তদন্তকারী আরো বলেছেন, ইব্রাহিম পরিবারের ওই দুই ছেলের বয়স ৩০ এর কোটায়। তারা অকল্পনীয়ভাবে উগ্রপন্থি হয়েছে। তারা দু’জনেই পড়াশোনা করেছে দেশের অভিজাত প্রতিষ্ঠানে, বৃটেন ও অস্ট্রেলিয়ায়। আমরা আরো জানতে পেরেছি, তারা ব্যবসার জন্য মাঝে মাঝেই আফ্রিকা সফরে যেত।
সূত্রগুলো বলেছে, ইব্রাহিম পরিবারের ইশানা এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেড প্রাথমিকভাবে ভিয়েতনাম থেকে মরিচ আমদানি করে তা বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করতো। এম ওয়াই ইব্রাহিমের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা আছে। তার রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা এতটাই যে, দুই বছর আগে সরকার তাকে প্রেসিডেন্সিয়াল এক্সপোর্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
No comments