‘ছাত্ররাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল অতীত ফেরাতে চেষ্টা করবো’ -জাকির হোসাইন by ফররুখ মাহমুদ
ছাত্রসমাজের
অধিকার রক্ষায় কাজ করার প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন ছাত্রলীগের নবনির্বাচিত
সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন। তিনি বলেছেন, ছাত্রসমাজের কল্যাণ ও অধিকার
রক্ষাই অতীতে ছাত্ররাজনীতির প্রধান ব্রত ছিল। ক্ষেত্রবিশেষে এর ব্যত্যয়
হলেও ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব ছাত্র রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল অতীত ফিরে আনার
আপ্রাণ চেষ্টা করবে। তিনি জানিয়েছেন, শিক্ষাই একটি জাতির এগিয়ে যাওয়ার বড়
শক্তি। শিক্ষার উৎকর্ষ সাধন ও জ্ঞানমুখী ছাত্ররাজনীতির প্রতি ছাত্রসমাজকে
প্রলুব্ধ করাই হবে নতুন নেতৃত্বের বড় চ্যালেঞ্জ। মানবজমিনের সঙ্গে একান্ত
আলাপচারিতায় এমন প্রত্যয়ের কথা জানিয়েছেন জাকির হোসাইন।
জাকির হোসাইনের গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নের গোয়ালবাড়ী গ্রামে। ছাত্রলীগের ২৮তম কেন্দ্রীয় সম্মেলনে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে সর্বোচ্চ ২৬৭৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। বাবা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হাফিজ আবদুল জলিল ও মা আমেনা বেগমের ৫ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে জাকির অষ্টম। স্থানীয় গোয়ালবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করে হাজী ইমজাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭ম শ্রেণী পাস করেন তিনি। পরে এসএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে। উচ্চ মাধ্যমিকেও জিপিএ-৫ পেয়ে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ২০০৭-২০০৮ সেশনে ভর্তি হন। সেখান থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করে বর্তমানে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল করছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে ছাত্রলীগের ভূমিকা কি হবে- জানতে চাইলে ছাত্রলীগ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে বই-খাতা তুলে দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, নিয়মিত ছাত্ররাই ছাত্ররাজনীতি করবে। তারই ধারাবাহিকতায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে ছাত্রলীগ অতীতের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে বলে জানান তিনি। বলেন, গত এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া দেশব্যাপী ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি পালন করেছিলেন। তখনও ছাত্রলীগ পরীক্ষার্থীদের নিরাপদে কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়েছিল এবং শিক্ষার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করেছিল। এই সরকারের আমলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ নামধারী কিছু অনুপ্রবেশকারী এসব ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। ছাত্রলীগ থেকে এসব অনুপ্রবেশকারীকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছাত্ররাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রত্যন্ত গ্রামে বেড়ে ওঠা এই ছাত্রনেতা বলেন, মাধ্যমিকে থাকাবস্থায়ই ছাত্রলীগের মাধ্যমেই ছাত্ররাজনীতিতে নাম লেখাই। ৯ম শ্রেণীতে থাকা অবস্থায় তৎকালীন থানা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সেলিম উদ্দিনের কাছে সদস্য ফরম পূরণ করি। সেখান থেকেই শুরু। কলেজে রাজনীতি নিষিদ্ধের কারণে সক্রিয় হতে না পারলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রেখেই বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও দলীয় কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেই। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় ১/১১ সরকারের দুঃশাসন থেকে মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ ঘোষিত সকল কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূত অংশগ্রহণ করি। সেই সময় আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি, তৎকালীন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটনের মুক্তির আন্দোলন এবং ৯ম সংসদ নির্বাচনে দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলাম। সর্বশেষ ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাঈদ খোকনের পক্ষে প্রচারণা চালানোর জন্য কয়েকটি ওয়ার্ডের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৯ সালে ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী থাকাবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল কমিটিতে সদস্য পদ পাই। যা ছিল আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। সেসময় হল কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বর্তমান কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ। পরবর্তীকালে ২০১২ সালে সদ্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক হই। পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে আসার প্রেরণা পান বলে জানান সিলেট অঞ্চল থেকে উঠে আসা এই ছাত্রনেতা।
বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিতে ছাত্রলীগের জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, সে অবস্থা থেকে ছাত্রলীগকে বের করে আনতে হলে তার ভূমিকা কি হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ দেশের সর্ববৃহৎ ছাত্রসংগঠন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া এই সংগঠন কোন চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিতে বিশ্বাস করে না। তাই এ সংগঠনে কোন চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজের স্থান হতে পারে না। এরকম কারও বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পেলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় তিনি ছাত্রলীগসহ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়ার অনুরোধ করেন। একটি ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) এর নির্বাচনের বিষয়ে ছাত্রলীগ সম্পাদক জাকির হোসাইন বলেন, ছাত্রলীগ সবসময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং ছাত্রদের ন্যায্য অধিকারের কথা বলে। তাই আমরাও ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে অবিলম্বে ডাকসু নির্বাচন চাই।
মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান জাকির হোসাইনের দুই চাচাও ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। বড় চাচা হাজী উস্তার আলী ও ছোট চাচা আবদুল কাইয়ুম। বড় চাচার স্ত্রীর ভাইয়ের ছেলে শাহবুদ্দিন লেমন গোঁয়ালবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন জাকির। এরপর দেশব্যাপী হেফাজতে ইসলামের তাণ্ডবলীলা, বিএনপির ডাকা টানা অবরোধ-হরতালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে সক্রিয় ছিলেন তিনি।
জাকির হোসাইনের গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার পূর্ব জুড়ী ইউনিয়নের গোয়ালবাড়ী গ্রামে। ছাত্রলীগের ২৮তম কেন্দ্রীয় সম্মেলনে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে সর্বোচ্চ ২৬৭৫ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। বাবা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হাফিজ আবদুল জলিল ও মা আমেনা বেগমের ৫ ছেলে ও ৪ মেয়ের মধ্যে জাকির অষ্টম। স্থানীয় গোয়ালবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া শেষ করে হাজী ইমজাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭ম শ্রেণী পাস করেন তিনি। পরে এসএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে। উচ্চ মাধ্যমিকেও জিপিএ-৫ পেয়ে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ২০০৭-২০০৮ সেশনে ভর্তি হন। সেখান থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করে বর্তমানে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল করছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে ছাত্রলীগের ভূমিকা কি হবে- জানতে চাইলে ছাত্রলীগ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে বই-খাতা তুলে দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, নিয়মিত ছাত্ররাই ছাত্ররাজনীতি করবে। তারই ধারাবাহিকতায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে ছাত্রলীগ অতীতের মতো সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে বলে জানান তিনি। বলেন, গত এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া দেশব্যাপী ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি পালন করেছিলেন। তখনও ছাত্রলীগ পরীক্ষার্থীদের নিরাপদে কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়েছিল এবং শিক্ষার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করেছিল। এই সরকারের আমলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করলে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ নামধারী কিছু অনুপ্রবেশকারী এসব ঘটনা ঘটিয়ে থাকে। ছাত্রলীগ থেকে এসব অনুপ্রবেশকারীকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছাত্ররাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রত্যন্ত গ্রামে বেড়ে ওঠা এই ছাত্রনেতা বলেন, মাধ্যমিকে থাকাবস্থায়ই ছাত্রলীগের মাধ্যমেই ছাত্ররাজনীতিতে নাম লেখাই। ৯ম শ্রেণীতে থাকা অবস্থায় তৎকালীন থানা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সেলিম উদ্দিনের কাছে সদস্য ফরম পূরণ করি। সেখান থেকেই শুরু। কলেজে রাজনীতি নিষিদ্ধের কারণে সক্রিয় হতে না পারলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রেখেই বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও দলীয় কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেই। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় ১/১১ সরকারের দুঃশাসন থেকে মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ ঘোষিত সকল কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূত অংশগ্রহণ করি। সেই সময় আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি, তৎকালীন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটনের মুক্তির আন্দোলন এবং ৯ম সংসদ নির্বাচনে দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলাম। সর্বশেষ ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাঈদ খোকনের পক্ষে প্রচারণা চালানোর জন্য কয়েকটি ওয়ার্ডের দায়িত্ব পালন করি। ২০০৯ সালে ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী থাকাবস্থায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল কমিটিতে সদস্য পদ পাই। যা ছিল আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। সেসময় হল কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বর্তমান কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ। পরবর্তীকালে ২০১২ সালে সদ্য বিদায়ী কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক হই। পারিবারিকভাবে রাজনীতিতে আসার প্রেরণা পান বলে জানান সিলেট অঞ্চল থেকে উঠে আসা এই ছাত্রনেতা।
বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিতে ছাত্রলীগের জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, সে অবস্থা থেকে ছাত্রলীগকে বের করে আনতে হলে তার ভূমিকা কি হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছাত্রলীগ দেশের সর্ববৃহৎ ছাত্রসংগঠন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া এই সংগঠন কোন চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিতে বিশ্বাস করে না। তাই এ সংগঠনে কোন চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজের স্থান হতে পারে না। এরকম কারও বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ পেলে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় তিনি ছাত্রলীগসহ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়ার অনুরোধ করেন। একটি ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) এর নির্বাচনের বিষয়ে ছাত্রলীগ সম্পাদক জাকির হোসাইন বলেন, ছাত্রলীগ সবসময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং ছাত্রদের ন্যায্য অধিকারের কথা বলে। তাই আমরাও ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে অবিলম্বে ডাকসু নির্বাচন চাই।
মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান জাকির হোসাইনের দুই চাচাও ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। বড় চাচা হাজী উস্তার আলী ও ছোট চাচা আবদুল কাইয়ুম। বড় চাচার স্ত্রীর ভাইয়ের ছেলে শাহবুদ্দিন লেমন গোঁয়ালবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন জাকির। এরপর দেশব্যাপী হেফাজতে ইসলামের তাণ্ডবলীলা, বিএনপির ডাকা টানা অবরোধ-হরতালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে সক্রিয় ছিলেন তিনি।
No comments