প্রত্যাশার ভার তাঁদের কাঁধে
দুটি ম্যাচ, দুটি পেনাল্টি, দুটি গোল, দুবার ম্যাচ-সেরা—বিশ্বকাপের শুরুটা হয়েছিল আসামোয়া জিয়ানের স্বপ্নের মতো। ল্যান্ডন ডনোভানের শুরুটা আবার ভালো হয়নি। প্রথম ম্যাচে গোল পাননি, খেলতেও পারেননি নিজের প্রত্যাশামতো। তবে পরের দুই ম্যাচেই গোল পেয়েছেন, হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। শেষ আটে ওঠার লড়াইয়ে আজও যুক্তরাষ্ট্র ও ঘানার ভরসা এই দুজন।
জার্সি নম্বর দেখলে মনে হবে ডিফেন্ডার, কিন্তু জিয়ান ধীরে ধীরে হয়ে উঠছেন ডিফেন্ডারদের আতঙ্ক। দলের সেরা ফুটবলার মাইকেল এসিয়েনের ইনজুরির পরও যে ঘানা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠল, তাতে সবচেয়ে বড় অবদান তো এই জিয়ানেরই। তাঁর গোলেই প্রথম ম্যাচে সার্বিয়াকে হারিয়েছে ঘানা, ড্র করেছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। দুটি গোলই এসেছে পেনাল্টি থেকে, জিয়ানের কৃতিত্ব তবু কমছে না একটুও। দুবারই ম্যাচ-সেরার পুরস্কার তো এরই প্রমাণ। জিয়ানের দিকে তাকিয়ে আজ শুধু ঘানা নয়, পুরো আফ্রিকাই।
এমন প্রত্যাশার ভার অবশ্য ডনোভান অনেক দিন ধরেই সাফল্যের সঙ্গে বয়ে আসছেন। গোল করা এবং করানো—দুটোতেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের সেরা। আর সবার ক্ষেত্রে যেমন প্রথমেই বলতে হয় ‘অমুক ক্লাবের তমুক’, ডনোভানের ক্ষেত্রে সবার আগেই আসে দেশ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ডনোভান। গত আট বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বর্ষসেরা হয়েছেন ছয়বার। আজ যে যুক্তরাষ্ট্র এই ম্যাচ খেলতে পারছে, এটাও তো ডনোভানের জন্যই। যুক্তরাষ্ট্রকে নাটকীয়ভাবে দ্বিতীয় রাউন্ডে তুলে দেওয়া গোলটি করেছেন তিনিই। এমন অসংখ্যবার দলের ভাগ্য যিনি নিজের হাতে নির্ধারণ করেছেন, সেই ডনোভানের হাত ধরে ধরেই আসতে পারে আরেকটি বড় সাফল্য।
জার্সি নম্বর দেখলে মনে হবে ডিফেন্ডার, কিন্তু জিয়ান ধীরে ধীরে হয়ে উঠছেন ডিফেন্ডারদের আতঙ্ক। দলের সেরা ফুটবলার মাইকেল এসিয়েনের ইনজুরির পরও যে ঘানা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠল, তাতে সবচেয়ে বড় অবদান তো এই জিয়ানেরই। তাঁর গোলেই প্রথম ম্যাচে সার্বিয়াকে হারিয়েছে ঘানা, ড্র করেছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। দুটি গোলই এসেছে পেনাল্টি থেকে, জিয়ানের কৃতিত্ব তবু কমছে না একটুও। দুবারই ম্যাচ-সেরার পুরস্কার তো এরই প্রমাণ। জিয়ানের দিকে তাকিয়ে আজ শুধু ঘানা নয়, পুরো আফ্রিকাই।
এমন প্রত্যাশার ভার অবশ্য ডনোভান অনেক দিন ধরেই সাফল্যের সঙ্গে বয়ে আসছেন। গোল করা এবং করানো—দুটোতেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের সেরা। আর সবার ক্ষেত্রে যেমন প্রথমেই বলতে হয় ‘অমুক ক্লাবের তমুক’, ডনোভানের ক্ষেত্রে সবার আগেই আসে দেশ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ডনোভান। গত আট বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বর্ষসেরা হয়েছেন ছয়বার। আজ যে যুক্তরাষ্ট্র এই ম্যাচ খেলতে পারছে, এটাও তো ডনোভানের জন্যই। যুক্তরাষ্ট্রকে নাটকীয়ভাবে দ্বিতীয় রাউন্ডে তুলে দেওয়া গোলটি করেছেন তিনিই। এমন অসংখ্যবার দলের ভাগ্য যিনি নিজের হাতে নির্ধারণ করেছেন, সেই ডনোভানের হাত ধরে ধরেই আসতে পারে আরেকটি বড় সাফল্য।
No comments