মুক্তির পর ম্যানহাটনে গৃহবন্দী স্ত্রস কান
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সদ্য বিদায়ী প্রধান দমিনিক স্ত্রস কান নিউইয়র্কের রাইকার্স দ্বীপের কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে গত শুক্রবার ম্যানহাটনের একটি বাড়িতে উঠেছেন। মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত ওই বাড়িতেই গৃহবন্দী থাকবেন।
নিউইয়র্কের একজন হোটেল-কর্মীকে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে ১৪ মে জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর থেকে কানকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগ করেন। ওই দিন কানের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করলে ৬০ লাখ মার্কিন ডলারের বন্ডের বিনিময়ে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিনের পর শুক্রবার বিকেলে গ্রাউন্ড জিরোর কাছে ব্রডওয়ের দক্ষিণ প্রান্তের একটি বাড়িতে কানকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারি করবে বেসরকারি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্ট্রজ ফ্রিডবার্গ। গৃহবন্দী অবস্থায় থাকলেও কানের সঙ্গে তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা দেখা করতে পারবেন।
বিচারক মাইকেল ওবাস প্রথমে তাঁর আদেশে ৬২ বছরের প্রবীণ ফরাসি রাজনীতিবিদ কানকে তাঁর স্ত্রী অ্যানি সিনক্লেয়ারের ভাড়া করা একটি অ্যাপার্টমেন্টে গৃহবন্দী করে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ওই অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দাদের আপত্তির মুখে বিচারক তাঁর নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেন। ওবাস বলেন, স্থায়ী কোনো অ্যাপার্টমেন্ট না পাওয়া পর্যন্ত কানকে সাময়িকভাবে কোনো নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা হতে পারে।
ম্যানহাটনের নিরাপত্তাবেষ্টিত ওই বাড়িতে অবস্থানকালে কানকে সবসময়ের জন্য একটি ইলেক্ট্রনিক মনিটরিং ব্রেসলেট পরে থাকতে হবে। তাঁর সঙ্গে থাকবেন অন্তত একজন সশস্ত্র প্রহরী। তা ছাড়া বাড়িটি সবসময় ভিডিও মনিটরিং করা হবে এবং বহির্গমনের প্রতিটি দরজায় থাকবে অ্যালার্মিং সিস্টেম।
জামিনের শর্তে বলা হয়েছে, ‘আদালতে হাজিরা দেওয়া, আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, চিকিৎসকের পরামর্শ ও ধর্মীয় আচার পালনে কান ওই বাড়ি থেকে বের হতে এবং একা ম্যানহাটনের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারবেন।’
নিউইয়র্কের একজন হোটেল-কর্মীকে যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে ১৪ মে জন এফ কেনেডি বিমানবন্দর থেকে কানকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগ করেন। ওই দিন কানের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করলে ৬০ লাখ মার্কিন ডলারের বন্ডের বিনিময়ে বিচারক তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিনের পর শুক্রবার বিকেলে গ্রাউন্ড জিরোর কাছে ব্রডওয়ের দক্ষিণ প্রান্তের একটি বাড়িতে কানকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর ওপর সার্বক্ষণিক নজরদারি করবে বেসরকারি নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্ট্রজ ফ্রিডবার্গ। গৃহবন্দী অবস্থায় থাকলেও কানের সঙ্গে তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা দেখা করতে পারবেন।
বিচারক মাইকেল ওবাস প্রথমে তাঁর আদেশে ৬২ বছরের প্রবীণ ফরাসি রাজনীতিবিদ কানকে তাঁর স্ত্রী অ্যানি সিনক্লেয়ারের ভাড়া করা একটি অ্যাপার্টমেন্টে গৃহবন্দী করে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ওই অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দাদের আপত্তির মুখে বিচারক তাঁর নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেন। ওবাস বলেন, স্থায়ী কোনো অ্যাপার্টমেন্ট না পাওয়া পর্যন্ত কানকে সাময়িকভাবে কোনো নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা হতে পারে।
ম্যানহাটনের নিরাপত্তাবেষ্টিত ওই বাড়িতে অবস্থানকালে কানকে সবসময়ের জন্য একটি ইলেক্ট্রনিক মনিটরিং ব্রেসলেট পরে থাকতে হবে। তাঁর সঙ্গে থাকবেন অন্তত একজন সশস্ত্র প্রহরী। তা ছাড়া বাড়িটি সবসময় ভিডিও মনিটরিং করা হবে এবং বহির্গমনের প্রতিটি দরজায় থাকবে অ্যালার্মিং সিস্টেম।
জামিনের শর্তে বলা হয়েছে, ‘আদালতে হাজিরা দেওয়া, আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, চিকিৎসকের পরামর্শ ও ধর্মীয় আচার পালনে কান ওই বাড়ি থেকে বের হতে এবং একা ম্যানহাটনের মধ্যে ভ্রমণ করতে পারবেন।’
No comments