বিশ্ব নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে আলোচনা হবে
দুটি সম্মেলন উপলক্ষে বিশ্বের উন্নত, উন্নয়নশীল ও উঠতি অর্থনীতির দেশগুলোর অনেক নেতাই এখন কানাডায়। উন্নত দেশগুলোর সংগঠন জি-৮-এর নেতাদের গতকাল শুক্রবার টরন্টোতে বৈঠকে মিলিত হওয়ার কথা। পরে আজ শনি ও রোববার তাঁরা উন্নয়নশীল ও উঠতি অর্থনীতির দেশগুলোর সংগঠন জি-২০-এর নেতা ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
সম্মেলনে বিশ্ব নিরাপত্তা ও উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। বরাবরের মতো এবারও ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গৃহীত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে কানাডার ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম বলে বর্ণনা করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে ২০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুধু নিরাপত্তাব্যবস্থার পেছনে খরচ হচ্ছে ১০০ কোটি ডলার। পুলিশ টরন্টোর পথে পথে কাঁটাতারের বেড়া ও কয়েক মাইল জুড়ে কংক্রিটের ব্লক ফেলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। মাথার ওপর টহল দিচ্ছে হেলিকপ্টার। পরিবেশ ও আদিবাসীদের অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিবাদ করতে সমবেত বিক্ষোভকারীদের কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তার এত আয়োজন।
সম্মেলনে জি-৮ সদস্যদেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও রাশিয়া এবং আমন্ত্রিত বেশ কটি দেশের নেতাদের অংশ নেওয়ার কথা।
জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি, চীনের প্রধানমন্ত্রী হু জিনতাও এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালের মধ্যেই টরন্টোয় পৌঁছান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দিনের প্রথম ভাগে কানাডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগ করেন।
স্বাগতিক দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার সম্মেলনে অংশ নেওয়া প্রতিনিধিদের উদ্দেশে এক বার্তায় বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ কিছু সমস্যা নিয়ে আমরা আলোচনা করব।’
টরন্টো থেকে ২২০ কিলোমিটার উত্তরে লেক-তীরবর্তী হান্টসভিলের এক রিসোর্টে জি-৮ নেতাদের বৈঠকে মিলিত হওয়ার কথা। আর আজ শনিবার টরন্টোর মেট্রো কনভেনশন সেন্টারে শুরু হবে জি-২০ সম্মেলন। এবারের জি-২০ সম্মেলনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর পক্ষে ভারত, ব্রাজিল, চীন ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্লেষকেরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
টরন্টোর বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার তীর-ধনুক ও জ্বালানি তেলের কৌটার মতো ঘরে তৈরি অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে গাড়ি থামিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। জি-২০ সম্মেলনের জন্য নির্ধারিত কনভেনশন সেন্টার থেকে এক মাইলেরও কম দূরত্ব থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। এর আগের দিনই কর্তৃপক্ষ এক ব্যক্তিকে বিস্ফোরক রাখার দায়ে তার স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার করে। তারা সম্মেলনে বোমা হামলার ষড়যন্ত্র করেছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ ঘটনার পর থেকেই কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে বাড়তি কড়াকড়ি আরোপ করে।
সম্মেলনে বিশ্ব নিরাপত্তা ও উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। বরাবরের মতো এবারও ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গৃহীত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে কানাডার ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম বলে বর্ণনা করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে ২০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুধু নিরাপত্তাব্যবস্থার পেছনে খরচ হচ্ছে ১০০ কোটি ডলার। পুলিশ টরন্টোর পথে পথে কাঁটাতারের বেড়া ও কয়েক মাইল জুড়ে কংক্রিটের ব্লক ফেলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। মাথার ওপর টহল দিচ্ছে হেলিকপ্টার। পরিবেশ ও আদিবাসীদের অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিবাদ করতে সমবেত বিক্ষোভকারীদের কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তার এত আয়োজন।
সম্মেলনে জি-৮ সদস্যদেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও রাশিয়া এবং আমন্ত্রিত বেশ কটি দেশের নেতাদের অংশ নেওয়ার কথা।
জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি, চীনের প্রধানমন্ত্রী হু জিনতাও এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালের মধ্যেই টরন্টোয় পৌঁছান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দিনের প্রথম ভাগে কানাডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগ করেন।
স্বাগতিক দেশ কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার সম্মেলনে অংশ নেওয়া প্রতিনিধিদের উদ্দেশে এক বার্তায় বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ কিছু সমস্যা নিয়ে আমরা আলোচনা করব।’
টরন্টো থেকে ২২০ কিলোমিটার উত্তরে লেক-তীরবর্তী হান্টসভিলের এক রিসোর্টে জি-৮ নেতাদের বৈঠকে মিলিত হওয়ার কথা। আর আজ শনিবার টরন্টোর মেট্রো কনভেনশন সেন্টারে শুরু হবে জি-২০ সম্মেলন। এবারের জি-২০ সম্মেলনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর পক্ষে ভারত, ব্রাজিল, চীন ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্লেষকেরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
টরন্টোর বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার তীর-ধনুক ও জ্বালানি তেলের কৌটার মতো ঘরে তৈরি অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে গাড়ি থামিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। জি-২০ সম্মেলনের জন্য নির্ধারিত কনভেনশন সেন্টার থেকে এক মাইলেরও কম দূরত্ব থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। এর আগের দিনই কর্তৃপক্ষ এক ব্যক্তিকে বিস্ফোরক রাখার দায়ে তার স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার করে। তারা সম্মেলনে বোমা হামলার ষড়যন্ত্র করেছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ ঘটনার পর থেকেই কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে বাড়তি কড়াকড়ি আরোপ করে।
No comments