ভিতেকের চমক, আবারও হোন্ডা
বিশ্বকাপের আগে তাঁর নাম কজনই বা জানত! দেশ তাঁর স্লোভাকিয়া, খেলেন আঙ্কারাগুচু নামের তুরস্কের এক অখ্যাত ক্লাবে। অথচ সেই রবার্ট ভিতেকই এখন কাঁপাচ্ছেন বিশ্বকাপ। ইতালিকে বিদায় করে দেওয়া ম্যাচে করেছেন দু গোল, মোট তিন গোল করে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের শেষ দিনটির আগে সোনার জুতোর লড়াইয়ে সঙ্গী তিনি গঞ্জালো হিগুয়েইনের। প্রথম ম্যাচে বিশ্বকাপ ইতিহাসে স্লোভাকিয়ার প্রথম গোলটি করে ম্যাচ-সেরা হয়েছিলেন, পরশু দু গোল করে ম্যাচ-সেরা হওয়ার পাশাপাশি ছুঁলেন একটি মাইলফলক।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে ভিতেক ছিলেন স্লোভাকিয়ার সর্বকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। বিশ্বকাপে তিন গোল করে এখন তিনি যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা জিলার্ড নেমেথের সঙ্গে। পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন নিজ দেশের ক্লাব স্লোভান ব্রাতিস্লাভায়। পরে বছর পাঁচেক খেলেছেন জার্মানির ন্যুরেমবার্গে। এরপর ফ্রেঞ্চ ক্লাব লিলেতে, পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় ধারে পাঠিয়ে দেওয়া হয় আঙ্কারাগুচুতে।
ক্যারিয়ারের পুনরুজ্জীবন ওখানেই, খেলায় মুগ্ধ হয়ে এ মৌসুমে তাঁকে কিনেই নিয়েছে আঙ্কারাগুচু। বিশ্বকাপে যেমন খেললেন, তাতে তাঁকে কিনে নিতে উৎসাহী হতে পারে অনেক বড় ক্লাবও।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে জাপান কোচ তাকেশি ওকাদার কণ্ঠে ছিল হাহাকার, ‘হোন্ডা খেলতে পারবে তো!’ বিশ্বকাপের তিন ম্যাচ শেষে কেইসুকে হোন্ডা বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁর ইনজুরি নিয়ে কেন এত ভাবনায় ছিলেন জাপান কোচ। গ্রিসকে ২-০ গোলে হারানোর ম্যাচে সেরা হয়েছিলেন এক গোল করে, ভালো খেলেছিলেন হল্যান্ডের বিপক্ষে হারার ম্যাচেও। তবে সেরাটা দেখালেন দলের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মুহূর্তেই। ডেনমার্কের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দিয়েছেন দারুণ এক ফ্রি-কিকে, দলের জয় নিশ্চিত করা তৃতীয় গোলটি হয়েছে তাঁর অসাধারণ এক পাসে। ম্যাচ শেষে হোন্ডা জানিয়েছেন এখানেই শেষ নয়, আরও আসছে!
বিশ্বকাপের আগে প্যারাগুয়ের সবচেয়ে বড় ভরসা ছিলেন রক সান্তা ক্রুজ। শুধু বাছাইপর্বে দলের সর্বোচ্চ গোলদাতা বলেই নয়, দলের সবচেয়ে বড় তারকাও তো তিনি। তবে আগের দুটি ম্যাচের একটিতেও শুরু থেকে খেলতে পারেননি ইনজুরির জন্য। পরশু খেললেন শুরু থেকেই। হলেন ম্যাচ-সেরাও। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রাণহীন গোলশূন্য ম্যাচে আলাদা করে নজর কাড়তে পেরেছেন কেবল এই ফরোয়ার্ডই।
রবিন ফন পার্সিকে নিয়ে হল্যান্ডের প্রত্যাশা ছিল অনেক। ইনজুরিতে মৌসুমের অনেকটা সময় মাঠের বাইরে থাকায় তরতাজা ফন পার্সি দলকে বিশ্বকাপ জেতাবেন, এমনও বলে ফেললেন সাবেক ডাচ তারকা রুদ খুলিত। কোথায় কী! বিশ্বকাপের প্রথম দুটো ম্যাচে হতাশ করলেন আর্সেনাল ফরোয়ার্ড। তবে আশার কথা নকআউট রাউন্ডের আগেই দিয়েছেন ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত। ক্যামেরুনের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দেওয়া গোলটি করে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। ডাচদের শিরোপা-স্বপ্নের এবার আরও জোর বাতাস বইবে।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে ভিতেক ছিলেন স্লোভাকিয়ার সর্বকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা। বিশ্বকাপে তিন গোল করে এখন তিনি যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা জিলার্ড নেমেথের সঙ্গে। পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন নিজ দেশের ক্লাব স্লোভান ব্রাতিস্লাভায়। পরে বছর পাঁচেক খেলেছেন জার্মানির ন্যুরেমবার্গে। এরপর ফ্রেঞ্চ ক্লাব লিলেতে, পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় ধারে পাঠিয়ে দেওয়া হয় আঙ্কারাগুচুতে।
ক্যারিয়ারের পুনরুজ্জীবন ওখানেই, খেলায় মুগ্ধ হয়ে এ মৌসুমে তাঁকে কিনেই নিয়েছে আঙ্কারাগুচু। বিশ্বকাপে যেমন খেললেন, তাতে তাঁকে কিনে নিতে উৎসাহী হতে পারে অনেক বড় ক্লাবও।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে জাপান কোচ তাকেশি ওকাদার কণ্ঠে ছিল হাহাকার, ‘হোন্ডা খেলতে পারবে তো!’ বিশ্বকাপের তিন ম্যাচ শেষে কেইসুকে হোন্ডা বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁর ইনজুরি নিয়ে কেন এত ভাবনায় ছিলেন জাপান কোচ। গ্রিসকে ২-০ গোলে হারানোর ম্যাচে সেরা হয়েছিলেন এক গোল করে, ভালো খেলেছিলেন হল্যান্ডের বিপক্ষে হারার ম্যাচেও। তবে সেরাটা দেখালেন দলের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মুহূর্তেই। ডেনমার্কের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দিয়েছেন দারুণ এক ফ্রি-কিকে, দলের জয় নিশ্চিত করা তৃতীয় গোলটি হয়েছে তাঁর অসাধারণ এক পাসে। ম্যাচ শেষে হোন্ডা জানিয়েছেন এখানেই শেষ নয়, আরও আসছে!
বিশ্বকাপের আগে প্যারাগুয়ের সবচেয়ে বড় ভরসা ছিলেন রক সান্তা ক্রুজ। শুধু বাছাইপর্বে দলের সর্বোচ্চ গোলদাতা বলেই নয়, দলের সবচেয়ে বড় তারকাও তো তিনি। তবে আগের দুটি ম্যাচের একটিতেও শুরু থেকে খেলতে পারেননি ইনজুরির জন্য। পরশু খেললেন শুরু থেকেই। হলেন ম্যাচ-সেরাও। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রাণহীন গোলশূন্য ম্যাচে আলাদা করে নজর কাড়তে পেরেছেন কেবল এই ফরোয়ার্ডই।
রবিন ফন পার্সিকে নিয়ে হল্যান্ডের প্রত্যাশা ছিল অনেক। ইনজুরিতে মৌসুমের অনেকটা সময় মাঠের বাইরে থাকায় তরতাজা ফন পার্সি দলকে বিশ্বকাপ জেতাবেন, এমনও বলে ফেললেন সাবেক ডাচ তারকা রুদ খুলিত। কোথায় কী! বিশ্বকাপের প্রথম দুটো ম্যাচে হতাশ করলেন আর্সেনাল ফরোয়ার্ড। তবে আশার কথা নকআউট রাউন্ডের আগেই দিয়েছেন ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত। ক্যামেরুনের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দেওয়া গোলটি করে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। ডাচদের শিরোপা-স্বপ্নের এবার আরও জোর বাতাস বইবে।
No comments