ভারতে কোম্পানির গুদামে গাড়ির পাহাড়
২১
বছরের মধ্যে ভারতের গাড়িশিল্পের অবস্থা এখন সবচেয়ে খারাপ। আগস্টে গাড়ি
বিক্রির পরিসংখ্যান দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই শিল্পের অবস্থা কতটা খারাপ।
সোসাইটি অব ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার সম্প্রতি এই পরিসংখ্যান
প্রকাশ করেছে। ২১ বছরের মধ্যে গত আগস্ট মাসে গাড়ি বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে কম।
বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড সূত্রে এই খবর পাওয়া গেছে।
সোসাইটি অব ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী যাত্রীবাহী গাড়ির বিক্রি সবচেয়ে বেশি কমেছে। ২০১৮ সালের আগস্টে যত যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল, এবার তার চেয়ে ৩১ দশমিক ৫৭ শতাংশ কম বিক্রি হয়েছে। ২০১৮ সালের আগস্টে ২ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৮টি যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল। চলতি বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ৫২৪টি গাড়ি। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় প্রায় বিক্রি প্রায় অর্ধেক কমেছে।
অন্যদিকে ইউটিলিটি ভেহিকলের বিক্রি গত বছরের আগস্টের তুলনায় ২২ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ১৯৬, গত বছরের আগস্টে যেখানে বিক্রি হয়েছিল ১৯ লাখ ৪৭ হাজার ৩০৪টি গাড়ি। স্কুটার ও মোটরসাইকেলের বিক্রি কমেছে ২২ শতাংশ, মপেডের বিক্রি কমেছে ২১ শতাংশ। সব মিলিয়ে হিসাব করলে দাঁড়ায়, গত বছর আগস্টে যেখানে সব ধরনের গাড়ি বিক্রি হয়েছিল ১ কোটি ১৫ লাখ ৭০ হাজার ৪০১টি, সেখানে চলতি বছরের আগস্টে গাড়ি বিক্রির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৭ লাখ ৩২ হাজার ৪০।
টাটা মোটরস, হুন্ডাই মোটরস, টয়োটা কির্লোস্কর, হন্ডা কারস ও মাহিন্দ্রার মতো সব বড় গাড়ি কোম্পানির একই অবস্থা। যত দিন যাচ্ছে, নাভিশ্বাস উঠছে গাড়িশিল্পের। আর্থিক প্রবৃদ্ধির গতি কমে যাওয়ায় এসব গাড়ি কোম্পানির অবস্থা দিনের পর দিন কেবল খারাপই হচ্ছে। প্রতিটি গাড়ি কোম্পানির গুদামে অবিক্রীত গাড়ির পাহাড় হয়ে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতি থেকে বেরোতে ভারতের গাড়ি কোম্পানিগুলো কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছে। মারুতি-সুজুকির তিন হাজার অস্থায়ী কর্মীকে এরই মধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। এমনকি মারুতি-সুজুকি দুই দিন সাময়িকভাবে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। এরপর অশোক লেল্যান্ডও চেন্নাইয়ের কারখানায় টানা পাঁচ কর্মদিবস কর্মহীন দিবস ঘোষণা করেছে বলে কোম্পানির কর্মীদের সূত্রে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। যদিও অশোক লেল্যান্ড এই খবরের সত্যতা অস্বীকার করেছে। রয়টার্সের সূত্র অনুযায়ী টয়োটা ও হুন্ডাই মোটরসও কর্মী কাটছাঁটের পথে হাঁটতে পারে।
সোসাইটি অব ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী যাত্রীবাহী গাড়ির বিক্রি সবচেয়ে বেশি কমেছে। ২০১৮ সালের আগস্টে যত যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল, এবার তার চেয়ে ৩১ দশমিক ৫৭ শতাংশ কম বিক্রি হয়েছে। ২০১৮ সালের আগস্টে ২ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৮টি যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল। চলতি বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ৫২৪টি গাড়ি। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় প্রায় বিক্রি প্রায় অর্ধেক কমেছে।
অন্যদিকে ইউটিলিটি ভেহিকলের বিক্রি গত বছরের আগস্টের তুলনায় ২২ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ১৪ হাজার ১৯৬, গত বছরের আগস্টে যেখানে বিক্রি হয়েছিল ১৯ লাখ ৪৭ হাজার ৩০৪টি গাড়ি। স্কুটার ও মোটরসাইকেলের বিক্রি কমেছে ২২ শতাংশ, মপেডের বিক্রি কমেছে ২১ শতাংশ। সব মিলিয়ে হিসাব করলে দাঁড়ায়, গত বছর আগস্টে যেখানে সব ধরনের গাড়ি বিক্রি হয়েছিল ১ কোটি ১৫ লাখ ৭০ হাজার ৪০১টি, সেখানে চলতি বছরের আগস্টে গাড়ি বিক্রির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৭ লাখ ৩২ হাজার ৪০।
টাটা মোটরস, হুন্ডাই মোটরস, টয়োটা কির্লোস্কর, হন্ডা কারস ও মাহিন্দ্রার মতো সব বড় গাড়ি কোম্পানির একই অবস্থা। যত দিন যাচ্ছে, নাভিশ্বাস উঠছে গাড়িশিল্পের। আর্থিক প্রবৃদ্ধির গতি কমে যাওয়ায় এসব গাড়ি কোম্পানির অবস্থা দিনের পর দিন কেবল খারাপই হচ্ছে। প্রতিটি গাড়ি কোম্পানির গুদামে অবিক্রীত গাড়ির পাহাড় হয়ে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতি থেকে বেরোতে ভারতের গাড়ি কোম্পানিগুলো কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছে। মারুতি-সুজুকির তিন হাজার অস্থায়ী কর্মীকে এরই মধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। এমনকি মারুতি-সুজুকি দুই দিন সাময়িকভাবে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে। এরপর অশোক লেল্যান্ডও চেন্নাইয়ের কারখানায় টানা পাঁচ কর্মদিবস কর্মহীন দিবস ঘোষণা করেছে বলে কোম্পানির কর্মীদের সূত্রে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। যদিও অশোক লেল্যান্ড এই খবরের সত্যতা অস্বীকার করেছে। রয়টার্সের সূত্র অনুযায়ী টয়োটা ও হুন্ডাই মোটরসও কর্মী কাটছাঁটের পথে হাঁটতে পারে।
No comments