শেষ টেস্টেই ইংল্যান্ডের অগ্রগতি যাচাই করতে চান স্ট্রাউস
২৪ বছর পর অ্যাশেজ ধরে রাখার সাফল্যে ভাসছে গোটা ইংল্যান্ড। বহুদিন পর আবার ইংল্যান্ডের সোনালি সময় ফিরে এসেছে, ইংল্যান্ডের এ দলটাই ভবিষ্যতে বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করবে ইত্যাদি কথাবার্তাও শুরু করে দিয়েছেন সাবেক ইংলিশ ক্রিকেটাররা। তবে এসব আলাপে খুব বেশি কান দিতে চাচ্ছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস। এসব কথা শুনে আত্মতৃপ্তিতে ভুগলে অস্ট্রেলিয়াকেই সিরিজে ২-২-এ সমতা ফেরানোর সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে মনে করেন তিনি। বরং শেষ টেস্টটা ভালো খেলে পুরোপুরি সফলভাবে সিরিজ শেষ করার দিকেই বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন স্ট্রাউস।
যেকোনো সফলতাকেই ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বিশাল আকারে উপস্থাপন করার খ্যাতি আছে ইংলিশ মিডিয়ার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এর ফল যে খুব একটা ভালো হয় না, সেটা খুব ভালোমতোই জানেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। সিডনি টেস্ট শুরুর আগে শেষ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘এখন অনেকেই আমাদের পিঠ চাপড়াচ্ছেন। আমরা কত অসাধারণ খেলেছি, সে সম্পর্কে কথাবার্তা বলছেন। কিন্তু পরবর্তী ম্যাচটাতে আমরা কেমন খেলতে পারছি, সেটাই আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি টেস্টই আমাদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দিন পর আমরা অ্যাশেজ ধরে রাখতে পেরেছি, এটা বেশি বেশি ভাবলে সামনের ম্যাচটা থেকে দৃষ্টি সরে যাওয়ার অনেক আশঙ্কা আছে। আর আমি খুব কঠোরভাবেই সেই মনোভাবটা এড়িয়ে যেতে চাই। সিডনি টেস্টটা আমাদের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেখানে যদি আমরা ভালো পারফরমেন্স দেখাতে না পারি, তাহলে সেটা হবে খুবই হতাশাজনক।’
ইংল্যান্ড যদি শেষ টেস্টটা নাও জিততে পারে, তবু দেশে ফিরে তারা বিরোচিত সম্মানই পাবে। এটা অনেকখানিই নিশ্চিত। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় যে কোনো সিরিজে হারের পর ইংল্যান্ড খুব দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু সাফল্যের যাত্রা অব্যাহত রাখার ক্ষেত্রে খুব একটা সফল নয় তারা। এবার এই ধারাটা পরিবর্তনের ব্যাপারে স্ট্রাউস দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এ ব্যাপারটা নিয়ে অনেক কথা বলেছি। আমার ধারণা, এবার সবাই খুব সচেতন। সবাই আমাদের প্রশংসা করছেন। এটা খুব অনুপ্রেরণাদায়ক। গত কয়েক বছরে আমরা অনেক সাফল্য পেয়েছি। কিন্তু আমরা যদি ভুলে যাই যে আমরা কীভাবে এ পর্যন্ত এসেছি, তাহলে আমরা নিশ্চিতভাবেই খুব বিপদে পড়ে যাব।’
যেকোনো সফলতাকেই ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে বিশাল আকারে উপস্থাপন করার খ্যাতি আছে ইংলিশ মিডিয়ার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এর ফল যে খুব একটা ভালো হয় না, সেটা খুব ভালোমতোই জানেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। সিডনি টেস্ট শুরুর আগে শেষ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘এখন অনেকেই আমাদের পিঠ চাপড়াচ্ছেন। আমরা কত অসাধারণ খেলেছি, সে সম্পর্কে কথাবার্তা বলছেন। কিন্তু পরবর্তী ম্যাচটাতে আমরা কেমন খেলতে পারছি, সেটাই আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি টেস্টই আমাদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দিন পর আমরা অ্যাশেজ ধরে রাখতে পেরেছি, এটা বেশি বেশি ভাবলে সামনের ম্যাচটা থেকে দৃষ্টি সরে যাওয়ার অনেক আশঙ্কা আছে। আর আমি খুব কঠোরভাবেই সেই মনোভাবটা এড়িয়ে যেতে চাই। সিডনি টেস্টটা আমাদের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেখানে যদি আমরা ভালো পারফরমেন্স দেখাতে না পারি, তাহলে সেটা হবে খুবই হতাশাজনক।’
ইংল্যান্ড যদি শেষ টেস্টটা নাও জিততে পারে, তবু দেশে ফিরে তারা বিরোচিত সম্মানই পাবে। এটা অনেকখানিই নিশ্চিত। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় যে কোনো সিরিজে হারের পর ইংল্যান্ড খুব দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু সাফল্যের যাত্রা অব্যাহত রাখার ক্ষেত্রে খুব একটা সফল নয় তারা। এবার এই ধারাটা পরিবর্তনের ব্যাপারে স্ট্রাউস দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এ ব্যাপারটা নিয়ে অনেক কথা বলেছি। আমার ধারণা, এবার সবাই খুব সচেতন। সবাই আমাদের প্রশংসা করছেন। এটা খুব অনুপ্রেরণাদায়ক। গত কয়েক বছরে আমরা অনেক সাফল্য পেয়েছি। কিন্তু আমরা যদি ভুলে যাই যে আমরা কীভাবে এ পর্যন্ত এসেছি, তাহলে আমরা নিশ্চিতভাবেই খুব বিপদে পড়ে যাব।’
No comments