ভারত সরকারের নতুন ক্ষতিপূরণ প্যাকেজ
ভারতের ভোপালে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিয়ন কার্বাইডের কারখানায় দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য ভারত সরকার ২৮ কোটি ডলারের নতুন ক্ষতিপূরণ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।
সরকার গত বৃহস্পতিবার এই প্যাকেজ ঘোষণা করে। তবে ক্ষতিপূরণ আদায়ে কাজ করছে, এমন সংস্থা ও সংগঠকেরা প্যাকেজে ঘোষিত অর্থের পরিমাণ পর্যাপ্ত নয় বলে মন্তব্য করেছেন। অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোর দাবিতে তাঁরা গতকাল শুক্রবার রাজধানী নয়াদিল্লিতে সমাবেশও করেন।
মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের ভোপালে ইউনিয়ন কার্বাইডের কারখানায় ১৯৮৪ সালের ৩ ডিসেম্বর ওই দুর্ঘটনা ঘটে। আশপাশ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে বিষাক্ত গ্যাস। এতে বেসরকারি হিসাবে ১৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ছয় লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ভারত সরকার বলছে, নতুন করে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ দুর্ঘটনার ফলে দূষিত হয়ে যাওয়া কারখানা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যয় করা হবে। এর আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরাও সহায়তা পাবেন।
দুর্ঘটনার প্রায় ২৬ বছর পর ভারতের একটি আদালত গত ৭ জুন ভোপাল দুর্ঘটনার মামলার রায় ঘোষণা করেন। এতে ইউনিয়ন কার্বাইডের ভারতীয় আট কর্মকর্তাকে দুই বছর করে কারাদণ্ড ও এক লাখ রুপি করে জরিমানা করা হয়। এঁদের মধ্যে একজন অবশ্য আগেই মারা গেছেন। বাকি সাত কর্মকর্তা জামিনে মুক্ত আছেন। কিন্তু রায়ে কারখানাটির চেয়ারম্যান মার্কিন নাগরিক ওয়ারেন অ্যান্ডারসনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সরকার গত বৃহস্পতিবার এই প্যাকেজ ঘোষণা করে। তবে ক্ষতিপূরণ আদায়ে কাজ করছে, এমন সংস্থা ও সংগঠকেরা প্যাকেজে ঘোষিত অর্থের পরিমাণ পর্যাপ্ত নয় বলে মন্তব্য করেছেন। অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোর দাবিতে তাঁরা গতকাল শুক্রবার রাজধানী নয়াদিল্লিতে সমাবেশও করেন।
মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের ভোপালে ইউনিয়ন কার্বাইডের কারখানায় ১৯৮৪ সালের ৩ ডিসেম্বর ওই দুর্ঘটনা ঘটে। আশপাশ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে বিষাক্ত গ্যাস। এতে বেসরকারি হিসাবে ১৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ছয় লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ভারত সরকার বলছে, নতুন করে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ দুর্ঘটনার ফলে দূষিত হয়ে যাওয়া কারখানা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যয় করা হবে। এর আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরাও সহায়তা পাবেন।
দুর্ঘটনার প্রায় ২৬ বছর পর ভারতের একটি আদালত গত ৭ জুন ভোপাল দুর্ঘটনার মামলার রায় ঘোষণা করেন। এতে ইউনিয়ন কার্বাইডের ভারতীয় আট কর্মকর্তাকে দুই বছর করে কারাদণ্ড ও এক লাখ রুপি করে জরিমানা করা হয়। এঁদের মধ্যে একজন অবশ্য আগেই মারা গেছেন। বাকি সাত কর্মকর্তা জামিনে মুক্ত আছেন। কিন্তু রায়ে কারখানাটির চেয়ারম্যান মার্কিন নাগরিক ওয়ারেন অ্যান্ডারসনের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
No comments