নোয়াখালীতে চলছে শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা
নোয়াখালীর বিপণিবিতানগুলোতে শেষ মুুহূর্তের কেনাকাটায় ব্যস্ত ক্রেতারা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিরামহীন বিকিকিনি চলছে। তবে পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
সদর উপজেলার বিপণি বিতানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন নামের ভারতীয় শাড়ি ও থ্রি-পিসের বিক্রি বেশি হচ্ছে এবার। জুতা, প্রসাধনী ও ক্রোকারিজের দোকানেও ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তবে অধিকাংশ ক্রেতার অভিযোগ, সবকিছুর দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি।
অন্যদিকে শহরের ফুটপাতের দোকানগুলোতে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। নিম্ন আয়ের মানুষ ভিড় করছেন এসব দোকানে।
ঈদের জামা কিনতে আসা রিকশাচালক আবদুর রহিম বলেন, ‘বড় দোকানে যাওনের সাধ্য নাই। হিয়াল্লাই ফুটপাতের এই দোয়ান আঙ্গো ভরসা। হোলাহাইনেরে তো খুশি রাইখতে অইব।’
হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ী সহিদুল ইসলাম বলেন, জিনিসপত্রের দাম অনেক। প্রতিটি পণ্যের মূল্য দেড় থেকে দুই গুণ পর্যন্ত বেড়েছে। তবে বিক্রিও ভালো।
সদর উপজেলার বিপণি বিতানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন নামের ভারতীয় শাড়ি ও থ্রি-পিসের বিক্রি বেশি হচ্ছে এবার। জুতা, প্রসাধনী ও ক্রোকারিজের দোকানেও ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তবে অধিকাংশ ক্রেতার অভিযোগ, সবকিছুর দাম গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি।
অন্যদিকে শহরের ফুটপাতের দোকানগুলোতে ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। নিম্ন আয়ের মানুষ ভিড় করছেন এসব দোকানে।
ঈদের জামা কিনতে আসা রিকশাচালক আবদুর রহিম বলেন, ‘বড় দোকানে যাওনের সাধ্য নাই। হিয়াল্লাই ফুটপাতের এই দোয়ান আঙ্গো ভরসা। হোলাহাইনেরে তো খুশি রাইখতে অইব।’
হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ী সহিদুল ইসলাম বলেন, জিনিসপত্রের দাম অনেক। প্রতিটি পণ্যের মূল্য দেড় থেকে দুই গুণ পর্যন্ত বেড়েছে। তবে বিক্রিও ভালো।
No comments