‘উসকানি’ বন্ধের আহ্বান দক্ষিণ কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি মিউং-বাক বেপরোয়া সামরিক ‘উসকানি’ বন্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁদের জাহাজডুবির ঘটনায় উত্তর কোরিয়া যে ভুল করেছে, তা সততার সঙ্গে স্বীকারের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। গতকাল শুক্রবার সিউলে কোরীয় যুদ্ধের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তিনি এ আহ্বান জানান।
উত্তর কোরিয়া তার পশ্চিম উপকূলীয় অংশে জাহাজ চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এতে সেখানে জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই পদক্ষেপকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার আভাস হিসেবে দেখছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ ব্যাপারে তারা তীক্ষ নজর রাখছে। গতকাল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গতকাল বলেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টিকে তাঁরা নিয়মিত সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে দেখছে। তবে তাদের কর্মকাণ্ড আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানায়, দুই কোরিয়ার মধ্যে বিতর্কিত সমুদ্রসীমার উত্তরে পশ্চিমা বন্দরনগরী ন্যাম্পোর কাছে উপকূলীয় এলাকায় পিয়ংইয়ং নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ২৭ জুন পর্যন্ত তা বলবৎ থাকবে। দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, সামরিক মহড়া বা ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জন্য এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
উত্তর কোরিয়া অতীতে এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে অনেকবার স্বল্পমাত্রার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এ নিয়ে দুই কোরিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলে আসছে। গত মার্চে দক্ষিণ কোরীয় একটি যুদ্ধজাহাজডুবিতে ৪৬ জনের প্রাণহানির ঘটনায় এ উত্তেজনা বেড়ে যায়।
প্রেসিডেন্ট লি মিউং-বাক পিয়ংইয়ংয়ের প্রতি সামরিক উসকানি বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘যুদ্ধজাহাজডুবির ঘটনার সব দায়দায়িত্ব সততার সঙ্গে পরিষ্কারভাবে উত্তর কোরিয়ার স্বীকার করে নেওয়া উচিত।’
কোরীয় যুদ্ধের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল রাজধানী সিউলে এক অনুষ্ঠানে মিউং-বাক এসব কথা বলেন। এ সময় অনুষ্ঠানস্থলে যুদ্ধের সময়সহায়তা করা ২০টি দেশের পতাকা ওড়ানো হয়।
উত্তর কোরিয়া তার পশ্চিম উপকূলীয় অংশে জাহাজ চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এতে সেখানে জাহাজ চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই পদক্ষেপকে উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার আভাস হিসেবে দেখছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ ব্যাপারে তারা তীক্ষ নজর রাখছে। গতকাল দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গতকাল বলেন, ‘এই নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টিকে তাঁরা নিয়মিত সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে দেখছে। তবে তাদের কর্মকাণ্ড আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।’
বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানায়, দুই কোরিয়ার মধ্যে বিতর্কিত সমুদ্রসীমার উত্তরে পশ্চিমা বন্দরনগরী ন্যাম্পোর কাছে উপকূলীয় এলাকায় পিয়ংইয়ং নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। ২৭ জুন পর্যন্ত তা বলবৎ থাকবে। দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, সামরিক মহড়া বা ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জন্য এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
উত্তর কোরিয়া অতীতে এ ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে অনেকবার স্বল্পমাত্রার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এ নিয়ে দুই কোরিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলে আসছে। গত মার্চে দক্ষিণ কোরীয় একটি যুদ্ধজাহাজডুবিতে ৪৬ জনের প্রাণহানির ঘটনায় এ উত্তেজনা বেড়ে যায়।
প্রেসিডেন্ট লি মিউং-বাক পিয়ংইয়ংয়ের প্রতি সামরিক উসকানি বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘যুদ্ধজাহাজডুবির ঘটনার সব দায়দায়িত্ব সততার সঙ্গে পরিষ্কারভাবে উত্তর কোরিয়ার স্বীকার করে নেওয়া উচিত।’
কোরীয় যুদ্ধের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে গতকাল রাজধানী সিউলে এক অনুষ্ঠানে মিউং-বাক এসব কথা বলেন। এ সময় অনুষ্ঠানস্থলে যুদ্ধের সময়সহায়তা করা ২০টি দেশের পতাকা ওড়ানো হয়।
No comments