জয়পুরহাটে ঈদের বাজারে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়
জয়পুরহাট জেলা শহরে শেষ মুহূর্তে ঈদের বাজার জমে উঠেছে। ক্রেতাদের ভিড়ে বিক্রেতারা হিমশিম খাচ্ছেন।
জয়পুরহাট শহরের প্রধান রাস্তার পাশেই শংকর বস্ত্রালয়, দুর্গা বস্ত্রালয়, মাড়োয়ারিপট্টি এলাকার পাবনা স্টোর, শাড়ি মহল, নিউ মার্কেটে কাপড়ের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।
তবে গরিবের কেনাকাটার মার্কেট হিসেবে রেলের জায়গায় অবস্থিত হকার্স মার্কেটে এখনো সেভাবে বেচাকেনা জমে ওঠেনি। দোকানিরা জানান, এই মার্কেটে ঈদের শেষ তিন দিন বেচাকেনা ভালো হয়। হকার্স মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী সুরভি গার্মেন্টসের মালিক মোকছেদুল আলম জানান, তাঁদের মার্কেটের ক্রেতারা সাধারণত গরিব দিনমজুর ও রিকশা-ভ্যানের চালক এবং নিম্ন আয়ের মানুষ। তাঁরা কয়েক দিন কাজকর্ম করে মজুরির টাকা জোগাড় করে ঈদের দু-একদিন আগে কেনাকাটা করতে আসেন।
হকার্স মার্কেটের নিজের ও ছেলের জন্য শার্ট কিনতে এসেছেন সদর উপজেলার আমদই গ্রামের আবদুল মোত্তালেব। তিনি পেশায় দিনমজুর। তিনি জানালেন, বড় দোকানে বেশি দামের কাপড় কেনার তাঁর সামর্থ্য নেই। তাই বাধ্য হয়ে এই হকার্স মার্কেটে এসেছেন। সেখানেও গতবারের তুলনায় জামাকাপড়ের দাম অনেক বেশি। তবু কষ্ট করে কিনতে হবে।
জয়পুরহাট সদর রাস্তার শংকর বস্ত্রালয়ের মালিক গজেন্দ্র শর্মা জানান, বেচাকেনা খুবই ভালো। এবারে জামদানি সুতি এক হাজার ২৫ টাকা থেকে দুই হাজার ৫০ টাকা, টাঙ্গাইল সুতি ৩৫০ টাকা থেকে এক হাজার টাকা, এক হাজার টাকা থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা দামের কাপড় ও থ্রিপিস বেশি বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় কাপড়ের চেয়ে মেয়েদের দেশি কাপড়ের প্রতি চাহিদা বেশি।
জয়পুরহাট শহরের প্রধান রাস্তার পাশেই শংকর বস্ত্রালয়, দুর্গা বস্ত্রালয়, মাড়োয়ারিপট্টি এলাকার পাবনা স্টোর, শাড়ি মহল, নিউ মার্কেটে কাপড়ের দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।
তবে গরিবের কেনাকাটার মার্কেট হিসেবে রেলের জায়গায় অবস্থিত হকার্স মার্কেটে এখনো সেভাবে বেচাকেনা জমে ওঠেনি। দোকানিরা জানান, এই মার্কেটে ঈদের শেষ তিন দিন বেচাকেনা ভালো হয়। হকার্স মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী সুরভি গার্মেন্টসের মালিক মোকছেদুল আলম জানান, তাঁদের মার্কেটের ক্রেতারা সাধারণত গরিব দিনমজুর ও রিকশা-ভ্যানের চালক এবং নিম্ন আয়ের মানুষ। তাঁরা কয়েক দিন কাজকর্ম করে মজুরির টাকা জোগাড় করে ঈদের দু-একদিন আগে কেনাকাটা করতে আসেন।
হকার্স মার্কেটের নিজের ও ছেলের জন্য শার্ট কিনতে এসেছেন সদর উপজেলার আমদই গ্রামের আবদুল মোত্তালেব। তিনি পেশায় দিনমজুর। তিনি জানালেন, বড় দোকানে বেশি দামের কাপড় কেনার তাঁর সামর্থ্য নেই। তাই বাধ্য হয়ে এই হকার্স মার্কেটে এসেছেন। সেখানেও গতবারের তুলনায় জামাকাপড়ের দাম অনেক বেশি। তবু কষ্ট করে কিনতে হবে।
জয়পুরহাট সদর রাস্তার শংকর বস্ত্রালয়ের মালিক গজেন্দ্র শর্মা জানান, বেচাকেনা খুবই ভালো। এবারে জামদানি সুতি এক হাজার ২৫ টাকা থেকে দুই হাজার ৫০ টাকা, টাঙ্গাইল সুতি ৩৫০ টাকা থেকে এক হাজার টাকা, এক হাজার টাকা থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা দামের কাপড় ও থ্রিপিস বেশি বিক্রি হচ্ছে। ভারতীয় কাপড়ের চেয়ে মেয়েদের দেশি কাপড়ের প্রতি চাহিদা বেশি।
No comments