বগুড়ায় পোশাকের দাম এবার বেশি
বগুড়ায় এখন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ঈদের কেনাবেচা চলছে।
তবে গত বছরের তুলনায় এবার পোশাকসহ সব ধরনের ঈদ-পণ্যের দাম অনেক বেশি বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন। জলেশ্বরীতলায় মিনারা বেগম নামে একজন ক্রেতা জানান, গত বছর যে থ্রি-পিস তিন হাজার টাকায় কিনেছেন, এবার এর দাম পাঁচ হাজার টাকা। একই ভাবে গত বছরের পাঁচ হাজার টাকার শাড়ি এবার বিক্রি হচ্ছে সাত হাজার টাকায়।
উপশহরের বাসিন্দা তানবীর সুলতানা জানান, যা বাজেট করেছেন তা দিয়ে ঈদের কেনাকাটা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফুলবাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী সোলায়মান শেখ বলেন, প্রতিটি শাড়িতে দাম বাড়ানো হয়েছে এক থেকে দুই হাজার টাকা।
শহরের নিউমার্কেট, শরীফ উদ্দিন সুপার মার্কেট, আহমেদ মার্কেট, জামিল শপিং সেন্টার, আল আমিন কমপ্লেক্স, রঞ্জু নিউমার্কেট ও রফিক খান মার্কেটে জমজমাট কেনাবেচা লক্ষ করা গেছে। এসব জায়গায় বিশেষ করে নেটহাতা ও কাতানের কাপড়ের তৈরি মাসাককালি, শিলা, মুন্নি বদনাম, ওয়াকা ওয়াকা, কোটালি, সোহানা, আধুরি, বিদায়, সাজনা, সানিয়া মির্জা, কারিনাকাপুর ও ক্যাটরিনা এসব নামের পোশাক বেশি চলছে। সেই সঙ্গে সিল্ক কাতান, কোটি সিল্ক, বলাকা, কারচুপি, টাঙ্গাইল শাড়ি, জামদানি শাড়ির বিক্রি বেশি বলে বিক্রেতারা জানান।
বগুড়া শহরের আবাসিক এলাকা জলেশ্বরীতলার ফ্যাশন হাউসগুলোতেও জমজমাট কেনাবেচা চলছে। এখানে ঢাকার কিছু বড় বড় ফ্যাশন হাউসেরও শাখা রয়েছে। এই এলাকার ফ্যাশন হাউসগুলোতে পোশাকের দাম বেশি। অর্থাৎ অনেকটা সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। এখানে বিশেষ করে উচ্চবিত্ত ও কিছু মধ্যবিত্ত লোকজন কেনাকাটা করেন।
ফুটপাতের দোকানগুলোও জমে উঠেছে। তবে এখানেও দাম বেশি। গত বছর যে লুঙ্গি সর্বনিম্ন ১২০ টাকায় এবং শাড়ি ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এবার তা ১৯৫ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত বছরের তুলনায় এবার পোশাকসহ সব ধরনের ঈদ-পণ্যের দাম অনেক বেশি বলে ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন। জলেশ্বরীতলায় মিনারা বেগম নামে একজন ক্রেতা জানান, গত বছর যে থ্রি-পিস তিন হাজার টাকায় কিনেছেন, এবার এর দাম পাঁচ হাজার টাকা। একই ভাবে গত বছরের পাঁচ হাজার টাকার শাড়ি এবার বিক্রি হচ্ছে সাত হাজার টাকায়।
উপশহরের বাসিন্দা তানবীর সুলতানা জানান, যা বাজেট করেছেন তা দিয়ে ঈদের কেনাকাটা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফুলবাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী সোলায়মান শেখ বলেন, প্রতিটি শাড়িতে দাম বাড়ানো হয়েছে এক থেকে দুই হাজার টাকা।
শহরের নিউমার্কেট, শরীফ উদ্দিন সুপার মার্কেট, আহমেদ মার্কেট, জামিল শপিং সেন্টার, আল আমিন কমপ্লেক্স, রঞ্জু নিউমার্কেট ও রফিক খান মার্কেটে জমজমাট কেনাবেচা লক্ষ করা গেছে। এসব জায়গায় বিশেষ করে নেটহাতা ও কাতানের কাপড়ের তৈরি মাসাককালি, শিলা, মুন্নি বদনাম, ওয়াকা ওয়াকা, কোটালি, সোহানা, আধুরি, বিদায়, সাজনা, সানিয়া মির্জা, কারিনাকাপুর ও ক্যাটরিনা এসব নামের পোশাক বেশি চলছে। সেই সঙ্গে সিল্ক কাতান, কোটি সিল্ক, বলাকা, কারচুপি, টাঙ্গাইল শাড়ি, জামদানি শাড়ির বিক্রি বেশি বলে বিক্রেতারা জানান।
বগুড়া শহরের আবাসিক এলাকা জলেশ্বরীতলার ফ্যাশন হাউসগুলোতেও জমজমাট কেনাবেচা চলছে। এখানে ঢাকার কিছু বড় বড় ফ্যাশন হাউসেরও শাখা রয়েছে। এই এলাকার ফ্যাশন হাউসগুলোতে পোশাকের দাম বেশি। অর্থাৎ অনেকটা সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। এখানে বিশেষ করে উচ্চবিত্ত ও কিছু মধ্যবিত্ত লোকজন কেনাকাটা করেন।
ফুটপাতের দোকানগুলোও জমে উঠেছে। তবে এখানেও দাম বেশি। গত বছর যে লুঙ্গি সর্বনিম্ন ১২০ টাকায় এবং শাড়ি ১৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এবার তা ১৯৫ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
No comments