কোচ নির্বাচনে পিসিবির বিশেষ কমিটি
জিম্বাবুয়ে সফরের পরপরই পাকিস্তান দলের কোচের পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন ওয়াকার ইউনুস। স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে তিনি কিছুদিন আগেই ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আর পাকিস্তান দলের কোচ থাকছেন না।
এরপর থেকেই জল্পনা-কল্পনা কে হচ্ছেন পাকিস্তান দলের পরবর্তী কোচ। কেউ কেউ বিদেশি কোচের কথাও বলছেন। তবে, ওয়াকারের উত্তরসূরি বিদেশি হবেন, নাকি খাঁটি পাকিস্তানি হবেন, তা নির্ধারণ করতে সাবেক ক্রিকেটারদের সমন্বয়ে পিসিবি একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। সাবেক অধিনায়ক ইন্তিখাব আলমের নেতৃত্বাধীন এই কমিটির অপরাপর সদস্যরা হলেন, জহির আব্বাস, নওশাদ আহমেদ ও রমিজ রাজা।
এদিকে, পিসিবি সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন জানিয়েছে, বিদেশিদের মধ্যে পাকিস্তানের কোচ হওয়ার তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ ডেভ হোয়াটমোর। হোয়াটমোরের কোচিংয়ে শ্রীলঙ্কা ১৯৯৬ সালে বিশ্বকাপ জয় করে। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
হোয়াটমোর অবশ্য বর্তমানে ভারতের জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁকে পিসিবির পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেওয়া হলেও তিনি ভারতের লোভনীয় চাকরি ছেড়ে সন্ত্রাস কবলিত, অনিরাপদ পাকিস্তানে চাকরি করতে আসবেন কিনা-তা অবশ্য জানা যায়নি।
হোয়াটমোর ছাড়াও পিসিবির সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন আকিব জাভেদ। নব্বইয়ের দশকে পাকিস্তান দলের অন্যতম সুদর্শন এই তারকা পেসার বেশ কয়েক বছর ধরেই পাকিস্তানের বয়সভিত্তিক দলগুলোর কোচিংয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি এবছরের বিশ্বকাপে ওয়াকার ইউনুসের ডেপুটি হিসেবে কাজ করেছিলেন। অবস্থা দৃষ্টে নাকি আকিব জাভেদেরই কোচ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের পদ যেমন ‘মিউজিক্যাল চেয়ার’, কোচের পদও ঠিক তাই। বিদেশি কোচদের কারও এই দলটির সঙ্গে কাজ করে সুন্দর অভিজ্ঞতা হয়নি। বব উলমারতো দলের সঙ্গে থেকেই ইহলোক ত্যাগ করলেন। তাঁর মৃত্যুটি হয়তো রহস্যাবৃত হয়েই থাকবে।
রিচার্ড পাইবাস ছিলেন পাকিস্তানের প্রথম বিদেশি কোচ। ১৯৯৯ সালে পাইবাসের অধীনেই পাকিস্তান দল বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিল। তবে তাঁর বিদায়টিও সুখের হয়নি।
এরপর এসেছিলেন অসি কোচ জিওফ লসন। চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে বিদায় জানানো হয়েছে।
গত বছর কোচ হওয়ার জন্য সাবেক অস্ট্রেলীয় গ্রেট ও ভারতের সাবেক কোচ গ্রেগ চ্যাপেলকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তবে, পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করেই কিনা তিনি সেই প্রস্তাবে কোনও আগ্রহ দেখাননি।
এরপর থেকেই জল্পনা-কল্পনা কে হচ্ছেন পাকিস্তান দলের পরবর্তী কোচ। কেউ কেউ বিদেশি কোচের কথাও বলছেন। তবে, ওয়াকারের উত্তরসূরি বিদেশি হবেন, নাকি খাঁটি পাকিস্তানি হবেন, তা নির্ধারণ করতে সাবেক ক্রিকেটারদের সমন্বয়ে পিসিবি একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। সাবেক অধিনায়ক ইন্তিখাব আলমের নেতৃত্বাধীন এই কমিটির অপরাপর সদস্যরা হলেন, জহির আব্বাস, নওশাদ আহমেদ ও রমিজ রাজা।
এদিকে, পিসিবি সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন জানিয়েছে, বিদেশিদের মধ্যে পাকিস্তানের কোচ হওয়ার তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ ডেভ হোয়াটমোর। হোয়াটমোরের কোচিংয়ে শ্রীলঙ্কা ১৯৯৬ সালে বিশ্বকাপ জয় করে। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
হোয়াটমোর অবশ্য বর্তমানে ভারতের জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁকে পিসিবির পক্ষ থেকে প্রস্তাব দেওয়া হলেও তিনি ভারতের লোভনীয় চাকরি ছেড়ে সন্ত্রাস কবলিত, অনিরাপদ পাকিস্তানে চাকরি করতে আসবেন কিনা-তা অবশ্য জানা যায়নি।
হোয়াটমোর ছাড়াও পিসিবির সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন আকিব জাভেদ। নব্বইয়ের দশকে পাকিস্তান দলের অন্যতম সুদর্শন এই তারকা পেসার বেশ কয়েক বছর ধরেই পাকিস্তানের বয়সভিত্তিক দলগুলোর কোচিংয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি এবছরের বিশ্বকাপে ওয়াকার ইউনুসের ডেপুটি হিসেবে কাজ করেছিলেন। অবস্থা দৃষ্টে নাকি আকিব জাভেদেরই কোচ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের পদ যেমন ‘মিউজিক্যাল চেয়ার’, কোচের পদও ঠিক তাই। বিদেশি কোচদের কারও এই দলটির সঙ্গে কাজ করে সুন্দর অভিজ্ঞতা হয়নি। বব উলমারতো দলের সঙ্গে থেকেই ইহলোক ত্যাগ করলেন। তাঁর মৃত্যুটি হয়তো রহস্যাবৃত হয়েই থাকবে।
রিচার্ড পাইবাস ছিলেন পাকিস্তানের প্রথম বিদেশি কোচ। ১৯৯৯ সালে পাইবাসের অধীনেই পাকিস্তান দল বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিল। তবে তাঁর বিদায়টিও সুখের হয়নি।
এরপর এসেছিলেন অসি কোচ জিওফ লসন। চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে বিদায় জানানো হয়েছে।
গত বছর কোচ হওয়ার জন্য সাবেক অস্ট্রেলীয় গ্রেট ও ভারতের সাবেক কোচ গ্রেগ চ্যাপেলকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তবে, পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করেই কিনা তিনি সেই প্রস্তাবে কোনও আগ্রহ দেখাননি।
No comments