‘ফ্লপ ইতালিয়া’
আজকের বাদশা কীভাবে কাল ফকির হয়ে যান—তা এখন সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন মার্সেলো লিপ্পি, ফ্যাবিও ক্যানাভারোরা। চার বছর আগে দেশে ফেরার সময় যাদের নামে জয়ধ্বনি উঠেছিল, সেই ইতালিয়ান কোচ-ফুটবলারদের নামেই এখন ধিক্কারের শব্দ শোনা যায়। ওয়েবসাইট।
জনগণের হয়ে ইতালিয়ান দলকে নিন্দায় ভাসানোর কাজটা করছে সংবাদমাধ্যম। লা গাজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত বড় বড় করে হেডিং করেছে, ‘ফ্লপ ইতালিয়া’। লা রিপাবলিকা লিখেছে ‘ইতালির অবসান’। কুরিয়েরে দেল্লা সেরা শিরোনাম করেছে, ‘কুৎসিত ইতালি: আমরা তিনটি (গোল) নিয়ে বাড়ি ফিরছি’।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপে গিয়ে প্রথম পর্ব থেকে বাদ পড়ল ইতালি। এই অপমান মেনে নিতে পারছে না সে দেশের সংবাদমাধ্যম। কুরিয়েরে দেল্লা সেরা পত্রিকার সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, ‘বার্লিনের আরেক ফাইনালিস্ট, বিদ্রোহ জর্জরিত ও হাস্যকর ফ্রান্সের মতো আমরাও লাথি খেয়ে প্রথম রাউন্ড থেকে ছিটকে গেলাম। ভবিষ্যৎহীন, নিষ্প্রভ দলটা হতাশা ও বিষণ্নতা নিয়ে বাড়ি ফিরছে।’
‘বুড়ো’ খেলোয়াড়দের নিয়ে দল করায় মার্সেলো লিপ্পি আগে থেকেই ‘ভিলেন’ হয়ে ছিলেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। এবার লিপ্পির দলের করুণ পরিণতিতে আসলেই হাত খুলে গেছে তাদের। লা গাজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত তাদের ওয়েবসাইটে লিখেছে, ‘স্লোভাকিয়ার কাছে চরম অপমানিত হয়ে বাড়ি ফিরছি আমরা।’ পত্রিকাটি দাবি করছে, ‘জোহানেসবার্গে এদিন কোনো কিছুই ঠিকমতো কাজ করল না।’
‘এক ভয়াবহ বিপর্যয়’ শিরোনামে লা রিপাবলিকা পত্রিকায় ফুটবল লেখক মার্কো মেনসুরাতি লিখেছেন, ‘গতকাল পর্যন্তও আমরা ইতালিয়ানরা হিসাব কষেছি, ইতালি কত বড় ব্যবধানে জিততে পারে। উত্তর আসছিল, ব্যবধানটা বড়ই হবে।’
রিপোর্টার রিকার্ডো প্রেতেসি লিখেছেন, ‘ইতালি তাদের সব অস্ত্র নিয়েই আক্রমণ করেছিল। কিন্তু কঠিন সময় মেনে নিতে হয়েছে। ইতালির এই ফুটবল আর চলে না।’
এবারের বিশ্বকাপ কি সেই শিক্ষাই দিয়ে গেল?
জনগণের হয়ে ইতালিয়ান দলকে নিন্দায় ভাসানোর কাজটা করছে সংবাদমাধ্যম। লা গাজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত বড় বড় করে হেডিং করেছে, ‘ফ্লপ ইতালিয়া’। লা রিপাবলিকা লিখেছে ‘ইতালির অবসান’। কুরিয়েরে দেল্লা সেরা শিরোনাম করেছে, ‘কুৎসিত ইতালি: আমরা তিনটি (গোল) নিয়ে বাড়ি ফিরছি’।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিশ্বকাপে গিয়ে প্রথম পর্ব থেকে বাদ পড়ল ইতালি। এই অপমান মেনে নিতে পারছে না সে দেশের সংবাদমাধ্যম। কুরিয়েরে দেল্লা সেরা পত্রিকার সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, ‘বার্লিনের আরেক ফাইনালিস্ট, বিদ্রোহ জর্জরিত ও হাস্যকর ফ্রান্সের মতো আমরাও লাথি খেয়ে প্রথম রাউন্ড থেকে ছিটকে গেলাম। ভবিষ্যৎহীন, নিষ্প্রভ দলটা হতাশা ও বিষণ্নতা নিয়ে বাড়ি ফিরছে।’
‘বুড়ো’ খেলোয়াড়দের নিয়ে দল করায় মার্সেলো লিপ্পি আগে থেকেই ‘ভিলেন’ হয়ে ছিলেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। এবার লিপ্পির দলের করুণ পরিণতিতে আসলেই হাত খুলে গেছে তাদের। লা গাজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত তাদের ওয়েবসাইটে লিখেছে, ‘স্লোভাকিয়ার কাছে চরম অপমানিত হয়ে বাড়ি ফিরছি আমরা।’ পত্রিকাটি দাবি করছে, ‘জোহানেসবার্গে এদিন কোনো কিছুই ঠিকমতো কাজ করল না।’
‘এক ভয়াবহ বিপর্যয়’ শিরোনামে লা রিপাবলিকা পত্রিকায় ফুটবল লেখক মার্কো মেনসুরাতি লিখেছেন, ‘গতকাল পর্যন্তও আমরা ইতালিয়ানরা হিসাব কষেছি, ইতালি কত বড় ব্যবধানে জিততে পারে। উত্তর আসছিল, ব্যবধানটা বড়ই হবে।’
রিপোর্টার রিকার্ডো প্রেতেসি লিখেছেন, ‘ইতালি তাদের সব অস্ত্র নিয়েই আক্রমণ করেছিল। কিন্তু কঠিন সময় মেনে নিতে হয়েছে। ইতালির এই ফুটবল আর চলে না।’
এবারের বিশ্বকাপ কি সেই শিক্ষাই দিয়ে গেল?
No comments